এম. কে. দোলন বিশ্বাস, ইসলামপুর (জামালপুর)
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করা হচ্ছে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ। উপজেলার বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের পোল্লাকান্দি এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন ঠেকাতে বাঁশের ওই বাঁধটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর, মেলান্দহ এবং সদর উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ। শুষ্ক মৌসুমে মরা খাল আর বর্ষা মৌসুমে আগ্রাসী রূপ—এই হলো নদটির বৈশিষ্ট্য । আর একে নিয়েই বিপদে আছে বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নবাসী। বর্ষা মৌসুমে নদীভাঙনে পাঁচ শতাধিক পরিবারের ঘর এবং ২০০ একর জমি ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। এ ছাড়া পোল্লাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ নবনির্মিত পোল্লাকান্দি উত্তরপাড়া জামে মসজিদ ও গোরস্থান নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যুগ যুগ ধরে ভাঙন অব্যাহত থাকলেও ভাঙনরোধে সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা এবার ভিটেমাটি রক্ষায় বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ধরনের বাঁধ স্রোত ঠেকিয়ে ভাঙন রোধে সহায়তা করে। বিষয়টি স্থানীয় সংসদ সদস্য, প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম শুরু হলেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে দেখা দেয় ভয়াবহ ভাঙন। এবার বর্ষা মৌসুমের আগেই ভাঙনরোধে স্থানীয় বাসিন্দারা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ শুরু করেন। তিন সপ্তাহ ধরে এলাকাবাসী এই বাঁধ তৈরির কাজ করছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, ১৯৭৪ সালে ওই এলাকাটি প্রথমে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের কবলে পড়ে। ইতিমধ্যে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের মধ্যপাড়া, পূর্বপাড়া, ফারাজীপাড়া, পোল্লাকান্দি নামাপাড়া, মাদারের চর, গুমের চর ও মদনের চর গ্রামের অধিকাংশ এলাকা নদের গর্ভে বিলীন হয়েছে। প্রতিবছর বন্যা মৌসুমে নদের পানির প্রচণ্ড তোড়ে অসংখ্য বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি বিলীন হয়। এবার নিজেদের ভিটেমাটি রক্ষায় ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনরোধে সীমিত সাধ্যের মধ্যে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ করছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, অন্তত এক কিলোমিটার এলাকায় বাঁশের সাতটি বাঁধ নির্মাণকাজ চলছে। এলাকার লোকজন স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশ কেটে এনে নদের ভাঙনকবলিত এলাকায় আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণের কাজ করছেন। কাজে অংশ নিয়েছেন এলাকার বয়স্ক, যুবক, তরুণ ও কিশোরেরা। তাঁদের মধ্যে কেউ বাঁশ কাটছেন। কেউ বাঁশ মাটিতে পুঁতছেন। আবার কেউবা এক বাঁশের সঙ্গে আরেক বাঁশ বাঁধছেন। প্রতিটি বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে লাখ টাকার বেশি। মোট মিলিয়ে অন্তত সাড়ে সাত লাখ টাকা ব্যয় হতে পারে এই বাঁধ তৈরিতে।
পোল্লাকান্দি মধ্যপাড়া গ্রামের পাঁচ শতাধিক পরিবারের সদস্যরা মিলে এই বাঁশ সংগ্রহ করে বাঁধ তৈরি করছেন।
মধ্যপাড়া বাসিন্দা শেখ আনোয়ার বলেন, ‘ভিটেমাটি রক্ষায় আমরা নিজেরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বাঁশ ও টাকা সংগ্রহ করে এই বাঁধ দিতাছি। কেউ বাঁশ, কেউ টাকা, আবার কেউ নিজেরা শ্রম সহযোগিতা করছেন। যাঁর যেমন সাধ্য, সেভাবেই কাজ করেছেন। আমি নিজেও শ্রম দিয়ে বাঁধ নির্মাণকাজে সহযোগিতায় অংশ নিয়েছি।’
বাহাদুরাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক মেম্বার ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমাদের বসতবাড়ি একে একে ৯ দফায় ভাঙনের কবলে পড়েছে। প্রায় ৫০ বছর ধরে আমাদের এলাকা ভাঙনের কবলে পড়ছে। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে বারবার আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাইনি। তাই বাধ্য হয়েই শেষ সম্বল রক্ষায় নিজেরাই বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন।’
বাহাদুরাবাদ ইউপির চেয়ারম্যান শাজাহান মিয়া বলেন, প্রতিবছর শত শত মানুষের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদের গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। কিন্তু ভাঙন রোধে সরকারিভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। যখন ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করে, সেই সময় কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়। স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের পাইলিং করার বিষয়টি জেনেছি।’
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাহিদ হাসান বলেন, ‘স্থানীয়দের উদ্যোগে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙন রোধে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে। বিষয়টি সত্যিকার অর্থেই প্রশংসার দাবি রাখে। এ বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য মহোদয়সহ পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবগত করেছি।’
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পোল্লাকান্দি এলাকায় পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের যে অংশে ভাঙন আছে সেখানে ভাঙন রোধে ইতিমধ্যেই প্রতিরক্ষামূলক কাজ বাস্তবায়নের জন্য একটি প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে। আশা রাখি, কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় নেবেন।’
জামালপুর-১ দেওয়ানগঞ্জ-বকশীগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আশা রাখি, শিগগিরই ভাঙনরোধে একটি টেকসই বিহিত করা হবে।’
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করা হচ্ছে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ। উপজেলার বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের পোল্লাকান্দি এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন ঠেকাতে বাঁশের ওই বাঁধটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর, মেলান্দহ এবং সদর উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ। শুষ্ক মৌসুমে মরা খাল আর বর্ষা মৌসুমে আগ্রাসী রূপ—এই হলো নদটির বৈশিষ্ট্য । আর একে নিয়েই বিপদে আছে বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নবাসী। বর্ষা মৌসুমে নদীভাঙনে পাঁচ শতাধিক পরিবারের ঘর এবং ২০০ একর জমি ফসল নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। এ ছাড়া পোল্লাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ নবনির্মিত পোল্লাকান্দি উত্তরপাড়া জামে মসজিদ ও গোরস্থান নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যুগ যুগ ধরে ভাঙন অব্যাহত থাকলেও ভাঙনরোধে সরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা এবার ভিটেমাটি রক্ষায় বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ধরনের বাঁধ স্রোত ঠেকিয়ে ভাঙন রোধে সহায়তা করে। বিষয়টি স্থানীয় সংসদ সদস্য, প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে (পাউবো) অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম শুরু হলেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে দেখা দেয় ভয়াবহ ভাঙন। এবার বর্ষা মৌসুমের আগেই ভাঙনরোধে স্থানীয় বাসিন্দারা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ শুরু করেন। তিন সপ্তাহ ধরে এলাকাবাসী এই বাঁধ তৈরির কাজ করছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, ১৯৭৪ সালে ওই এলাকাটি প্রথমে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের কবলে পড়ে। ইতিমধ্যে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের মধ্যপাড়া, পূর্বপাড়া, ফারাজীপাড়া, পোল্লাকান্দি নামাপাড়া, মাদারের চর, গুমের চর ও মদনের চর গ্রামের অধিকাংশ এলাকা নদের গর্ভে বিলীন হয়েছে। প্রতিবছর বন্যা মৌসুমে নদের পানির প্রচণ্ড তোড়ে অসংখ্য বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি বিলীন হয়। এবার নিজেদের ভিটেমাটি রক্ষায় ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনরোধে সীমিত সাধ্যের মধ্যে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ করছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, অন্তত এক কিলোমিটার এলাকায় বাঁশের সাতটি বাঁধ নির্মাণকাজ চলছে। এলাকার লোকজন স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশ কেটে এনে নদের ভাঙনকবলিত এলাকায় আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণের কাজ করছেন। কাজে অংশ নিয়েছেন এলাকার বয়স্ক, যুবক, তরুণ ও কিশোরেরা। তাঁদের মধ্যে কেউ বাঁশ কাটছেন। কেউ বাঁশ মাটিতে পুঁতছেন। আবার কেউবা এক বাঁশের সঙ্গে আরেক বাঁশ বাঁধছেন। প্রতিটি বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে লাখ টাকার বেশি। মোট মিলিয়ে অন্তত সাড়ে সাত লাখ টাকা ব্যয় হতে পারে এই বাঁধ তৈরিতে।
পোল্লাকান্দি মধ্যপাড়া গ্রামের পাঁচ শতাধিক পরিবারের সদস্যরা মিলে এই বাঁশ সংগ্রহ করে বাঁধ তৈরি করছেন।
মধ্যপাড়া বাসিন্দা শেখ আনোয়ার বলেন, ‘ভিটেমাটি রক্ষায় আমরা নিজেরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বাঁশ ও টাকা সংগ্রহ করে এই বাঁধ দিতাছি। কেউ বাঁশ, কেউ টাকা, আবার কেউ নিজেরা শ্রম সহযোগিতা করছেন। যাঁর যেমন সাধ্য, সেভাবেই কাজ করেছেন। আমি নিজেও শ্রম দিয়ে বাঁধ নির্মাণকাজে সহযোগিতায় অংশ নিয়েছি।’
বাহাদুরাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক মেম্বার ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমাদের বসতবাড়ি একে একে ৯ দফায় ভাঙনের কবলে পড়েছে। প্রায় ৫০ বছর ধরে আমাদের এলাকা ভাঙনের কবলে পড়ছে। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে বারবার আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাইনি। তাই বাধ্য হয়েই শেষ সম্বল রক্ষায় নিজেরাই বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন।’
বাহাদুরাবাদ ইউপির চেয়ারম্যান শাজাহান মিয়া বলেন, প্রতিবছর শত শত মানুষের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদের গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। কিন্তু ভাঙন রোধে সরকারিভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। যখন ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করে, সেই সময় কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়। স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের পাইলিং করার বিষয়টি জেনেছি।’
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাহিদ হাসান বলেন, ‘স্থানীয়দের উদ্যোগে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙন রোধে বাঁশের আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে। বিষয়টি সত্যিকার অর্থেই প্রশংসার দাবি রাখে। এ বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য মহোদয়সহ পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবগত করেছি।’
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পোল্লাকান্দি এলাকায় পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের যে অংশে ভাঙন আছে সেখানে ভাঙন রোধে ইতিমধ্যেই প্রতিরক্ষামূলক কাজ বাস্তবায়নের জন্য একটি প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে। আশা রাখি, কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় নেবেন।’
জামালপুর-১ দেওয়ানগঞ্জ-বকশীগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আশা রাখি, শিগগিরই ভাঙনরোধে একটি টেকসই বিহিত করা হবে।’
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৭ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৮ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৯ ঘণ্টা আগে