ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
একজনের দুই হাত নেই, অন্যজনের নেই দুই পা। তবু অদম্যশক্তিতে এগিয়ে চলেছে তারা। কোনো বাধাই তাদের পেছনে ফেলতে পারেনি। অদম্য সাহস আর শক্তি নিয়ে অন্য স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযুদ্ধে এগিয়ে চলছে ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার প্রতিবন্ধী মরিয়ম ও সদরের রুবেল পারভেজ।
মরিয়ম ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি গ্রামের মৃত মুক্তার হোসেনের মেয়ে। শৈশব থেকেই তার দুটি হাত নেই। অন্যদিকে রুবেল পারভেজ ময়মনসিংহ নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কেওয়াটখালী মোড়লপাড়ার শামসউদ্দিন দুলালের ছেলে। বিদ্যুতায়িত হয়ে দুই পা হারিয়ে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস আর পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতায় অন্য দশটা মানুষের মতোই জীবনযুদ্ধে এগিয়ে চলছেন তিনি।
জন্মের পর থেকেই দুই হাত নেই মরিয়ম সিদ্দিকীর। অভাবের সংসারে জন্মের ছয় মাস পর হারাতে হয় বাবাকে। তবু অদম্য সাহস আর মেধায় এগিয়ে যাচ্ছে মরিয়ম। নবম শ্রেণিতে পড়া মরিয়ম পায়ে লিখেই সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর ভবিষ্যৎ গড়তে চায়। অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে পা দিয়ে লিখে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় জিপিএ ৪ দশমিক ৩৯ এবং জেএসসিতে ৪ দশমিক ৯৩ পায় মরিয়ম সিদ্দিকী। তার সাহস আর মেধায় খুশি শিক্ষক ও স্থানীয় লোকজন।
মরিয়ম সিদ্দিকী বলে, ‘একটা সময় পরিবারের অবাধ্য হয়ে ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে স্কুলে ভর্তি হই। বর্তমানে ফুলপুর মহিলা কামিল মাদ্রাসায় এখন নবম শ্রেণিতে ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছি। পায়ে লিখে ক্লাসের ফাস্ট গার্ল। পড়াশোনার খরচ জোগাতে বাড়িতে রয়েছে একটি মুদির দোকান। সেটিও নিজে পরিচালনা করি।’
কথা হয় মরিয়ম সিদ্দিকীর সঙ্গে। সে জানায়, দুই হাত ছাড়াই পৃথিবীর আলো দেখে সে। ছয় মাস বয়সে হারাতে হয় বাবাকে। তিন ভাই বোনকে নিয়ে বিপাকে পড়ে তার মা। ভিক্ষাবৃত্তির উদ্দেশ্যে তাকে নিয়ে ঢাকায় যায় মা। একটি বাসায় কাজ করত মা, আর সে করত ভিক্ষা। এভাবেই কয়েক বছর চলে তাদের সংসার। পরে মা দেশের বাইরে চলে গেলে নানা-নানির কথায়ও ভিক্ষা করতে হয় তাকে।
মরিয়ম বলে, ‘একসময় চলতে, লেখতে এবং কাজ করতে সমস্যা হতো। এখন আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে এগিয়ে চলা। সবার সঙ্গেই পরীক্ষা কিংবা ক্লাসের টেবিলে বসে ডান পায়ের বুড়ো আঙুলের মাঝখানে কলম রেখে উত্তরপত্রে লিখতে কোনো সমস্যা হয় না। একসময় নিজের খাবার নিজে খেতে পারতাম না। কিন্তু এখন পরীক্ষার খাতার মতো পা দিয়ে চামচ ধরে নিজের মুখে নিজেই খাবার তুলে সহজেই খেতে পারি। নিজের কাপড়চোপড়ও নিজেই পরি। থালাবাসন মাজা, কল চেপে পানি তোলা, সবজি কাটা, উঠান ঝাড়ু দেওয়া এবং মোবাইল চালাতেও কোনো সমস্যা হয় না।’
অন্যদিকে বিদ্যুতের শকে দুই পা হারানো ময়মনসিংহের রুবেল পারভেজ অন্য প্রতিবন্ধীদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সাহস জুগিয়ে যাচ্ছেন। ৩০ বছর আগে পা হারানো রুবেল শতবাধা উপেক্ষা করে নিজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পাশাপাশি প্রতিবন্ধীদের সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচতে প্রতিষ্ঠা করেছেন নিড প্রতিবন্ধী একাডেমি।
ফুলপুর মহিলা কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ শাহ তাফাজ্জল হোসেন বলেন, মরিয়ম অষ্টম শ্রেণিতে মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে। দুই হাত না থাকলেও সাহস আর মেধায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও ভালো করছে মরিয়ম। প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
রুবেল পারভেজ বলেন, বাবা-মায়ের বড় সন্তান হওয়ায় ছোটকাল থেকেই ছিলেন চঞ্চল প্রকৃতির। বনবাদাড়ে ঘুরে বেড়ানোই ছিল তাঁর কাজ। ছিলেন পাখিপ্রেমী। হরেকরকমের পাখি ধরে পুষতেন। ১৯৯০ সালের শেষের দিকে পাখির ছানা সংগ্রহ করতে গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে কাঠবাদামগাছের ২০ ফুট ওপরে ওঠেন, ছানা নিয়ে নামার সময় ৩৩ হাজার বোল্টের বিদ্যুতের তিনটি তারের ওপর পড়েন তিনি। এরপর প্রাণে বাঁচলেও ঊরু থেকে কেটে ফেলতে হয় দুই পা।
পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরে ঢাকায় নিয়ে যান।
পাখির প্রতি যেমন প্রেম তেমনি রয়েছে মানুষের প্রতি ভালোবাসা। তাই তিনি নিজে প্রতিবন্ধী হয়েও অন্য প্রতিবন্ধীদের আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছেন নিড প্রতিবন্ধী একাডেমি। সেখানে ১৫৪ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। যাদের বিনা ফি-তে পড়াশোনা করানোর পাশাপাশি সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষকে ভালোবেসে যেতে চান রুবেল পারভেজ।
জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মো. ওয়ালিউল্লাহ বলেন, জেলায় ৭২ হাজার ৮২৫ জন প্রতিবন্ধীকে ভাতা দেওয়া হচ্ছে এবং শিক্ষা উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে ২ হাজার ৬২৭ জনকে। প্রতিবন্ধীদের টাকা যেন এদিক-সেদিক না হয় সে জন্য নিয়মিত তদারকি করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামূল হক বলেন, প্রতিবন্ধী হয়েও অনেকে নিজ যোগ্যতায় আত্মনির্ভরশীল। তাঁদের মধ্যে রুবেলও একজন। তিনি যেভাবে মানুষের জন্য কাজ করছেন, সত্যিই সেটা সমাজের জন্য বড় পাওয়া। সরকারি সুযোগসুবিধার পাশাপাশি তাঁদের সহযোগিতা করা হবে।
একজনের দুই হাত নেই, অন্যজনের নেই দুই পা। তবু অদম্যশক্তিতে এগিয়ে চলেছে তারা। কোনো বাধাই তাদের পেছনে ফেলতে পারেনি। অদম্য সাহস আর শক্তি নিয়ে অন্য স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযুদ্ধে এগিয়ে চলছে ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার প্রতিবন্ধী মরিয়ম ও সদরের রুবেল পারভেজ।
মরিয়ম ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি গ্রামের মৃত মুক্তার হোসেনের মেয়ে। শৈশব থেকেই তার দুটি হাত নেই। অন্যদিকে রুবেল পারভেজ ময়মনসিংহ নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কেওয়াটখালী মোড়লপাড়ার শামসউদ্দিন দুলালের ছেলে। বিদ্যুতায়িত হয়ে দুই পা হারিয়ে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস আর পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতায় অন্য দশটা মানুষের মতোই জীবনযুদ্ধে এগিয়ে চলছেন তিনি।
জন্মের পর থেকেই দুই হাত নেই মরিয়ম সিদ্দিকীর। অভাবের সংসারে জন্মের ছয় মাস পর হারাতে হয় বাবাকে। তবু অদম্য সাহস আর মেধায় এগিয়ে যাচ্ছে মরিয়ম। নবম শ্রেণিতে পড়া মরিয়ম পায়ে লিখেই সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর ভবিষ্যৎ গড়তে চায়। অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে পা দিয়ে লিখে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় জিপিএ ৪ দশমিক ৩৯ এবং জেএসসিতে ৪ দশমিক ৯৩ পায় মরিয়ম সিদ্দিকী। তার সাহস আর মেধায় খুশি শিক্ষক ও স্থানীয় লোকজন।
মরিয়ম সিদ্দিকী বলে, ‘একটা সময় পরিবারের অবাধ্য হয়ে ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে স্কুলে ভর্তি হই। বর্তমানে ফুলপুর মহিলা কামিল মাদ্রাসায় এখন নবম শ্রেণিতে ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েছি। পায়ে লিখে ক্লাসের ফাস্ট গার্ল। পড়াশোনার খরচ জোগাতে বাড়িতে রয়েছে একটি মুদির দোকান। সেটিও নিজে পরিচালনা করি।’
কথা হয় মরিয়ম সিদ্দিকীর সঙ্গে। সে জানায়, দুই হাত ছাড়াই পৃথিবীর আলো দেখে সে। ছয় মাস বয়সে হারাতে হয় বাবাকে। তিন ভাই বোনকে নিয়ে বিপাকে পড়ে তার মা। ভিক্ষাবৃত্তির উদ্দেশ্যে তাকে নিয়ে ঢাকায় যায় মা। একটি বাসায় কাজ করত মা, আর সে করত ভিক্ষা। এভাবেই কয়েক বছর চলে তাদের সংসার। পরে মা দেশের বাইরে চলে গেলে নানা-নানির কথায়ও ভিক্ষা করতে হয় তাকে।
মরিয়ম বলে, ‘একসময় চলতে, লেখতে এবং কাজ করতে সমস্যা হতো। এখন আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে এগিয়ে চলা। সবার সঙ্গেই পরীক্ষা কিংবা ক্লাসের টেবিলে বসে ডান পায়ের বুড়ো আঙুলের মাঝখানে কলম রেখে উত্তরপত্রে লিখতে কোনো সমস্যা হয় না। একসময় নিজের খাবার নিজে খেতে পারতাম না। কিন্তু এখন পরীক্ষার খাতার মতো পা দিয়ে চামচ ধরে নিজের মুখে নিজেই খাবার তুলে সহজেই খেতে পারি। নিজের কাপড়চোপড়ও নিজেই পরি। থালাবাসন মাজা, কল চেপে পানি তোলা, সবজি কাটা, উঠান ঝাড়ু দেওয়া এবং মোবাইল চালাতেও কোনো সমস্যা হয় না।’
অন্যদিকে বিদ্যুতের শকে দুই পা হারানো ময়মনসিংহের রুবেল পারভেজ অন্য প্রতিবন্ধীদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সাহস জুগিয়ে যাচ্ছেন। ৩০ বছর আগে পা হারানো রুবেল শতবাধা উপেক্ষা করে নিজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পাশাপাশি প্রতিবন্ধীদের সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচতে প্রতিষ্ঠা করেছেন নিড প্রতিবন্ধী একাডেমি।
ফুলপুর মহিলা কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ শাহ তাফাজ্জল হোসেন বলেন, মরিয়ম অষ্টম শ্রেণিতে মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে। দুই হাত না থাকলেও সাহস আর মেধায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও ভালো করছে মরিয়ম। প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
রুবেল পারভেজ বলেন, বাবা-মায়ের বড় সন্তান হওয়ায় ছোটকাল থেকেই ছিলেন চঞ্চল প্রকৃতির। বনবাদাড়ে ঘুরে বেড়ানোই ছিল তাঁর কাজ। ছিলেন পাখিপ্রেমী। হরেকরকমের পাখি ধরে পুষতেন। ১৯৯০ সালের শেষের দিকে পাখির ছানা সংগ্রহ করতে গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে কাঠবাদামগাছের ২০ ফুট ওপরে ওঠেন, ছানা নিয়ে নামার সময় ৩৩ হাজার বোল্টের বিদ্যুতের তিনটি তারের ওপর পড়েন তিনি। এরপর প্রাণে বাঁচলেও ঊরু থেকে কেটে ফেলতে হয় দুই পা।
পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরে ঢাকায় নিয়ে যান।
পাখির প্রতি যেমন প্রেম তেমনি রয়েছে মানুষের প্রতি ভালোবাসা। তাই তিনি নিজে প্রতিবন্ধী হয়েও অন্য প্রতিবন্ধীদের আত্মনির্ভরশীল করার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছেন নিড প্রতিবন্ধী একাডেমি। সেখানে ১৫৪ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। যাদের বিনা ফি-তে পড়াশোনা করানোর পাশাপাশি সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষকে ভালোবেসে যেতে চান রুবেল পারভেজ।
জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মো. ওয়ালিউল্লাহ বলেন, জেলায় ৭২ হাজার ৮২৫ জন প্রতিবন্ধীকে ভাতা দেওয়া হচ্ছে এবং শিক্ষা উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে ২ হাজার ৬২৭ জনকে। প্রতিবন্ধীদের টাকা যেন এদিক-সেদিক না হয় সে জন্য নিয়মিত তদারকি করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামূল হক বলেন, প্রতিবন্ধী হয়েও অনেকে নিজ যোগ্যতায় আত্মনির্ভরশীল। তাঁদের মধ্যে রুবেলও একজন। তিনি যেভাবে মানুষের জন্য কাজ করছেন, সত্যিই সেটা সমাজের জন্য বড় পাওয়া। সরকারি সুযোগসুবিধার পাশাপাশি তাঁদের সহযোগিতা করা হবে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক তরুণীকে ছুরিকাঘাত করে ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সখীপুর-কচুয়া সড়কের পৌর শহরের মা ও শিশু কেয়ার ক্লিনিকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেবুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহপরান এলাকার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সেই সংঘর্ষে যুক্ত হয় আরও তিন গ্রামের মানুষ। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে আড়াই ঘণ্টা। এই সংঘর্ষে পাঁচ গ্রামের কয়েক শ মানুষ জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ...
১৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের সাবেক নেতার সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগেশৈলকুপায় মসজিদে তারাবির নামাজের সময় জুতা হারানো নিয়ে দুই দল মুসল্লির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৯ মিনিট আগে