ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে আগ্নেয়াস্ত্র-গুলিসহ এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ওই আসামি টাকার চুক্তিতে খুন করতেন বলে পুলিশকে জানিয়েছে। এ বিষয়ে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন বিষয়টি জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মাছুম আহাম্মদ ভূঞা।
গ্রেপ্তার আসামির নাম হাবিবুর রহমান হবি (৪৮)। তিনি জেলার গফরগাঁও উপজেলার দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বিরুই গ্রামের মৃত সোলাইমান শেখের ছেলে।
পুলিশ বলছে, হবির বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতিসহ তিনটি মামলা রয়েছে। ২০০৩ সালের একটি হত্যা মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হবি পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। কিশোরগঞ্জ, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে থেকে বসবাস করতেন। অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাতে ময়মনসিংহ ডিবির একটি দল গফরগাঁও উপজেলার খুরশিদ মহল সেতু এলাকায় চেকপোস্ট বসায়। সেই চেকপোস্টে আটক করা হয় হবিকে। ওই সময় তার কাছ থেকে একটি রিভলবার, একটি একনলা বন্দুক, রিভলবারের চার রাউন্ড গুলি ও বন্দুকের ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।
পুলিশ আরও জানায়, স্থানীয় রাজনৈতিক বিরোধকে কেন্দ্র করে গত ১০ জানুয়ারি দত্তের বাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিনের ছেলে লিটন মিয়াকে গুলি করা হয়। চিকিৎসা শেষে তিনি এখন সুস্থ রয়েছে। এ ঘটনাটির সঙ্গে হবি নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে পুলিশের কাছে।
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ফরিদ ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত জাহাঙ্গীর মেম্বার, আলাল সান ও সোহেল মিলে ২ লাখ টাকায় লিটনকে খুনের চুক্তি করে হবির সঙ্গে। চুক্তির ৫০ হাজার টাকা ফরিদ তুলেও দেয় হবির কাছে। চুক্তি অনুযায়ী একনলা বন্দুক দিয়ে লিটনকে রাতের আঁধারে গুলি করে হবি।
এ ঘটনায় অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। হবিকে গ্রেপ্তারের পর লিটনকে খুনের চুক্তি ও গুলি চালানোর কথা স্বীকার করে পুলিশের কাছে। পরে হবির তথ্য অনুযায়ী বিএনপি নেতা ফরিদকে সোমবার গ্রেপ্তার করা হয়।
ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা বলেন, ‘হবি মূলত একজন প্রফেশনাল কন্ট্রাক্ট কিলার। সে ভাড়াটে খুনি হিসেবে কাজ করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যায়, রাজনৈতিক বিরোধে হবিকে চুক্তি করা হয় লিটনকে খুন করার জন্য। এ ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারও লক্ষ্য ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে নির্বাচন-পরবর্তী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করছিল। একটি হত্যায় হবি ১০ বছরের সাজা নিয়ে আত্মগোপনে ছিল। তাকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ময়মনসিংহে আগ্নেয়াস্ত্র-গুলিসহ এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ওই আসামি টাকার চুক্তিতে খুন করতেন বলে পুলিশকে জানিয়েছে। এ বিষয়ে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন বিষয়টি জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মাছুম আহাম্মদ ভূঞা।
গ্রেপ্তার আসামির নাম হাবিবুর রহমান হবি (৪৮)। তিনি জেলার গফরগাঁও উপজেলার দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বিরুই গ্রামের মৃত সোলাইমান শেখের ছেলে।
পুলিশ বলছে, হবির বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতিসহ তিনটি মামলা রয়েছে। ২০০৩ সালের একটি হত্যা মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হবি পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। কিশোরগঞ্জ, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে থেকে বসবাস করতেন। অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাতে ময়মনসিংহ ডিবির একটি দল গফরগাঁও উপজেলার খুরশিদ মহল সেতু এলাকায় চেকপোস্ট বসায়। সেই চেকপোস্টে আটক করা হয় হবিকে। ওই সময় তার কাছ থেকে একটি রিভলবার, একটি একনলা বন্দুক, রিভলবারের চার রাউন্ড গুলি ও বন্দুকের ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।
পুলিশ আরও জানায়, স্থানীয় রাজনৈতিক বিরোধকে কেন্দ্র করে গত ১০ জানুয়ারি দত্তের বাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিনের ছেলে লিটন মিয়াকে গুলি করা হয়। চিকিৎসা শেষে তিনি এখন সুস্থ রয়েছে। এ ঘটনাটির সঙ্গে হবি নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে পুলিশের কাছে।
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ফরিদ ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত জাহাঙ্গীর মেম্বার, আলাল সান ও সোহেল মিলে ২ লাখ টাকায় লিটনকে খুনের চুক্তি করে হবির সঙ্গে। চুক্তির ৫০ হাজার টাকা ফরিদ তুলেও দেয় হবির কাছে। চুক্তি অনুযায়ী একনলা বন্দুক দিয়ে লিটনকে রাতের আঁধারে গুলি করে হবি।
এ ঘটনায় অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। হবিকে গ্রেপ্তারের পর লিটনকে খুনের চুক্তি ও গুলি চালানোর কথা স্বীকার করে পুলিশের কাছে। পরে হবির তথ্য অনুযায়ী বিএনপি নেতা ফরিদকে সোমবার গ্রেপ্তার করা হয়।
ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা বলেন, ‘হবি মূলত একজন প্রফেশনাল কন্ট্রাক্ট কিলার। সে ভাড়াটে খুনি হিসেবে কাজ করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যায়, রাজনৈতিক বিরোধে হবিকে চুক্তি করা হয় লিটনকে খুন করার জন্য। এ ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারও লক্ষ্য ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে নির্বাচন-পরবর্তী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করছিল। একটি হত্যায় হবি ১০ বছরের সাজা নিয়ে আত্মগোপনে ছিল। তাকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দুই নারীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে পুরো বিভাগে চলতি বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট ৫২ জনের মৃত্যু হলো।
৮ মিনিট আগেরাজধানীর শাহবাগে সমাবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মামলায় অহিংস গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ও অন্যতম সংগঠক মাহবুবুল আলম চৌধুরীসহ ১৮ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১০ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহর পুকুরের পানিতে ডুবে দুই বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে গুনাইগাছা ইউনিয়নের জালেশ্বরে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেবরিশালের সোনারগাঁও টেক্সটাইল মিলে ছাঁটাই হওয়া শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ছাঁটাই হওয়া শ্রমিক লতিফা বেগম।
১৮ মিনিট আগে