রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলে ছাত্রলীগের পদধারী শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন হলের নতুন প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক লাভলী নাহার। যেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন এই সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশক্রমে। নোটিশ জারির পর ছাত্রলীগ নেত্রীদের কক্ষে গিয়ে তাঁদের বের হয়ে যেতে বলেছেন তিনি। নির্দেশ অমান্য করলে পুলিশ দিয়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। হল প্রাধ্যক্ষের এমন সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছেন আবাসিক ছাত্রলীগ নেত্রীরা।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, এ ধরনের কোনো আদেশ তারা দেয়নি। আবাসিক হলগুলোতে শৃঙ্খলা ফেরাতে হলে অবস্থানরত শুধু অনাবাসিক ও একাডেমিক কার্যক্রম শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
ছাত্রলীগ নেত্রীরা বলছেন, বৈধ আবাসিকতা থাকা সত্ত্বেও তাঁদের হল ত্যাগের জন্য হুমকি দিচ্ছেন হল প্রাধ্যক্ষ। অন্যদিকে অন্য হল প্রাধ্যক্ষরা বলছেন, কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া কোনো আবাসিক শিক্ষার্থীকে হল থেকে নামানোর এখতিয়ার কারও নেই।
হল সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪ সেপ্টেম্বর ওই হলে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশক্রমে জানানো যাচ্ছে যে, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের ছাত্রী নিপীড়ক ও ছাত্রলীগের পোস্টেড (পদধারী) নেত্রীবৃন্দকে আগামীকাল (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার মধ্যে হল ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হলো।’
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর হলের ছাত্রলীগের পদধারী আবাসিক শিক্ষার্থীদের কক্ষে গিয়ে তাঁদের হল থেকে বের হয়ে যেতে বলেছেন প্রাধ্যক্ষ। পাশাপাশি মাইকিং করেও হল ছাড়তে বলা হয় বলে জানিয়েছেন হলের একাধিক শিক্ষার্থী। নির্দেশ না মানলে পুলিশ দিয়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হলের একাধিক বৈধ আবাসিক ছাত্রলীগ নেত্রী বলেন, ‘আমরা হলের বৈধ আবাসিক শিক্ষার্থী। আমাদের বিরুদ্ধে তো কোনো লিখিত অভিযোগ নেই। তাহলে আমাদের কেন হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হবে? আমাদের অনেকেরই সামনে পরীক্ষা। কারও কারও পরীক্ষা চলছে। এই অবস্থায় হল প্রাধ্যক্ষ কক্ষে এসে নেমে যাওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছেন। অন্যথায় আমাদের পুলিশ দিয়ে নামিয়ে দেবেন বলছেন।’
ছাত্রলীগ নেত্রীরা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এমন কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করলেও আমাদের প্রাধ্যক্ষ নিজের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন। প্রতিনিয়ত আমাদের ওপর চাপ প্রয়োগ করছেন। হল প্রাধ্যক্ষ হলের সুপারভাইজারকে দিয়েও হল ছাড়তে বলছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি হলের প্রাধ্যক্ষ বলেন, ‘আমি এ রকম কোনো নির্দেশ পাইনি যে হলের পদধারী ছাত্রলীগের নেত্রীদের হল থেকে বের করে দিতে হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ধরনের কোনো নোটিশ দেয়নি। একজন ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল বা ছাত্র শিবিরের পদে থাকলেই যে সে নিপীড়ক হবে, বিষয়টি এমনও নয়।’
হল প্রাধ্যক্ষ একজন আবাসিক শিক্ষার্থীকে এভাবে নোটিশ দিয়ে হল থেকে বের করে দিতে পারেন কিনা জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘দায়িত্বশীল জায়গা থেকে আমরা কোনো শিক্ষার্থীর রাজনৈতিক মতাদর্শের বিচার করতে পারি না। সব শিক্ষার্থীই আমাদের কাছে শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচিত হবেন। তবে কোনো শিক্ষার্থী যদি শৃঙ্খলা পরিপন্থী কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ সাপেক্ষে হল প্রশাসন তার আবাসিকতা বাতিল করতে পারে। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ না থাকলে আমরা কোনোভাবেই তাকে হল থেকে নামিয়ে দিতে পারি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক লাভলী নাহার বলেন, ‘অনেক ছাত্রলীগ নেত্রী ছিল যারা শিক্ষার্থী নিপীড়নের সঙ্গে জড়িত, আমরা তাদের নেমে যেতে বলেছি। সকল ছাত্রলীগ নেত্রীকে নয়। অনেকের বিরুদ্ধেই অভিযোগ আছে। আমরা তাদের সাময়িকভাবে নেমে যেতে বলেছি। অভিযোগগুলো দ্রুত তদন্ত করে আমরা সমাধানমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভুল প্রমাণিত হবে, তারা তাদের আসন ফিরে পাবেন।’
হল প্রশাসনের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশক্রমে নোটিশ জারি করার বিষয়ে প্রাধ্যক্ষ লাভলী নাহার বলেন, ‘এটা হল প্রশাসনেরই সিদ্ধান্ত। তবে ভুল করে বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন লেখা হয়েছে। তবে আমি একটা সংশোধিত নোটিশ দিয়েছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘আমি প্রাধ্যক্ষ পরিষদের যে যে মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলাম, সেই মিটিংগুলোতে এ ধরনের (ছাত্রলীগের পদধারীদের হল ত্যাগের) কোনো আলাপ হয়নি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলে ছাত্রলীগের পদধারী শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন হলের নতুন প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক লাভলী নাহার। যেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন এই সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশক্রমে। নোটিশ জারির পর ছাত্রলীগ নেত্রীদের কক্ষে গিয়ে তাঁদের বের হয়ে যেতে বলেছেন তিনি। নির্দেশ অমান্য করলে পুলিশ দিয়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। হল প্রাধ্যক্ষের এমন সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছেন আবাসিক ছাত্রলীগ নেত্রীরা।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, এ ধরনের কোনো আদেশ তারা দেয়নি। আবাসিক হলগুলোতে শৃঙ্খলা ফেরাতে হলে অবস্থানরত শুধু অনাবাসিক ও একাডেমিক কার্যক্রম শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
ছাত্রলীগ নেত্রীরা বলছেন, বৈধ আবাসিকতা থাকা সত্ত্বেও তাঁদের হল ত্যাগের জন্য হুমকি দিচ্ছেন হল প্রাধ্যক্ষ। অন্যদিকে অন্য হল প্রাধ্যক্ষরা বলছেন, কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া কোনো আবাসিক শিক্ষার্থীকে হল থেকে নামানোর এখতিয়ার কারও নেই।
হল সূত্রে জানা গেছে, গত ১৪ সেপ্টেম্বর ওই হলে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশক্রমে জানানো যাচ্ছে যে, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের ছাত্রী নিপীড়ক ও ছাত্রলীগের পোস্টেড (পদধারী) নেত্রীবৃন্দকে আগামীকাল (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার মধ্যে হল ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হলো।’
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর হলের ছাত্রলীগের পদধারী আবাসিক শিক্ষার্থীদের কক্ষে গিয়ে তাঁদের হল থেকে বের হয়ে যেতে বলেছেন প্রাধ্যক্ষ। পাশাপাশি মাইকিং করেও হল ছাড়তে বলা হয় বলে জানিয়েছেন হলের একাধিক শিক্ষার্থী। নির্দেশ না মানলে পুলিশ দিয়ে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হলের একাধিক বৈধ আবাসিক ছাত্রলীগ নেত্রী বলেন, ‘আমরা হলের বৈধ আবাসিক শিক্ষার্থী। আমাদের বিরুদ্ধে তো কোনো লিখিত অভিযোগ নেই। তাহলে আমাদের কেন হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হবে? আমাদের অনেকেরই সামনে পরীক্ষা। কারও কারও পরীক্ষা চলছে। এই অবস্থায় হল প্রাধ্যক্ষ কক্ষে এসে নেমে যাওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছেন। অন্যথায় আমাদের পুলিশ দিয়ে নামিয়ে দেবেন বলছেন।’
ছাত্রলীগ নেত্রীরা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এমন কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করলেও আমাদের প্রাধ্যক্ষ নিজের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নামে চালিয়ে দিচ্ছেন। প্রতিনিয়ত আমাদের ওপর চাপ প্রয়োগ করছেন। হল প্রাধ্যক্ষ হলের সুপারভাইজারকে দিয়েও হল ছাড়তে বলছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি হলের প্রাধ্যক্ষ বলেন, ‘আমি এ রকম কোনো নির্দেশ পাইনি যে হলের পদধারী ছাত্রলীগের নেত্রীদের হল থেকে বের করে দিতে হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ধরনের কোনো নোটিশ দেয়নি। একজন ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল বা ছাত্র শিবিরের পদে থাকলেই যে সে নিপীড়ক হবে, বিষয়টি এমনও নয়।’
হল প্রাধ্যক্ষ একজন আবাসিক শিক্ষার্থীকে এভাবে নোটিশ দিয়ে হল থেকে বের করে দিতে পারেন কিনা জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘দায়িত্বশীল জায়গা থেকে আমরা কোনো শিক্ষার্থীর রাজনৈতিক মতাদর্শের বিচার করতে পারি না। সব শিক্ষার্থীই আমাদের কাছে শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচিত হবেন। তবে কোনো শিক্ষার্থী যদি শৃঙ্খলা পরিপন্থী কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ সাপেক্ষে হল প্রশাসন তার আবাসিকতা বাতিল করতে পারে। কিন্তু কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ না থাকলে আমরা কোনোভাবেই তাকে হল থেকে নামিয়ে দিতে পারি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক লাভলী নাহার বলেন, ‘অনেক ছাত্রলীগ নেত্রী ছিল যারা শিক্ষার্থী নিপীড়নের সঙ্গে জড়িত, আমরা তাদের নেমে যেতে বলেছি। সকল ছাত্রলীগ নেত্রীকে নয়। অনেকের বিরুদ্ধেই অভিযোগ আছে। আমরা তাদের সাময়িকভাবে নেমে যেতে বলেছি। অভিযোগগুলো দ্রুত তদন্ত করে আমরা সমাধানমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভুল প্রমাণিত হবে, তারা তাদের আসন ফিরে পাবেন।’
হল প্রশাসনের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আদেশক্রমে নোটিশ জারি করার বিষয়ে প্রাধ্যক্ষ লাভলী নাহার বলেন, ‘এটা হল প্রশাসনেরই সিদ্ধান্ত। তবে ভুল করে বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন লেখা হয়েছে। তবে আমি একটা সংশোধিত নোটিশ দিয়েছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘আমি প্রাধ্যক্ষ পরিষদের যে যে মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলাম, সেই মিটিংগুলোতে এ ধরনের (ছাত্রলীগের পদধারীদের হল ত্যাগের) কোনো আলাপ হয়নি।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কিনা সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
৮ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
২৫ মিনিট আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
৩০ মিনিট আগেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
১ ঘণ্টা আগে