জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে সাত বছরের শিশু শুভ হত্যা মামলায় রেজাউল করিম ফকির নামের একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামি রেজাউল করিম ফকির জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার মুন্সিপাড়া মহল্লার আব্দুস সাত্তার ফকিরের ছেলে। নিহত শুভ কালাই কাকলী শিশু নিকেতনের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
জয়পুরহাট আদালতের কোট পরিদর্শক আবু বক্কর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩ মার্চ কালাই পৌরসভার মুন্সিপাড়া মহল্লার আব্দুল গফুর তোতার ৭ বছরের ছেলে শুভ নিজ বাড়ির অদূরে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল। সেখান থেকেই এক সময় সে নিখোঁজ হয়। এরপর পরিবারের লোকজন তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পায়নি।
একপর্যায়ে একটি অপরিচিত মোবাইল নম্বর থেকে শিশু শুভর মাকে কল দিয়ে জানানো হয় যে, শুভকে অপহরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় শিশুর বাবা আব্দুল গফুর তোতা ওই নম্বরটি কালাই থানাকে জানায়। পর দিন ৪ মার্চ বিকেলে আব্দুল গফুর তোতার বাড়ির নিকটবর্তী একটি খড়ের গাদার ভেতর শুভর মৃতদেহ দেখতে পান এলাকাবাসী। এ খবর পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে শুভর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি মর্গে পাঠিয়ে দেন।
এ ঘটনায় ওই দিনই শুভর বাবা আব্দুল গফুর তোতা বাদী হয়ে কালাই থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এরপর পুলিশ ওই মোবাইল নম্বরের কল লিস্টের সূত্র ধরে আসামি রেজাউল করিম ফকিরকে গ্রেপ্তার করেন। কালাই থানা পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক সাইদুর রহমান ২০১৭ সালের ২৭ এপ্রিল রেজাউল করিম ফকিরের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।
এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ বুধবার দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর আসামি রেজাউল করিম ফকিরকে আদালত থেকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি, গকুল চন্দ্র মণ্ডল এপিপি, শামীমুল ইসলাম শামীম এপিপি এবং খাজা শামসুল ইসলাম বুলবুল এপিপি। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন এটিএম মিজানুর রহমান।
জয়পুরহাটে সাত বছরের শিশু শুভ হত্যা মামলায় রেজাউল করিম ফকির নামের একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামি রেজাউল করিম ফকির জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভার মুন্সিপাড়া মহল্লার আব্দুস সাত্তার ফকিরের ছেলে। নিহত শুভ কালাই কাকলী শিশু নিকেতনের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
জয়পুরহাট আদালতের কোট পরিদর্শক আবু বক্কর সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৩ মার্চ কালাই পৌরসভার মুন্সিপাড়া মহল্লার আব্দুল গফুর তোতার ৭ বছরের ছেলে শুভ নিজ বাড়ির অদূরে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলা করছিল। সেখান থেকেই এক সময় সে নিখোঁজ হয়। এরপর পরিবারের লোকজন তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পায়নি।
একপর্যায়ে একটি অপরিচিত মোবাইল নম্বর থেকে শিশু শুভর মাকে কল দিয়ে জানানো হয় যে, শুভকে অপহরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় শিশুর বাবা আব্দুল গফুর তোতা ওই নম্বরটি কালাই থানাকে জানায়। পর দিন ৪ মার্চ বিকেলে আব্দুল গফুর তোতার বাড়ির নিকটবর্তী একটি খড়ের গাদার ভেতর শুভর মৃতদেহ দেখতে পান এলাকাবাসী। এ খবর পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে শুভর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি মর্গে পাঠিয়ে দেন।
এ ঘটনায় ওই দিনই শুভর বাবা আব্দুল গফুর তোতা বাদী হয়ে কালাই থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এরপর পুলিশ ওই মোবাইল নম্বরের কল লিস্টের সূত্র ধরে আসামি রেজাউল করিম ফকিরকে গ্রেপ্তার করেন। কালাই থানা পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক সাইদুর রহমান ২০১৭ সালের ২৭ এপ্রিল রেজাউল করিম ফকিরের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।
এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ বুধবার দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর আসামি রেজাউল করিম ফকিরকে আদালত থেকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি, গকুল চন্দ্র মণ্ডল এপিপি, শামীমুল ইসলাম শামীম এপিপি এবং খাজা শামসুল ইসলাম বুলবুল এপিপি। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন এটিএম মিজানুর রহমান।
পানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
১৫ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৩৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগে