প্রতিনিধি, চাটমোহর ও পাবনা (রাজশাহী )
পাবনা জেলার প্রাচীন স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হলো চাটমোহর শাহি মসজিদ। যেটি ‘তিন গম্বুজ শাহি মসজিদ’ নামেও পরিচিত। চাটমোহর উপজেলা পরিষদ থেকে মাত্র ২০০ গজ পশ্চিমে ৪৪০ বছরের ঐতিহ্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই মসজিদটি।
মসজিদ থেকে প্রাপ্ত শিলালিপির তথ্যমতে, ১৫৮১ সালে সম্রাট আকবরের শাসনামলে আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁর অর্থায়নে তাঁরই ভাই মুহাম্মদ বিন তুর্কি খান কাকশাল চাটমোহরে মসজিদটি নির্মাণ করেন। তিন গম্বুজবিশিষ্ট চাটমোহর শাহি মসজিদের নির্মাণকৌশলে প্রাচীন সুলতানি স্থাপত্যের প্রভাব রয়েছে। বগুড়ার খেরুয়া মসজিদের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ ছোট ছোট পাতলা জাফরি ইটের সমন্বয়ে নির্মিত চাটমোহর শাহি মসজিদের দৈর্ঘ্য ৪৫ ফুট, প্রস্থ ২২ ফুট ৬ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ৪৫ ফুট।
স্থানীয় প্রবীণেরা বলেন, একসময় চাটমোহর ছিল পাবনার একটি অন্যতম বাণিজ্যকেন্দ্র। তখনকার সময়ে এখানে মোগল ও পাঠানদের অবাধ বিচরণ ছিল। ১৫৮১ সালে কাকশাল গোত্রের সন্তান মুহাম্মদ বিন তুর্কি খান কাকশাল মসজিদটি নির্মাণ করেন। এটিই আজকের ‘চাটমোহর শাহি মসজিদ’। আশির দশকে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পরিপূর্ণভাবে মসজিদটি নির্মাণ করে। তবে পুনর্নির্মাণের কয়েক বছর পর মসজিদের তিনটি গম্বুজ ও ছাদ প্রায় ধ্বংস হয়ে যায়। পরবর্তীতে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অধীনে মসজিদটি সংস্কার ও সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
চাটমোহরে তিন গম্বুজ শাহি মসজিদে দেখা যায়, মসজিদটিতে তিনটি দরজাবিশিষ্ট প্রবেশপথ রয়েছে। প্রবেশপথের তিনটি দরজার মধ্যে প্রধান প্রবেশপথে উঁচু দরজার ওপরে কালো পাথরের মধ্যে খোদাই করা কালেমা শাহাদত লেখা রয়েছে। মূল প্রবেশপথটি ছাড়া অন্য প্রবেশপথ দুটি একই ধরনের।
মসজিদটিতে তিনটি প্রবেশপথের সঙ্গে মিল রেখে পশ্চিম দেয়ালে রয়েছে মোট তিনটি মেহরাব। কেন্দ্রীয় মেহরাব থেকে দুই পাশের মেহরাবে রয়েছে বড় সুড়ঙ্গের মতো অপূর্ব নিদর্শন। সুলতানি রীতিতে মসজিদটির কার্নিশ সামান্য বাঁকানো। খিলানগুলোতে এখনো গোলাপ নকশার চিহ্ন রয়েছে। প্রতিটি খিলান পথেরই দুপাশে রয়েছে দুটি করে আয়তাকার খোপ নকশা।
দেয়ালের মাঝামাঝি অংশে ছাঁচে ঢালা ব্যান্ড নকশার একটি সারি রয়েছে। যে কারণে মসজিদটিকে বাইরে থেকে দেখতে দ্বিতল বলে মনে হয়। মেহরাবগুলো আয়তাকার ফ্রেমের মধ্যে স্থাপিত এবং শুরুতে এগুলোতে পোড়ামাটির অলংকরণ ছিল, যার চিহ্ন এখনো খুঁজে পাওয়া যায়।
চাটমোহর শাহি মসজিদের দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাইট পরিচালক শাহজাহান আলী বলেন, সুলতানি-মোগল আমলের শাহি মসজিদ দেখতে সারা বছর বহু মানুষ আসে পাবনার চাটমোহরে।
পাবনা জেলার প্রাচীন স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হলো চাটমোহর শাহি মসজিদ। যেটি ‘তিন গম্বুজ শাহি মসজিদ’ নামেও পরিচিত। চাটমোহর উপজেলা পরিষদ থেকে মাত্র ২০০ গজ পশ্চিমে ৪৪০ বছরের ঐতিহ্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই মসজিদটি।
মসজিদ থেকে প্রাপ্ত শিলালিপির তথ্যমতে, ১৫৮১ সালে সম্রাট আকবরের শাসনামলে আবুল ফতে মোহাম্মদ মাসুম খাঁর অর্থায়নে তাঁরই ভাই মুহাম্মদ বিন তুর্কি খান কাকশাল চাটমোহরে মসজিদটি নির্মাণ করেন। তিন গম্বুজবিশিষ্ট চাটমোহর শাহি মসজিদের নির্মাণকৌশলে প্রাচীন সুলতানি স্থাপত্যের প্রভাব রয়েছে। বগুড়ার খেরুয়া মসজিদের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ ছোট ছোট পাতলা জাফরি ইটের সমন্বয়ে নির্মিত চাটমোহর শাহি মসজিদের দৈর্ঘ্য ৪৫ ফুট, প্রস্থ ২২ ফুট ৬ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ৪৫ ফুট।
স্থানীয় প্রবীণেরা বলেন, একসময় চাটমোহর ছিল পাবনার একটি অন্যতম বাণিজ্যকেন্দ্র। তখনকার সময়ে এখানে মোগল ও পাঠানদের অবাধ বিচরণ ছিল। ১৫৮১ সালে কাকশাল গোত্রের সন্তান মুহাম্মদ বিন তুর্কি খান কাকশাল মসজিদটি নির্মাণ করেন। এটিই আজকের ‘চাটমোহর শাহি মসজিদ’। আশির দশকে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পরিপূর্ণভাবে মসজিদটি নির্মাণ করে। তবে পুনর্নির্মাণের কয়েক বছর পর মসজিদের তিনটি গম্বুজ ও ছাদ প্রায় ধ্বংস হয়ে যায়। পরবর্তীতে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অধীনে মসজিদটি সংস্কার ও সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
চাটমোহরে তিন গম্বুজ শাহি মসজিদে দেখা যায়, মসজিদটিতে তিনটি দরজাবিশিষ্ট প্রবেশপথ রয়েছে। প্রবেশপথের তিনটি দরজার মধ্যে প্রধান প্রবেশপথে উঁচু দরজার ওপরে কালো পাথরের মধ্যে খোদাই করা কালেমা শাহাদত লেখা রয়েছে। মূল প্রবেশপথটি ছাড়া অন্য প্রবেশপথ দুটি একই ধরনের।
মসজিদটিতে তিনটি প্রবেশপথের সঙ্গে মিল রেখে পশ্চিম দেয়ালে রয়েছে মোট তিনটি মেহরাব। কেন্দ্রীয় মেহরাব থেকে দুই পাশের মেহরাবে রয়েছে বড় সুড়ঙ্গের মতো অপূর্ব নিদর্শন। সুলতানি রীতিতে মসজিদটির কার্নিশ সামান্য বাঁকানো। খিলানগুলোতে এখনো গোলাপ নকশার চিহ্ন রয়েছে। প্রতিটি খিলান পথেরই দুপাশে রয়েছে দুটি করে আয়তাকার খোপ নকশা।
দেয়ালের মাঝামাঝি অংশে ছাঁচে ঢালা ব্যান্ড নকশার একটি সারি রয়েছে। যে কারণে মসজিদটিকে বাইরে থেকে দেখতে দ্বিতল বলে মনে হয়। মেহরাবগুলো আয়তাকার ফ্রেমের মধ্যে স্থাপিত এবং শুরুতে এগুলোতে পোড়ামাটির অলংকরণ ছিল, যার চিহ্ন এখনো খুঁজে পাওয়া যায়।
চাটমোহর শাহি মসজিদের দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাইট পরিচালক শাহজাহান আলী বলেন, সুলতানি-মোগল আমলের শাহি মসজিদ দেখতে সারা বছর বহু মানুষ আসে পাবনার চাটমোহরে।
তেভাগা আন্দোলনের নেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হাবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) প্রফেসর মো. এনামউল্যা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে হাবিপ্রবির শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি সমাধিসৌধ পরিদর্শন, কবর জিয়ারত
৪০ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির পানছড়ির লতিবান ইউনিয়নে গুলি করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) তিন কর্মীকে হত্যার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে। সকাল ৬টা থেকে অবরোধ থেকে শুরু হয়। চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের কিছু এলাকায় বর্জ্য সংগ্রহ কাজের হাতবদল হচ্ছে। এবার রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় ময়লা-বাণিজ্য নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন বিএনপির ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুর-১৪ নম্বরে ডায়না গার্মেন্টসের শ্রমিকেরা বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। তারা মিরপুর ১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়ক বিক্ষোভ করে রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে