নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউনিয়নে শ্রমিকদের নামের তালিকায় রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা, ইউপি সদস্যের স্ত্রী, গ্রাম-পুলিশের দফাদার ও চৌকিদারের নাম। এতে সরকারি প্রকল্পের অর্থ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দরিদ্র শ্রমিকেরা।
২০২২-২৩ অর্থবছরের ইজিপিপি প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে শ্রমিকদের নামের তালিকায় প্রায় ১০ বছর ধরে নাম রয়েছে রামচন্দ্রকুড়া ইউপির ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সুকান্ত সরকারের। এ ছাড়া রয়েছে একই ইউনিয়নের দফাদার কৃষ্ণ রবিদাস ও চৌকিদার শ্রী রগবিরের নাম। ইউনিয়নের সরকারি ওয়েবসাইটেও রয়েছে তাঁদের নাম। এ ছাড়া এক প্যানেল চেয়ারম্যানের স্ত্রীর নামও একই তালিকায় শ্রমিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এদিকে প্রথম পর্যায়ে একই শ্রমিকের তালিকা দিয়েই কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানা গেছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে।
পিআইওর কার্যালয় থেকে আরও জানা গেছে, উপজেলায় ইজিপিপির দ্বিতীয় পর্যায়ে ৪৬টি প্রকল্পের মোট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। প্রতিদিন ২ হাজার শ্রমিক কাজ করার কথা। প্রত্যেক শ্রমিকের প্রতিদিনের মজুরি ৪০০ টাকা। এর মধ্যে শুধুমাত্র রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউনিয়নের চারটি প্রকল্পে ১৫৬ জন শ্রমিকের জন্য মোট বরাদ্দ ২২ লাখ ৫৪ হাজার ৪০০ টাকা।
উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউনিয়নে ইজিপিপির দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে। গতকাল বুধবার প্রকল্প চারটি ঘুরে অর্ধেকেরও কম শ্রমিকের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এতে রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের পানিহাটা মিশন রোডের উঁচু লাল মাটি থেকে যোগ সাংমার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা মেরামত প্রকল্পে ৩০ জন শ্রমিকের জন্য মোট ৪ লাখ ৩৪ হাজার টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। তবে কর্মরত শ্রমিক পাওয়া গেছে মাত্র ১৫ জন।
পানিহাটা এলাকায় ইজিপিপির প্রকল্পে কর্মরত শ্রমিক হযরত আলী জানান, ১৯ জন শ্রমিক কাজ করছেন। বিভিন্ন কাজ থাকায় অনেকেই মাঝেমধ্যে অনুপস্থিত থাকেন। তাঁদের হাজিরা বা তদারকি করার জন্য খোঁজ-খবর রাখেন না কেউ। প্রকল্পের সভাপতি হামিদ মেম্বার শুরুর দিকে দুই একদিন এলেও এখন আর আসেন না।
রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের তন্তর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শামছুল হকের বাড়ি থেকে কান্দাপাড়া মসজিদ পর্যন্ত আরেকটি প্রকল্পে দেখা গেছে, সেখানে ৬ লাখ ৬ হাজার ৮০০ টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। এতে ৪২ জন শ্রমিকের কাজ করার কথা থাকলেও কাজ করছে মাত্র ১৬ জন। যদিও কর্মরত শ্রমিকেরা জানান, তাঁরা ১৯ জন কাজ করেন। মাঝেমধ্যে দুই তিনজন অনুপস্থিত থাকেন। বাকি দুটি প্রকল্পের বাস্তব চিত্রও একই রকম।
রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের কেরেঙ্গাপাড়া জামির সরকারের বাড়ি থেকে মোতালেবের বাড়ি পর্যন্ত প্রকল্পটিতে ৪৫ জনের জন্য ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও কালাকুমা খাদেমের বাড়ি থেকে শাহজাহানের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা মেরামত প্রকল্পে ৩৯ জনের জন্য ৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। প্রকল্প দুটিতে যথাক্রমে ৪৫ জনের পরিবর্তে ৩২ জন ও ৩৯ জনের পরিবর্তে ২০ জন আছেন বলে জানান কর্মরত শ্রমিকেরা।
শ্রমিকের তালিকায় নাম থাকার বিষয়টি স্বীকার করেন উদ্যোক্তা সুকান্ত সরকার। তিনি বলেন, ‘আমি প্রায় ১০ বছর ধরে উদ্যোক্তার কাজ করছি। তবে কর্মসূচির শ্রমিকের তালিকায় নাম দেওয়ার বিষয়টি চেয়ারম্যান মহোদয় জানেন। বিষয়টি চেয়ারম্যানই দেখভাল করেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি সদস্য বলেন, ‘কর্মসূচির প্রকল্পের কাজে দুর্নীতি হচ্ছে। কিন্তু এতে আমরা লাভবান নই। প্রকল্প শেষে মাত্র ১ হাজার টাকা পাই। বাকি টাকার সুষ্ঠু হিসাবও জানি না। তবে প্রকল্পের বরাদ্দের বড় একটি অংশের ভাগ দিতে হয় প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরকে।’
শ্রমিকের তালিকায় উদ্যোক্তা, গ্রাম-পুলিশের নাম থাকার বিষয়ে রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউপির সচিব শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যস্ততার জন্য এবারের প্রকল্পের খবর নিতে পারি নাই। তবে চেয়ারম্যান সাহেব বিষয়টা বলতে পারবেন। আর চৌকিদারদের মানবিকতার খাতিরে দুই-একটা নাম দেওয়া হয়েছে হয়তো।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম খোকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাম থাকলে সাংবাদিকদের কী সমস্যা? গ্রামের এসব ছোটখাটো বিষয়ে খোঁজ না করে বড় বড় ঘটনায় লেখালেখি করেন।’
অনিয়মের বিষয়টি জানা নেই বলে আজকের পত্রিকাকে জানান উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান। তিনি বলেন, ‘এমন ঘটনা ঘটে থাকলে, বিষয়টি দেখা হবে।’
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউনিয়নে শ্রমিকদের নামের তালিকায় রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা, ইউপি সদস্যের স্ত্রী, গ্রাম-পুলিশের দফাদার ও চৌকিদারের নাম। এতে সরকারি প্রকল্পের অর্থ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দরিদ্র শ্রমিকেরা।
২০২২-২৩ অর্থবছরের ইজিপিপি প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে শ্রমিকদের নামের তালিকায় প্রায় ১০ বছর ধরে নাম রয়েছে রামচন্দ্রকুড়া ইউপির ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সুকান্ত সরকারের। এ ছাড়া রয়েছে একই ইউনিয়নের দফাদার কৃষ্ণ রবিদাস ও চৌকিদার শ্রী রগবিরের নাম। ইউনিয়নের সরকারি ওয়েবসাইটেও রয়েছে তাঁদের নাম। এ ছাড়া এক প্যানেল চেয়ারম্যানের স্ত্রীর নামও একই তালিকায় শ্রমিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এদিকে প্রথম পর্যায়ে একই শ্রমিকের তালিকা দিয়েই কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানা গেছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে।
পিআইওর কার্যালয় থেকে আরও জানা গেছে, উপজেলায় ইজিপিপির দ্বিতীয় পর্যায়ে ৪৬টি প্রকল্পের মোট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। প্রতিদিন ২ হাজার শ্রমিক কাজ করার কথা। প্রত্যেক শ্রমিকের প্রতিদিনের মজুরি ৪০০ টাকা। এর মধ্যে শুধুমাত্র রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউনিয়নের চারটি প্রকল্পে ১৫৬ জন শ্রমিকের জন্য মোট বরাদ্দ ২২ লাখ ৫৪ হাজার ৪০০ টাকা।
উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউনিয়নে ইজিপিপির দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে। গতকাল বুধবার প্রকল্প চারটি ঘুরে অর্ধেকেরও কম শ্রমিকের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এতে রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের পানিহাটা মিশন রোডের উঁচু লাল মাটি থেকে যোগ সাংমার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা মেরামত প্রকল্পে ৩০ জন শ্রমিকের জন্য মোট ৪ লাখ ৩৪ হাজার টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। তবে কর্মরত শ্রমিক পাওয়া গেছে মাত্র ১৫ জন।
পানিহাটা এলাকায় ইজিপিপির প্রকল্পে কর্মরত শ্রমিক হযরত আলী জানান, ১৯ জন শ্রমিক কাজ করছেন। বিভিন্ন কাজ থাকায় অনেকেই মাঝেমধ্যে অনুপস্থিত থাকেন। তাঁদের হাজিরা বা তদারকি করার জন্য খোঁজ-খবর রাখেন না কেউ। প্রকল্পের সভাপতি হামিদ মেম্বার শুরুর দিকে দুই একদিন এলেও এখন আর আসেন না।
রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের তন্তর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শামছুল হকের বাড়ি থেকে কান্দাপাড়া মসজিদ পর্যন্ত আরেকটি প্রকল্পে দেখা গেছে, সেখানে ৬ লাখ ৬ হাজার ৮০০ টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। এতে ৪২ জন শ্রমিকের কাজ করার কথা থাকলেও কাজ করছে মাত্র ১৬ জন। যদিও কর্মরত শ্রমিকেরা জানান, তাঁরা ১৯ জন কাজ করেন। মাঝেমধ্যে দুই তিনজন অনুপস্থিত থাকেন। বাকি দুটি প্রকল্পের বাস্তব চিত্রও একই রকম।
রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের কেরেঙ্গাপাড়া জামির সরকারের বাড়ি থেকে মোতালেবের বাড়ি পর্যন্ত প্রকল্পটিতে ৪৫ জনের জন্য ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও কালাকুমা খাদেমের বাড়ি থেকে শাহজাহানের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা মেরামত প্রকল্পে ৩৯ জনের জন্য ৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে। প্রকল্প দুটিতে যথাক্রমে ৪৫ জনের পরিবর্তে ৩২ জন ও ৩৯ জনের পরিবর্তে ২০ জন আছেন বলে জানান কর্মরত শ্রমিকেরা।
শ্রমিকের তালিকায় নাম থাকার বিষয়টি স্বীকার করেন উদ্যোক্তা সুকান্ত সরকার। তিনি বলেন, ‘আমি প্রায় ১০ বছর ধরে উদ্যোক্তার কাজ করছি। তবে কর্মসূচির শ্রমিকের তালিকায় নাম দেওয়ার বিষয়টি চেয়ারম্যান মহোদয় জানেন। বিষয়টি চেয়ারম্যানই দেখভাল করেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি সদস্য বলেন, ‘কর্মসূচির প্রকল্পের কাজে দুর্নীতি হচ্ছে। কিন্তু এতে আমরা লাভবান নই। প্রকল্প শেষে মাত্র ১ হাজার টাকা পাই। বাকি টাকার সুষ্ঠু হিসাবও জানি না। তবে প্রকল্পের বরাদ্দের বড় একটি অংশের ভাগ দিতে হয় প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তরকে।’
শ্রমিকের তালিকায় উদ্যোক্তা, গ্রাম-পুলিশের নাম থাকার বিষয়ে রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউপির সচিব শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যস্ততার জন্য এবারের প্রকল্পের খবর নিতে পারি নাই। তবে চেয়ারম্যান সাহেব বিষয়টা বলতে পারবেন। আর চৌকিদারদের মানবিকতার খাতিরে দুই-একটা নাম দেওয়া হয়েছে হয়তো।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রামচন্দ্রকুড়া-মন্ডলিয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম খোকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাম থাকলে সাংবাদিকদের কী সমস্যা? গ্রামের এসব ছোটখাটো বিষয়ে খোঁজ না করে বড় বড় ঘটনায় লেখালেখি করেন।’
অনিয়মের বিষয়টি জানা নেই বলে আজকের পত্রিকাকে জানান উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান। তিনি বলেন, ‘এমন ঘটনা ঘটে থাকলে, বিষয়টি দেখা হবে।’
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৬ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৭ ঘণ্টা আগে