গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
যে স্থানে নানা ধরনের বৃক্ষ নিয়ে গবেষণা চলার কথা, সেটি এখন বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে। স্থানটি এখন বখাটেদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে একান্ত সময় কাটাতে ছেলেমেয়েরা এখানে চলে আসে। চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এ জন্য হর্টিকালচার সেন্টার চলার জন্য উদ্যানতত্ত্ববিদ ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা থাকাটা জরুরি। অথচ ময়মনসিংহের গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারে গুরুত্বপূর্ণ এসব পদ খালি রয়েছে। বলতে গেলে সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের এখন বেহাল দশা।
কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টার ৪ দশমিক ৬১ একর জমিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেন্টারে উদ্যানতত্ত্ববিদসহ ২১ জন স্টাফ থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন একজন উচ্চমান সহকারী, তিনজন ফার্ম লেবার, অফিস সহায়ক একজন ও একজন বাবুর্চি।
জানা যায়, বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটিতে উদ্যানতত্ত্ববিদসহ খালি রয়েছে বহু পদ। নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ। নানা সমস্যায় জর্জরিত এই প্রতিষ্ঠান দেখার যেন কেউ নেই। ফলে সরকারের পরিবেশ উন্নয়ন প্রকল্প যেমন ভেস্তে যাচ্ছে, তেমনি কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রতিবছর রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
এ ছাড়া ১৫টি পদ শূন্য থাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ রয়েছে উৎপাদন। স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী ফলদ, বনজ, ঔষধি চারা উৎপাদন, কলম তৈরি, চারা বিক্রি, চারা বিতরণ, প্রশিক্ষণসহ কোনো কর্মকাণ্ডই হচ্ছে না। বেশ কয়েকটি মাতৃবাগান বিনষ্ট হচ্ছে। মৌসুমি ফল আম, জাম, লিচু, মালটা, জাম্বুরা, নারিকেল ফলনের পর বহিরাগতরা প্রতিবছর লুটে নিয়ে যাচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গাড়ি রাখার জন্য দুটি শেড, একটি গ্যারেজ ব্যবহার না করায় ঘন জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ তালাবন্দী অবস্থায় রয়েছে একটি পিকআপ ও পাওয়ার টিলার। রয়েছে একটি মোটরসাইকেল। চালক না থাকায় পিকআপটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ঘন জঙ্গলে পরিণত হয়েছে পুরো হর্টিকালচার সেন্টার। এখানে দিনদুপুরে শোনা যায় শিয়ালের হুক্কাহুয়া।
কৃষি বিপ্লবের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী প্রতিষ্ঠান হর্টিকালচারকে গতিশীল করতে গৌরীপুরে লাগবে একজন উদ্যানতত্ত্ববিদ, তিনজন উপসহকারী উদ্যান কর্মকর্তা, অফিস সহকারী একজন, ফার্ম লেবার পাঁচজন, নিরাপত্তা প্রহরী তিনজন ও ড্রাইভার একজন। উল্লেখিত পদসমূহে পদায়ন করে গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটির কার্যক্রম বৃদ্ধি করার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক ড. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। তাই ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটি আবারও সক্রিয় ও উৎপাদনমুখী করে তুলতে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহল থেকে পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি, শিগগিরই তা বাস্তবায়ন করা হবে।
যে স্থানে নানা ধরনের বৃক্ষ নিয়ে গবেষণা চলার কথা, সেটি এখন বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে। স্থানটি এখন বখাটেদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে একান্ত সময় কাটাতে ছেলেমেয়েরা এখানে চলে আসে। চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। এ জন্য হর্টিকালচার সেন্টার চলার জন্য উদ্যানতত্ত্ববিদ ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা থাকাটা জরুরি। অথচ ময়মনসিংহের গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারে গুরুত্বপূর্ণ এসব পদ খালি রয়েছে। বলতে গেলে সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের এখন বেহাল দশা।
কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টার ৪ দশমিক ৬১ একর জমিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেন্টারে উদ্যানতত্ত্ববিদসহ ২১ জন স্টাফ থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন একজন উচ্চমান সহকারী, তিনজন ফার্ম লেবার, অফিস সহায়ক একজন ও একজন বাবুর্চি।
জানা যায়, বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটিতে উদ্যানতত্ত্ববিদসহ খালি রয়েছে বহু পদ। নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ। নানা সমস্যায় জর্জরিত এই প্রতিষ্ঠান দেখার যেন কেউ নেই। ফলে সরকারের পরিবেশ উন্নয়ন প্রকল্প যেমন ভেস্তে যাচ্ছে, তেমনি কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রতিবছর রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
এ ছাড়া ১৫টি পদ শূন্য থাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ রয়েছে উৎপাদন। স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী ফলদ, বনজ, ঔষধি চারা উৎপাদন, কলম তৈরি, চারা বিক্রি, চারা বিতরণ, প্রশিক্ষণসহ কোনো কর্মকাণ্ডই হচ্ছে না। বেশ কয়েকটি মাতৃবাগান বিনষ্ট হচ্ছে। মৌসুমি ফল আম, জাম, লিচু, মালটা, জাম্বুরা, নারিকেল ফলনের পর বহিরাগতরা প্রতিবছর লুটে নিয়ে যাচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গাড়ি রাখার জন্য দুটি শেড, একটি গ্যারেজ ব্যবহার না করায় ঘন জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন যাবৎ তালাবন্দী অবস্থায় রয়েছে একটি পিকআপ ও পাওয়ার টিলার। রয়েছে একটি মোটরসাইকেল। চালক না থাকায় পিকআপটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ঘন জঙ্গলে পরিণত হয়েছে পুরো হর্টিকালচার সেন্টার। এখানে দিনদুপুরে শোনা যায় শিয়ালের হুক্কাহুয়া।
কৃষি বিপ্লবের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী প্রতিষ্ঠান হর্টিকালচারকে গতিশীল করতে গৌরীপুরে লাগবে একজন উদ্যানতত্ত্ববিদ, তিনজন উপসহকারী উদ্যান কর্মকর্তা, অফিস সহকারী একজন, ফার্ম লেবার পাঁচজন, নিরাপত্তা প্রহরী তিনজন ও ড্রাইভার একজন। উল্লেখিত পদসমূহে পদায়ন করে গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটির কার্যক্রম বৃদ্ধি করার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক ড. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। তাই ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। গৌরীপুর হর্টিকালচার সেন্টারটি আবারও সক্রিয় ও উৎপাদনমুখী করে তুলতে সরকারের নীতিনির্ধারণী মহল থেকে পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি, শিগগিরই তা বাস্তবায়ন করা হবে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে একটি তেলের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের চার ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী।
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে