নেত্রকোনা প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জামানত হারিয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন। তিনি মাত্র ৬ হাজার ১৯১ ভোট পেয়েছেন।
গতকাল রোববার রাতে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা শাহেদ পারভেজ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণার পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
নেত্রকোনা-৫ আসনে মোট পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই আসনে বৈধ ভোট পড়ে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০টি। এতে প্রার্থীর জামানত রক্ষায় ১৪ হাজার ৩০ ভোট পেতে হতো। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৬ হাজার ১৯১ ভোট। ফলে আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় ওই তিনি জামানত হারান। এই আসনে আনোয়ার হোসেন ছাড়াও আরও দুজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
তাঁরা হলেন তৃণমূল বিএনপির আব্দুল ওয়াহহাব হামিদী। তিনি পেয়েছেন ৩৭২ ভোট। আর জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) ওয়াহিদুজ্জামান পেয়েছেন ১ হাজার ৬০৬ ভোট। অন্যদিকে নৌকার প্রার্থী আহমদ হোসেন ৭৯ হাজার ৬৪৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
গত ২০ নভেম্বর জাসদ ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন আনোয়ার হোসেন। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। পরে গত ৩ ডিসেম্বর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বিভিন্ন সমস্যার কারণে আনোয়ার হোসেনের প্রার্থিতা বাতিল করেন। শেষে নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফেরত পান তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জামানত হারিয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন। তিনি মাত্র ৬ হাজার ১৯১ ভোট পেয়েছেন।
গতকাল রোববার রাতে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা শাহেদ পারভেজ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণার পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
নেত্রকোনা-৫ আসনে মোট পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই আসনে বৈধ ভোট পড়ে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০টি। এতে প্রার্থীর জামানত রক্ষায় ১৪ হাজার ৩০ ভোট পেতে হতো। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৬ হাজার ১৯১ ভোট। ফলে আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় ওই তিনি জামানত হারান। এই আসনে আনোয়ার হোসেন ছাড়াও আরও দুজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন।
তাঁরা হলেন তৃণমূল বিএনপির আব্দুল ওয়াহহাব হামিদী। তিনি পেয়েছেন ৩৭২ ভোট। আর জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) ওয়াহিদুজ্জামান পেয়েছেন ১ হাজার ৬০৬ ভোট। অন্যদিকে নৌকার প্রার্থী আহমদ হোসেন ৭৯ হাজার ৬৪৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
গত ২০ নভেম্বর জাসদ ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন আনোয়ার হোসেন। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। পরে গত ৩ ডিসেম্বর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বিভিন্ন সমস্যার কারণে আনোয়ার হোসেনের প্রার্থিতা বাতিল করেন। শেষে নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফেরত পান তিনি।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২০ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
৩০ মিনিট আগে