বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন
শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনার আমিনপুর থানা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এ এম রফিক উল্লাহকে (৬৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১১ মার্চ থেকে তিনি কারাগারে।
রফিক উল্লাহর পরিবারের অভিযোগ, মামলার এজাহারে উল্লেখিত হামলার ঘটনার দিন তিনি সন্তানের চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে ছিলেন। তবু তাঁকে বিনা অপরাধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত ১৩ দিন ধরে রফিক উল্লাহ জেলা কারাগারে রয়েছেন।
জানা গেছে, রফিক উল্লাহ আমিনপুর থানার পুরান ভারেঙ্গা ইউপির চেয়ারম্যান। তিনি রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। ১৯৯৭ সাল থেকে পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। রফিক উল্লাহ পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির পদে রয়েছেন।
পুলিশ বলছে, মামলার এজাহারে রফিক উল্লাহর নাম উল্লেখ নেই। সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তে সংশ্লিষ্টতা না পাওয়া গেলে অভিযোগপত্রে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, এলাকায় ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হামলার অভিযোগে রবিন মৃধা নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা ৫ সেপ্টেম্বর আমিনপুর থানায় মামলা করেন। এতে ৬২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় ১০০ থেকে ১৫০ জনকে।
রফিক উল্লাহর স্ত্রী কামরুন্নাহার বেগমের অভিযোগ, মামলায় উল্লেখিত হামলার ঘটনার দিন এই ইউপি চেয়ারম্যান সন্তানের চিকিৎসার জন্য ভারতে ছিলেন। প্রমাণ হিসেবে তাঁর পাসপোর্ট ও ভারতে যাওয়ার ভিসাও গণমাধ্যমকর্মীকে দেখান রফিক উল্লাহর স্বজনেরা।
রফিক উল্লাহর পাসপোর্ট দেখিয়ে কামরুন্নাহার বলেন, ‘আমার স্বামী চিকিৎসা ভিসায় সন্তানকে নিয়ে গত ৩ আগস্ট ভারতে যান। পাসপোর্টে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের সিল রয়েছে। চিকিৎসা শেষে ১৭ আগস্ট তিনি দেশে ফেরেন। এরপর ১১ মার্চ তাঁকে গ্রেপ্তার করে আমিনপুর থানা-পুলিশ। তাঁকে ৪ আগস্ট কাশিনাথপুর মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে করা একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। কামরুন্নাহার বেগম বলেন, ‘রফিক উল্লাহ ঘটনার দিন দেশে না থেকেও কীভাবেই বা মামলার আসামি হলেন। আমার স্বামী এলাকায় খুবই জনপ্রিয় একজন মানুষ। তিনি বারবার নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান। একটি মহল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাঁরাই আমার স্বামীকে মামলায় ফাঁসিয়েছেন।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আমিনপুর থানার এসআই পারভেজ মিয়া বলেন, ‘মামলার এজাহারে রফিক উল্লার নাম নেই। সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছি। তিনি ঘটনার সময় বিদেশে থাকলে, তথ্যপ্রমাণ দেখে তাঁর নাম বাদ দিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে কথা বলতে গতকাল মামলার বাদী রবিন মৃধাকে কল দেওয়া হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
পাবনার আমিনপুর থানা এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এ এম রফিক উল্লাহকে (৬৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১১ মার্চ থেকে তিনি কারাগারে।
রফিক উল্লাহর পরিবারের অভিযোগ, মামলার এজাহারে উল্লেখিত হামলার ঘটনার দিন তিনি সন্তানের চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে ছিলেন। তবু তাঁকে বিনা অপরাধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত ১৩ দিন ধরে রফিক উল্লাহ জেলা কারাগারে রয়েছেন।
জানা গেছে, রফিক উল্লাহ আমিনপুর থানার পুরান ভারেঙ্গা ইউপির চেয়ারম্যান। তিনি রঘুনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। ১৯৯৭ সাল থেকে পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। রফিক উল্লাহ পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির পদে রয়েছেন।
পুলিশ বলছে, মামলার এজাহারে রফিক উল্লাহর নাম উল্লেখ নেই। সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্তে সংশ্লিষ্টতা না পাওয়া গেলে অভিযোগপত্রে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, এলাকায় ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হামলার অভিযোগে রবিন মৃধা নামের স্থানীয় এক বাসিন্দা ৫ সেপ্টেম্বর আমিনপুর থানায় মামলা করেন। এতে ৬২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় ১০০ থেকে ১৫০ জনকে।
রফিক উল্লাহর স্ত্রী কামরুন্নাহার বেগমের অভিযোগ, মামলায় উল্লেখিত হামলার ঘটনার দিন এই ইউপি চেয়ারম্যান সন্তানের চিকিৎসার জন্য ভারতে ছিলেন। প্রমাণ হিসেবে তাঁর পাসপোর্ট ও ভারতে যাওয়ার ভিসাও গণমাধ্যমকর্মীকে দেখান রফিক উল্লাহর স্বজনেরা।
রফিক উল্লাহর পাসপোর্ট দেখিয়ে কামরুন্নাহার বলেন, ‘আমার স্বামী চিকিৎসা ভিসায় সন্তানকে নিয়ে গত ৩ আগস্ট ভারতে যান। পাসপোর্টে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের সিল রয়েছে। চিকিৎসা শেষে ১৭ আগস্ট তিনি দেশে ফেরেন। এরপর ১১ মার্চ তাঁকে গ্রেপ্তার করে আমিনপুর থানা-পুলিশ। তাঁকে ৪ আগস্ট কাশিনাথপুর মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে করা একটি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। কামরুন্নাহার বেগম বলেন, ‘রফিক উল্লাহ ঘটনার দিন দেশে না থেকেও কীভাবেই বা মামলার আসামি হলেন। আমার স্বামী এলাকায় খুবই জনপ্রিয় একজন মানুষ। তিনি বারবার নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান। একটি মহল তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাঁরাই আমার স্বামীকে মামলায় ফাঁসিয়েছেন।’
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আমিনপুর থানার এসআই পারভেজ মিয়া বলেন, ‘মামলার এজাহারে রফিক উল্লার নাম নেই। সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছি। তিনি ঘটনার সময় বিদেশে থাকলে, তথ্যপ্রমাণ দেখে তাঁর নাম বাদ দিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে কথা বলতে গতকাল মামলার বাদী রবিন মৃধাকে কল দেওয়া হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
যশোরের মনিরামপুরে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা যমুনা লাইন পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানের শাটার ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়ে। তাতে যাত্রীসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে যশোর-চুকনগর সড়কের চিনাটোলা বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেরাজিব ভাঙ্গুরা পৌর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক। বর্তমানে কোনো কমিটি নেই। পেশায় পিকআপচালক হলেও তিনি রাজনীতিতে সক্রিয়। তাঁর বিরুদ্ধে এর আগে চাঁদাবাজির অভিযোগও উঠেছিল। রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন সময় নানা বিতর্কে জড়ানো রাজিবকে এ ফেসবুক পোস্ট আবারও আলোচনায় আনল।
৪২ মিনিট আগেময়মনসিংহে তুই বলাকে কেন্দ্র করে মো. সজীব (২০) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত পৌনে ১১টার দিকে শহরের হামিদ উদ্দিন রোডে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে কর্তৃপক্ষের নানা অঙ্গীকার এবং তৎপরতার পরও রাজধানীতে অপরাধের মাত্রা কমাতে দৃশ্যমান প্রভাব নেই; বিশেষ করে চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য চরমে উঠেছে। চাঁদাবাজেরা এমনই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে যে আতঙ্ক ছড়াতে গুলি করে তার ভিডিও ধারণ করার ঘটনা পর্যন্ত ঘটেছে। পুলিশের কর্মর্কতারা বলছেন, পরিবর্
৮ ঘণ্টা আগে