ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে পুলিশের ওপর হামলা, অগ্নিসংযোগ, নাশকতা এবং সরকারি স্থাপনা ভাঙচুরের ঘটনায় ময়মনসিংহে ১৪ মামলায় প্রায় ৪০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ১২২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এসব ঘটনায় ৫ জন নিহত এবং ৭০ জনের মতো আহত হয়েছেন। নিহত এবং আহত পরিবারের মধ্যে কেউই থানায় অভিযোগ করেননি বলে জানিয়েছেন পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার ঘটনায় ময়মনসিংহ সদর, গৌরীপুর এবং ফুলপুরসহ বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৮-২৩ জুলাই পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়।
গত শুক্রবার বিকেলে নগরীর আঠারোবাড়ি বিল্ডিং এলাকায় পার্কিং করা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসাদুজ্জামান রনির গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ ঘটনার পরদিন গাড়ি চালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় অজ্ঞাতনামা ৩০০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
একইদিন বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলের বাসায় হামলা ভাঙচুর চালানো হয়। এ ঘটনায় অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বাদী হয়ে ৬ জন সহ অজ্ঞাতনামা ১৫০-২০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আনন্দ মোহন কলেজে কয়েকটি স্থাপনা ভাঙচুর এবং ছাত্রলীগের ওপর হামলার অভিযোগে কলেজ শাখা ছাত্র লীগের আহ্বায়ক শেখ সজল বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। এতে আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ৪০০-৫০০ জনকে।
গত শুক্রবার বিকেলে নগরীর চরপাড়া ও বাইপাস মোড়ে পুলিশ বক্সে আগুন, পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী রেদুয়ান হাসান সাগর (১৯) নিহত হন। তিনি নগরীর ভাংগাপুল এলাকার আসাদুজ্জামান আসাদের ছেলে।
পুলিশের ওপর হামলা ভাঙচুরের এ ঘটনায় পুলিশ কোতোয়ালি মডেল থানায় বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাঈন উদ্দিন বলেন, পুলিশের ওপর হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় একটি মামলাসহ মোট পাঁচটি মামলা হয়েছে। তবে শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় কেউ অভিযোগ না দিলেও পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।
গত শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলার গৌরীপুরের কলতাপাড়া এলাকায় বিক্ষোভকারী ও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুড়িয়ে দেওয়া হয় পুলিশের দুইটি পিকআপ ভ্যান ও তাল্লু স্পিনিং মিলের গোডাউন। করা হয় ভাঙচুর। এ সময় নয় পুলিশ সদস্যসহ ২০ জন আহত হয়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজন বিক্ষোভকারী মারা যান।
নিহতরা হলেন—গৌরীপুরের কাউরাট গ্রামের আনার উদ্দিনের ছেলে জোবায়ের হোসেন (১৮), দামগাঁও গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে মো. বিপ্লব (১৮) এবং চুড়ালী গ্রামের হেকিম মুন্সীর ছেলে রাকিব হাসান (১৯)।
গৌরীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আল ইমরান বলেন, পুলিশের ওপর হামলা ভাঙচুর, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং নাশকতার অভিযোগে গত রোববার রাতে পুলিশবাদী হয়ে অজ্ঞাত ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় শুনেছি তিনজন বিক্ষোভকারী মারা গেছে। তবে এ বিষয়ে থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’
গত শনিবার জেলার ফুলপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম (৪২) নামের এক সবজি বিক্রেতা মারা যান। তিনি চর ডাকিয়া কান্দাপাড়া গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে।
ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান বলেন, পুলিশের ওপর হামলা, পুলিশ বক্সে আগুন এবং নাশকতার অভিযোগে দুটি মামলা হয়েছে।
পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনায় ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৫০০-৭০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এ ছাড়া বিজিবির গাড়িতে হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় ৬২ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে।
হামলায় পথচারী সাইফুল ইসলাম (৪২) নামে একজন মারা গেছেন। এ বিষয়েও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) শামীম হোসেন বলেন, নাশকতার অভিযোগে এ পর্যন্ত জেলায় ১৪টি মামলা করা হয়েছে। আসামি করা হয়েছে প্রায় ৪০০০ জনকে। বেশির ভাগ আসামি অজ্ঞাতনামা পরিচয়ে। এর মধ্যে ১২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে কাজ করছে পুলিশ।
ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি শাহ আবিদ হোসেন বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশেরও সমর্থন ছিল। কারণ এটা শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি। এই আন্দোলনে নাশকতাকারীরা প্রবেশ করে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালিয়েছে। পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর, বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করা হয়। এতে পুলিশের ৭০-৮০ জন আহত হয়।
তিনি বলেন, কারা এসব ঘটিয়েছে তারা চিহ্নিত। তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে। সাধারণ মানুষের ভয়ের কোনো কারণ নেই, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে পুলিশের ওপর হামলা, অগ্নিসংযোগ, নাশকতা এবং সরকারি স্থাপনা ভাঙচুরের ঘটনায় ময়মনসিংহে ১৪ মামলায় প্রায় ৪০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ ১২২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এসব ঘটনায় ৫ জন নিহত এবং ৭০ জনের মতো আহত হয়েছেন। নিহত এবং আহত পরিবারের মধ্যে কেউই থানায় অভিযোগ করেননি বলে জানিয়েছেন পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার ঘটনায় ময়মনসিংহ সদর, গৌরীপুর এবং ফুলপুরসহ বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১৮-২৩ জুলাই পর্যন্ত এসব মামলা করা হয়।
গত শুক্রবার বিকেলে নগরীর আঠারোবাড়ি বিল্ডিং এলাকায় পার্কিং করা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসাদুজ্জামান রনির গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ ঘটনার পরদিন গাড়ি চালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় অজ্ঞাতনামা ৩০০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
একইদিন বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুলের বাসায় হামলা ভাঙচুর চালানো হয়। এ ঘটনায় অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল বাদী হয়ে ৬ জন সহ অজ্ঞাতনামা ১৫০-২০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আনন্দ মোহন কলেজে কয়েকটি স্থাপনা ভাঙচুর এবং ছাত্রলীগের ওপর হামলার অভিযোগে কলেজ শাখা ছাত্র লীগের আহ্বায়ক শেখ সজল বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। এতে আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ৪০০-৫০০ জনকে।
গত শুক্রবার বিকেলে নগরীর চরপাড়া ও বাইপাস মোড়ে পুলিশ বক্সে আগুন, পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী রেদুয়ান হাসান সাগর (১৯) নিহত হন। তিনি নগরীর ভাংগাপুল এলাকার আসাদুজ্জামান আসাদের ছেলে।
পুলিশের ওপর হামলা ভাঙচুরের এ ঘটনায় পুলিশ কোতোয়ালি মডেল থানায় বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাঈন উদ্দিন বলেন, পুলিশের ওপর হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় একটি মামলাসহ মোট পাঁচটি মামলা হয়েছে। তবে শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় কেউ অভিযোগ না দিলেও পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।
গত শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলার গৌরীপুরের কলতাপাড়া এলাকায় বিক্ষোভকারী ও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পুড়িয়ে দেওয়া হয় পুলিশের দুইটি পিকআপ ভ্যান ও তাল্লু স্পিনিং মিলের গোডাউন। করা হয় ভাঙচুর। এ সময় নয় পুলিশ সদস্যসহ ২০ জন আহত হয়। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজন বিক্ষোভকারী মারা যান।
নিহতরা হলেন—গৌরীপুরের কাউরাট গ্রামের আনার উদ্দিনের ছেলে জোবায়ের হোসেন (১৮), দামগাঁও গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে মো. বিপ্লব (১৮) এবং চুড়ালী গ্রামের হেকিম মুন্সীর ছেলে রাকিব হাসান (১৯)।
গৌরীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আল ইমরান বলেন, পুলিশের ওপর হামলা ভাঙচুর, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং নাশকতার অভিযোগে গত রোববার রাতে পুলিশবাদী হয়ে অজ্ঞাত ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় শুনেছি তিনজন বিক্ষোভকারী মারা গেছে। তবে এ বিষয়ে থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’
গত শনিবার জেলার ফুলপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম (৪২) নামের এক সবজি বিক্রেতা মারা যান। তিনি চর ডাকিয়া কান্দাপাড়া গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে।
ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান বলেন, পুলিশের ওপর হামলা, পুলিশ বক্সে আগুন এবং নাশকতার অভিযোগে দুটি মামলা হয়েছে।
পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনায় ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৫০০-৭০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এ ছাড়া বিজিবির গাড়িতে হামলা ভাঙচুরের ঘটনায় ৬২ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে।
হামলায় পথচারী সাইফুল ইসলাম (৪২) নামে একজন মারা গেছেন। এ বিষয়েও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) শামীম হোসেন বলেন, নাশকতার অভিযোগে এ পর্যন্ত জেলায় ১৪টি মামলা করা হয়েছে। আসামি করা হয়েছে প্রায় ৪০০০ জনকে। বেশির ভাগ আসামি অজ্ঞাতনামা পরিচয়ে। এর মধ্যে ১২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে কাজ করছে পুলিশ।
ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি শাহ আবিদ হোসেন বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশেরও সমর্থন ছিল। কারণ এটা শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি। এই আন্দোলনে নাশকতাকারীরা প্রবেশ করে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালিয়েছে। পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর, বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ করা হয়। এতে পুলিশের ৭০-৮০ জন আহত হয়।
তিনি বলেন, কারা এসব ঘটিয়েছে তারা চিহ্নিত। তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে। সাধারণ মানুষের ভয়ের কোনো কারণ নেই, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠছে।
নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাট এলাকায় বসুন্ধরা গ্রুপের অ্যারোসল কারখানায় বিস্ফোরণে ১০ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় একটি সোয়েটার কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন শ্রমিকেরা। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ভোগে পড়েন মানুষ।
২৭ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফের সড়ক অবরোধ করেছে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকেরা। এতে রাজধানীর বেশ কয়েকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধসহ তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ রোববার সকালে রাজধানী প্রেসক্লাবের সামনে তোপখানা ও পল্টন সড়ক, মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, খিলগাঁও এবং যাত্রাবাড়ী এলাকায় সড়ক অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে