নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ আহমেদকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। তিনি আজ শুক্রবার ভোরে সবকিছু গুছিয়ে থানা ছেড়ে তড়িঘড়ি করে সদরে চলে যান।
এমন খবর পেয়ে স্থানীয় বাজারের ব্যবসায়ীরা থানা ফটকে এসে ভিড় জমান। তাঁদের দাবি, ওসি ফরিদ তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন জিনিস বাকিতে কিনে আর টাকা পরিশোধ করেননি।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর নান্দাইল মডেল থানার ওসি হিসেবে যোগদান করেন ফরিদ। এখানে থাকার সময়ে তিনি দুবার জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে পুরস্কার পান।
নান্দাইল বাজারের ইসহাক মার্কেটের ব্যবসায়ী মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু জানান, তাঁর দোকান থেকে ওসি ফরিদ পরিবারের জন্য শীতে কাশ্মীরি শালসহ অনেক দামি পোশাক কেনেন। কিন্তু টাকা পরিশোধ করেননি। এ বাবদ ওসির কাছে পাওনা আছে ১ লাখ ৪ হাজার ২৫০ টাকা। এই টাকা আদায় করা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন ব্যবসায়ী মোফাজ্জল।
আরেক ব্যবসায়ী সুবর্ণ ইলেকট্রনিকসের মালিক ফরহাদ জানান, তাঁর কাছ থেকে ফ্যানসহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিকসের মালপত্র কেনেন ওসি। এসবের টাকা পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ওসির কাছে ১১ হাজার টাকা পান।
এ বিষয়ে জানতে ওসি ফরিদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেনি। মেসেজ পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) দেবাশীষ কর্মকার বলেন, ‘একজন ওসির কাছে সাধারণ জনগণ, ব্যবসায়ী টাকা পাবে, সেটি দুঃখজনক। ওসির সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি জানার চেষ্টা করব।’
আরও খবর পড়ুন:
ময়মনসিংহের নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ আহমেদকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। তিনি আজ শুক্রবার ভোরে সবকিছু গুছিয়ে থানা ছেড়ে তড়িঘড়ি করে সদরে চলে যান।
এমন খবর পেয়ে স্থানীয় বাজারের ব্যবসায়ীরা থানা ফটকে এসে ভিড় জমান। তাঁদের দাবি, ওসি ফরিদ তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন জিনিস বাকিতে কিনে আর টাকা পরিশোধ করেননি।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর নান্দাইল মডেল থানার ওসি হিসেবে যোগদান করেন ফরিদ। এখানে থাকার সময়ে তিনি দুবার জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে পুরস্কার পান।
নান্দাইল বাজারের ইসহাক মার্কেটের ব্যবসায়ী মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু জানান, তাঁর দোকান থেকে ওসি ফরিদ পরিবারের জন্য শীতে কাশ্মীরি শালসহ অনেক দামি পোশাক কেনেন। কিন্তু টাকা পরিশোধ করেননি। এ বাবদ ওসির কাছে পাওনা আছে ১ লাখ ৪ হাজার ২৫০ টাকা। এই টাকা আদায় করা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন ব্যবসায়ী মোফাজ্জল।
আরেক ব্যবসায়ী সুবর্ণ ইলেকট্রনিকসের মালিক ফরহাদ জানান, তাঁর কাছ থেকে ফ্যানসহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিকসের মালপত্র কেনেন ওসি। এসবের টাকা পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ওসির কাছে ১১ হাজার টাকা পান।
এ বিষয়ে জানতে ওসি ফরিদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেনি। মেসেজ পাঠিয়েও সাড়া মেলেনি।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) দেবাশীষ কর্মকার বলেন, ‘একজন ওসির কাছে সাধারণ জনগণ, ব্যবসায়ী টাকা পাবে, সেটি দুঃখজনক। ওসির সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি জানার চেষ্টা করব।’
আরও খবর পড়ুন:
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার দিয়াডাঙ্গা সীমান্ত এলাকা থেকে ৫টি বন্দুক ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে বিজিবি। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে এসব উদ্ধার করা হয়। তবে এ সময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
২০ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার নলচিড়া ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামে মুসল্লিবাড়িতে এক প্রবাসীর স্ত্রীর ঘর থেকে মাইনুল ইসলামকে আটক করা হয়। ওই বাড়িসংলগ্ন মসজিদে আগে ইমামতি করতেন মাইনুল। বাড়ি উজিরপুর উপজেলার পশ্চিম শোলক গ্রামে...
২৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আছিয়ার ঘটনায় মামলার বিচারে যে ৯০ দিন সময় দেওয়া হয়েছে, সেটা আমরা মেনে নিয়েছি। কিন্তু সতর্ক করে দিতে চাই, এটা ৯১ দিন হলে আমরা মানব না।’
৪১ মিনিট আগেবগুড়ার কাহালুতে দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে নুর ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে নির্যাতনের শিকার এক শিশুর মা বাদী হয়ে কাহালু থানায় মামলাটি করেন।
২ ঘণ্টা আগে