হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট উপজেলায় বোরো ধান কাটা শেষে প্রান্তিক কৃষকেরা আউশ ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করার কথা ছিল। কিন্তু অতি তাপমাত্রা ও বৃষ্টি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। পানির অভাবে অতিরিক্ত খরচে সেচ দিয়ে খেত চাষের উপযোগী করতে হচ্ছে তাঁদের। সেই সঙ্গে লোডশেডিংয়ের কারণে সেই সেচসংকটে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
হালুয়াঘাট কৃষি অফিস বলছে, গত বছর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আউশ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে অর্জিত হয় ১ হাজার ৬০০ হেক্টর জমি থেকে। এ বছর ২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা আউশ চাষে বেশি ঝুঁকছেন।
উপজেলার গাজীরভিটা, নড়াইল, ধুরাইল, কৈচাপুর, শাকুয়াই, স্বদেশি ও বিলডোরা ইউনিয়নের কৃষকেরা আউশ ধান আবাদে অতিরিক্ত সেচের মাধ্যমে জমি প্রস্তুত করতে দেখা গেছে। তাঁরা জমি প্রস্তুতকরণ ও বীজ রোপণে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
কৃষকেরা বলছেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই রোপা আউশ ধানের জমি তৈরি করা সহজ হতো। এ বছর বৃষ্টি না হওয়ায় তাঁরা শ্যালো ও ডিপ মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিয়ে রোপা আউশ চাষ করছেন।
বিলডোরা ইউনিয়নের কৃষক শামসুল, মিরাজ ও মোফাজ্জল আজকের পত্রিকাকে জানান, আউশ ধানের চারা রোপণ করতে জমি প্রস্তুত শেষ করেছেন তাঁরা। দ্রুত রোপণ শুরু করবেন তাঁরা। তবে বৃষ্টি হলে তাদের অনেক সুবিধা হতো। পানির জন্য অনেক কৃষকের রোপা আউশ ধান চাষ ব্যাহত হচ্ছে।
নড়াইল ইউনিয়নের কৃষক এমাদাদুল হক বলেন, ‘৭০ শতক জমিতে আউশ ধানের জন্য জমি প্রস্তুত করতে পারছি না। বৃষ্টি না হলে আউশ ধান চাষ করা কষ্ট হবে।’
স্বদেশি ইউনিয়নের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, ‘৪২ শতক জমিতে আউশ ধানের চারা লাগাইছি। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে চারাগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে হালুয়াঘাট কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিগত বছরের তুলনায় এ বছর হালুয়াঘাট রোপা আউশের লক্ষ্যমাত্রা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করি, লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। তবে বৃষ্টি হলে ধান রোপণ করতে সুবিধা হতো কৃষকদের। তবে বিভিন্ন ইউনিয়নে সেচের মাধ্যমেই ধানের চারা ও জমি তৈরি করছেন।’
সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট উপজেলায় বোরো ধান কাটা শেষে প্রান্তিক কৃষকেরা আউশ ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করার কথা ছিল। কিন্তু অতি তাপমাত্রা ও বৃষ্টি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। পানির অভাবে অতিরিক্ত খরচে সেচ দিয়ে খেত চাষের উপযোগী করতে হচ্ছে তাঁদের। সেই সঙ্গে লোডশেডিংয়ের কারণে সেই সেচসংকটে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
হালুয়াঘাট কৃষি অফিস বলছে, গত বছর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আউশ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে অর্জিত হয় ১ হাজার ৬০০ হেক্টর জমি থেকে। এ বছর ২ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। বাজারে ধানের দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা আউশ চাষে বেশি ঝুঁকছেন।
উপজেলার গাজীরভিটা, নড়াইল, ধুরাইল, কৈচাপুর, শাকুয়াই, স্বদেশি ও বিলডোরা ইউনিয়নের কৃষকেরা আউশ ধান আবাদে অতিরিক্ত সেচের মাধ্যমে জমি প্রস্তুত করতে দেখা গেছে। তাঁরা জমি প্রস্তুতকরণ ও বীজ রোপণে ব্যস্ত সময় পার করেছেন।
কৃষকেরা বলছেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই রোপা আউশ ধানের জমি তৈরি করা সহজ হতো। এ বছর বৃষ্টি না হওয়ায় তাঁরা শ্যালো ও ডিপ মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিয়ে রোপা আউশ চাষ করছেন।
বিলডোরা ইউনিয়নের কৃষক শামসুল, মিরাজ ও মোফাজ্জল আজকের পত্রিকাকে জানান, আউশ ধানের চারা রোপণ করতে জমি প্রস্তুত শেষ করেছেন তাঁরা। দ্রুত রোপণ শুরু করবেন তাঁরা। তবে বৃষ্টি হলে তাদের অনেক সুবিধা হতো। পানির জন্য অনেক কৃষকের রোপা আউশ ধান চাষ ব্যাহত হচ্ছে।
নড়াইল ইউনিয়নের কৃষক এমাদাদুল হক বলেন, ‘৭০ শতক জমিতে আউশ ধানের জন্য জমি প্রস্তুত করতে পারছি না। বৃষ্টি না হলে আউশ ধান চাষ করা কষ্ট হবে।’
স্বদেশি ইউনিয়নের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, ‘৪২ শতক জমিতে আউশ ধানের চারা লাগাইছি। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে চারাগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে হালুয়াঘাট কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিগত বছরের তুলনায় এ বছর হালুয়াঘাট রোপা আউশের লক্ষ্যমাত্রা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করি, লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। তবে বৃষ্টি হলে ধান রোপণ করতে সুবিধা হতো কৃষকদের। তবে বিভিন্ন ইউনিয়নে সেচের মাধ্যমেই ধানের চারা ও জমি তৈরি করছেন।’
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে