নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলায় ১৮টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জোট সরকারের সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী আইনজীবী এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে খালাস দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলায় আরও ৬৭ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক এ এফ এম মারুফ চৌধুরী এ রায় দেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার রামশা কাজীপুর গ্রামে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ নলডাঙ্গা থানায় বাদী হয়ে এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুসহ ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এতে দুলুসহ ৬৮ জনকে ২০০৭ সালে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১১ সালে একটি হত্যা মামলার আসামি হয়ে গ্রেপ্তারের পর থেকে দুলু বিভিন্ন সময় কারান্তরীণ ছিলেন। গত ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর মামলাটি গতি পায় এবং আসামিপক্ষ আপিল করেন। শুনানি শেষে আজ দুপুরে বিচারক সবাইকে খালাস দেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী শরিফুল হক মুক্তা বলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক নিষ্পত্তি হওয়া মামলার আপিল শুনানি শেষে আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক দণ্ডপ্রাপ্ত সব আসামিকে খালাস দেন। এ রায় আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠার পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
রায়ের এক প্রতিক্রিয়ায় রুহুল কুদ্দুস তালুকদার বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আইন লঙ্ঘন করে তাঁকে শাস্তি দিয়েছিল। তবে দেরিতে হলেও সত্য প্রকাশিত হয়েছে এবং খালাস পেয়েছেন তিনি।
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলায় ১৮টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জোট সরকারের সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী আইনজীবী এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে খালাস দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলায় আরও ৬৭ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক এ এফ এম মারুফ চৌধুরী এ রায় দেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার রামশা কাজীপুর গ্রামে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ নলডাঙ্গা থানায় বাদী হয়ে এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুসহ ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এতে দুলুসহ ৬৮ জনকে ২০০৭ সালে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১১ সালে একটি হত্যা মামলার আসামি হয়ে গ্রেপ্তারের পর থেকে দুলু বিভিন্ন সময় কারান্তরীণ ছিলেন। গত ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর মামলাটি গতি পায় এবং আসামিপক্ষ আপিল করেন। শুনানি শেষে আজ দুপুরে বিচারক সবাইকে খালাস দেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী শরিফুল হক মুক্তা বলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক নিষ্পত্তি হওয়া মামলার আপিল শুনানি শেষে আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক দণ্ডপ্রাপ্ত সব আসামিকে খালাস দেন। এ রায় আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠার পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
রায়ের এক প্রতিক্রিয়ায় রুহুল কুদ্দুস তালুকদার বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আইন লঙ্ঘন করে তাঁকে শাস্তি দিয়েছিল। তবে দেরিতে হলেও সত্য প্রকাশিত হয়েছে এবং খালাস পেয়েছেন তিনি।
দুপুরে মতিঝিলের মেট্রো স্টেশনের নিচে ‘স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি’ নামক একটি প্ল্যাটফর্মের ব্যানারে আসা লোকজন এই হামলা করেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
২৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে স্তূপ করে রাখার দায়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা এবং দুটি এস্কেভেটর জব্দ করে উপজেলা প্রশাসন। পরবর্তীতে ৩০ লাখ টাকা মূল্যের এস্কেভেটর দুটি শিকলবাহা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মো. আসাদুজ্জামান কায়ছারের জিম্মায় রাখা হয়।
৪২ মিনিট আগেরাজধানীর শাহবাগ মেট্রো স্টেশনের নিচে (১০) বছরের এক পথশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্টে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনগণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। যারা ইচ্ছাকৃতভাবে অন্যায় করেছে, তাদের বিচার হবে।’
১ ঘণ্টা আগে