ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুরে গভীর রাতে জুয়ার আসরে পুলিশের অভিযানের পরদিন নদীর তীরে এক জুয়াড়ির লাশ মিলেছে। এ ঘটনায় ‘পুলিশি নির্যাতনের অভিযোগ’ তুলে এলাকাবাসী বিক্ষোভ মিছিল করলেও পরিবারের আপত্তি না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন করা হয়।
গত সোমবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের ডিগ্রিরচর বালিয়ামারী এলাকা থেকে সাত জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন মঙ্গলবার বিকেলে ওই এলাকার দশাআনী নদীর পাড় থেকে মো. হলকা আলী (৪২) নামে আরেক জুয়াড়ির লাশ পায় এলাকাবাসী। তিনি ওই ইউনিয়নের ডিগ্রিরচর খলিফাপাড়া এলাকার মো. আনিস হাজির ছেলে।
হলকা আলীর ছোট ভাই আব্দুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতে আমার ভাই জুয়া খেলার আসর থেকে পুলিশের গ্রেপ্তার এড়াতে পালিয়ে যায়। পরদিন বিকেলে দশআনী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করি। পারিবারিক গোরস্থানে লাশ দাফন করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান জানান, ডিগ্রিরচর বালিয়ামারী এলাকার ময়নাল খলিফার কাঠবাগানে জুয়া খেলা হচ্ছে বলে খবর পেয়ে উপপরিদর্শক মো. তারেক আহমেদের নেতৃত্বে সহকারী উপরিদর্শক মো. খোকন মিয়া, মো. আব্দুল হাদিসহ পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে সাত ব্যক্তিকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে জুয়া খেলার বিভিন্ন সরঞ্জামসহ ৫ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
আজকের পত্রিকাকে ওসি মুহাম্মদ মাজেদুর বলেন, ‘হলকা আলী গ্রেপ্তার এড়াতে জুয়ার আসর থেকে পালিয়ে ছিল কি না, সেটা আমরা জানি না। বিনা ময়নাতদন্তে লাশ দাফনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবারের কাছে হলকা আলীর লাশ হস্তান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে ইসলামপুর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
ওই ঘটনায় উপপরিদর্শক মো. তারেক আহমেদ বাদী হয়ে আটক সাতজনের নামে জুয়া খেলা নিরোধ আইনে মামলা করেন। মঙ্গলবার পুলিশ তাঁদের আদালতে হাজির করলে বিচারক জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিকে মঙ্গলবার বিকেলে হলকা আলীর লাশ কাঁধে নিয়ে ডিগ্রিরচর-বেনুয়ারচর সড়কে স্থানীয় শত শত মানুষ বিক্ষোভ করেন। ‘পুলিশের বিচার চাই’ স্লোগান দেন তাঁরা। সন্ধ্যার একটু আগে ইসলামপুর থানার ওসি হলকা আলীর বাড়িতে যান। পরে বিনা ময়নাতদন্তে পারিবারিক গোরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।
জামালপুরের ইসলামপুরে গভীর রাতে জুয়ার আসরে পুলিশের অভিযানের পরদিন নদীর তীরে এক জুয়াড়ির লাশ মিলেছে। এ ঘটনায় ‘পুলিশি নির্যাতনের অভিযোগ’ তুলে এলাকাবাসী বিক্ষোভ মিছিল করলেও পরিবারের আপত্তি না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফন করা হয়।
গত সোমবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের ডিগ্রিরচর বালিয়ামারী এলাকা থেকে সাত জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন মঙ্গলবার বিকেলে ওই এলাকার দশাআনী নদীর পাড় থেকে মো. হলকা আলী (৪২) নামে আরেক জুয়াড়ির লাশ পায় এলাকাবাসী। তিনি ওই ইউনিয়নের ডিগ্রিরচর খলিফাপাড়া এলাকার মো. আনিস হাজির ছেলে।
হলকা আলীর ছোট ভাই আব্দুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতে আমার ভাই জুয়া খেলার আসর থেকে পুলিশের গ্রেপ্তার এড়াতে পালিয়ে যায়। পরদিন বিকেলে দশআনী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করি। পারিবারিক গোরস্থানে লাশ দাফন করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান জানান, ডিগ্রিরচর বালিয়ামারী এলাকার ময়নাল খলিফার কাঠবাগানে জুয়া খেলা হচ্ছে বলে খবর পেয়ে উপপরিদর্শক মো. তারেক আহমেদের নেতৃত্বে সহকারী উপরিদর্শক মো. খোকন মিয়া, মো. আব্দুল হাদিসহ পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে সাত ব্যক্তিকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে জুয়া খেলার বিভিন্ন সরঞ্জামসহ ৫ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
আজকের পত্রিকাকে ওসি মুহাম্মদ মাজেদুর বলেন, ‘হলকা আলী গ্রেপ্তার এড়াতে জুয়ার আসর থেকে পালিয়ে ছিল কি না, সেটা আমরা জানি না। বিনা ময়নাতদন্তে লাশ দাফনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবারের কাছে হলকা আলীর লাশ হস্তান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে ইসলামপুর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
ওই ঘটনায় উপপরিদর্শক মো. তারেক আহমেদ বাদী হয়ে আটক সাতজনের নামে জুয়া খেলা নিরোধ আইনে মামলা করেন। মঙ্গলবার পুলিশ তাঁদের আদালতে হাজির করলে বিচারক জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিকে মঙ্গলবার বিকেলে হলকা আলীর লাশ কাঁধে নিয়ে ডিগ্রিরচর-বেনুয়ারচর সড়কে স্থানীয় শত শত মানুষ বিক্ষোভ করেন। ‘পুলিশের বিচার চাই’ স্লোগান দেন তাঁরা। সন্ধ্যার একটু আগে ইসলামপুর থানার ওসি হলকা আলীর বাড়িতে যান। পরে বিনা ময়নাতদন্তে পারিবারিক গোরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে