ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। বর্তমানে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ৬ ইউনিটে ২৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর জন্য আলাদা ওয়ার্ড না থাকায় আতঙ্কে রয়েছে অন্য রোগীরা। তবে রোগীর সংখ্যা বাড়লে আলাদা ওয়ার্ড গঠনের কথা জানিয়েছেন পরিচালক। এদিকে মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) কর্তৃপক্ষ।
ভর্তি হওয়া রোগীদের অধিকাংশই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে তুলনামূলক কম হলেও স্থানীয় পর্যায়ে আক্রান্ত রোগীও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, চলতি মাসে হাসপাতালটিতে প্রায় ২৫০ জন ডেঙ্গুর চিকিৎসাসেবা নিয়েছে। এসব রোগীর মধ্যে ময়মনসিংহে স্থানীয়ভাবে আক্রান্ত হয়েছে ১৫ জন। অন্যরা ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে মমেক হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি ২৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মধ্যে দুজন শিশু, তিনজন নারী এবং বাকি সবাই পুরুষ। ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশু দুজনকে শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বলছেন, আক্রান্তদের বর্তমান অবস্থা ভালো। মেডিসিন ওয়ার্ডে অন্যান্য রোগীর সঙ্গে ডেঙ্গু রোগী রাখায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। সার্বক্ষণিক মশারির ভেতরেও থাকছে না রোগীরা। রোগীর সংখ্যা আরও বাড়লে আলাদা ওয়ার্ড করার প্রস্তুতি রয়েছে। আরও দুই সপ্তাহ ডেঙ্গুর প্রকোপ থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে কথা হয় নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ঢাকার ধানমন্ডি এলাকায় থেকে লেখাপড়া করি। সম্প্রতি আমি জ্বর ও শরীরে ব্যথা অনুভব করি। সেখানে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে নিজের বাড়িতে ফিরে আসি। বাড়িতে ফিরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কলমাকান্দায় পরীক্ষা করালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হই। দিনে দিনে আমার অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকলে তিন দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হই। তবে এখন অবস্থার অবনতি বা উন্নতি কিছুই বুঝতে পারছি না।’
একই ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন ভালুকার কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি ঢাকার একটি ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করতাম। সম্প্রতি জ্বর ও শরীর ব্যথা অনুভব করলে বাড়িতে ফিরে আসি। পরে পরীক্ষা করালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে গত রোববার এখানে ভর্তি হই। এখানে ভালো চিকিৎসাসেবা পাচ্ছি।’
অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে ওই ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার বাসিন্দা সোহেল রানা। তিনি বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একই ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের ভর্তি করা হয়েছে। কিন্তু রোগীরা বেশিক্ষণ মশারির ভেতরে না থেকে বাইরেই থাকছে। এতে অন্যদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা চাই ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা হোক।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘গত কয়েক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ছয়টি ইউনিটে অন্যান্য সাধারণ রোগীর সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। তবে রোগী আরও বাড়লে আলাদা ওয়ার্ড করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।’
হাসপাতালের পরিচালক আরও বলেন, ‘মশারির ভেতরে একটা মানুষ সার্বক্ষণিক থাকতে পারে না। তাই মাঝেমধ্যে তারা একটু মশারির ভেতর থেকে বের হয়। তবে আমরা সবাইকে সাধ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ সেবা প্রদানের চেষ্টা করছি।’
এদিকে ডেঙ্গুর সংক্রমণ রোধে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডকে তিনটি জোনে ভাগ করে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে কর্তৃপক্ষ। মশা নিধনে কাজ করছে ২২টি টিম। করপোরেশনের মশা নিধন কর্মী ও পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শকেরা এলাকার বাড়িগুলো পরিদর্শন করে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে তা ধ্বংস করবেন এবং অধিবাসীদের লার্ভা ধ্বংস করার কৌশল শিখিয়ে দেবেন। প্রতিদিন ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি মানুষকে সচেতন করতে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা অব্যাহত রয়েছে।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু বলেন, ‘সম্প্রতি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কিছুটা ডেঙ্গু রোগী বাড়ায় মশা নিধনে আমরা বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছি। সিটি করপোরেশনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। তবে আক্রান্তদের মধ্যে বেশির ভাগ ঢাকার। আমাদের শহরে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম। মানুষকে নিয়মিত সতর্ক করতে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত জরিমানা অব্যাহত রেখেছেন। সাধারণ মানুষ একটু সতর্ক হলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই থাকবে না।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। বর্তমানে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ৬ ইউনিটে ২৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর জন্য আলাদা ওয়ার্ড না থাকায় আতঙ্কে রয়েছে অন্য রোগীরা। তবে রোগীর সংখ্যা বাড়লে আলাদা ওয়ার্ড গঠনের কথা জানিয়েছেন পরিচালক। এদিকে মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) কর্তৃপক্ষ।
ভর্তি হওয়া রোগীদের অধিকাংশই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে তুলনামূলক কম হলেও স্থানীয় পর্যায়ে আক্রান্ত রোগীও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, চলতি মাসে হাসপাতালটিতে প্রায় ২৫০ জন ডেঙ্গুর চিকিৎসাসেবা নিয়েছে। এসব রোগীর মধ্যে ময়মনসিংহে স্থানীয়ভাবে আক্রান্ত হয়েছে ১৫ জন। অন্যরা ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে মমেক হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি ২৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মধ্যে দুজন শিশু, তিনজন নারী এবং বাকি সবাই পুরুষ। ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশু দুজনকে শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বলছেন, আক্রান্তদের বর্তমান অবস্থা ভালো। মেডিসিন ওয়ার্ডে অন্যান্য রোগীর সঙ্গে ডেঙ্গু রোগী রাখায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। সার্বক্ষণিক মশারির ভেতরেও থাকছে না রোগীরা। রোগীর সংখ্যা আরও বাড়লে আলাদা ওয়ার্ড করার প্রস্তুতি রয়েছে। আরও দুই সপ্তাহ ডেঙ্গুর প্রকোপ থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে কথা হয় নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার রফিকুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ঢাকার ধানমন্ডি এলাকায় থেকে লেখাপড়া করি। সম্প্রতি আমি জ্বর ও শরীরে ব্যথা অনুভব করি। সেখানে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে নিজের বাড়িতে ফিরে আসি। বাড়িতে ফিরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কলমাকান্দায় পরীক্ষা করালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হই। দিনে দিনে আমার অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকলে তিন দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি হই। তবে এখন অবস্থার অবনতি বা উন্নতি কিছুই বুঝতে পারছি না।’
একই ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন ভালুকার কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি ঢাকার একটি ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের কাজ করতাম। সম্প্রতি জ্বর ও শরীর ব্যথা অনুভব করলে বাড়িতে ফিরে আসি। পরে পরীক্ষা করালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে গত রোববার এখানে ভর্তি হই। এখানে ভালো চিকিৎসাসেবা পাচ্ছি।’
অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে ওই ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার বাসিন্দা সোহেল রানা। তিনি বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে একই ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের ভর্তি করা হয়েছে। কিন্তু রোগীরা বেশিক্ষণ মশারির ভেতরে না থেকে বাইরেই থাকছে। এতে অন্যদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা চাই ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা হোক।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘গত কয়েক দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ছয়টি ইউনিটে অন্যান্য সাধারণ রোগীর সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। তবে রোগী আরও বাড়লে আলাদা ওয়ার্ড করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।’
হাসপাতালের পরিচালক আরও বলেন, ‘মশারির ভেতরে একটা মানুষ সার্বক্ষণিক থাকতে পারে না। তাই মাঝেমধ্যে তারা একটু মশারির ভেতর থেকে বের হয়। তবে আমরা সবাইকে সাধ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ সেবা প্রদানের চেষ্টা করছি।’
এদিকে ডেঙ্গুর সংক্রমণ রোধে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডকে তিনটি জোনে ভাগ করে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু করেছে কর্তৃপক্ষ। মশা নিধনে কাজ করছে ২২টি টিম। করপোরেশনের মশা নিধন কর্মী ও পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শকেরা এলাকার বাড়িগুলো পরিদর্শন করে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে তা ধ্বংস করবেন এবং অধিবাসীদের লার্ভা ধ্বংস করার কৌশল শিখিয়ে দেবেন। প্রতিদিন ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি মানুষকে সচেতন করতে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা অব্যাহত রয়েছে।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু বলেন, ‘সম্প্রতি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কিছুটা ডেঙ্গু রোগী বাড়ায় মশা নিধনে আমরা বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছি। সিটি করপোরেশনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। তবে আক্রান্তদের মধ্যে বেশির ভাগ ঢাকার। আমাদের শহরে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম। মানুষকে নিয়মিত সতর্ক করতে মাইকিং করা হচ্ছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত জরিমানা অব্যাহত রেখেছেন। সাধারণ মানুষ একটু সতর্ক হলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই থাকবে না।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কিনা সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
১০ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
২৬ মিনিট আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
৩২ মিনিট আগেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
১ ঘণ্টা আগে