চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
বেগুনি রঙের ফুলের শোভায় ভরে উঠছে শিমখেত। প্রকৃতিও বেশ অনুকূলে। শীতের শুরু না হতেই খেত থেকে শিম তুলে বাজারে বিক্রি করছেন চাষিরা। ভালো দাম পেয়ে চাষিদের মুখে দেখা দিয়েছে হাসির আভা।
রাজশাহীর চারঘাটে আগাম শিম চাষ করে ভালো ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা। শীতকালীন সবজির মধ্যে অন্যতম হলো শিম। প্রতিবছরই উপজেলার উঁচু এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হয়ে আসছে আগাম শিম। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় দিনদিন শীতের সবজি শিম আবাদে ঝুঁকছেন চাষিরা।
শীতের সবজি শিমখেতের দিকে তাকালেই দেখা যায়, সবুজের সঙ্গে দুলছে বেগুনি রঙে রাঙানো ফুল। সাদা ও বেগুনি রঙের মনোমুগ্ধকর ফুলে গ্রামের সবুজ খেতের প্রকৃতি সেজেছে যেন অন্যরকম এক মুগ্ধতায়।
আজ মঙ্গলবার সকালে চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মাঠের পর মাঠজুড়ে শিমখেত, যা অপরূপ সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। শিমের গাছ, পাতা ও ফুল বাতাসে দোল খাচ্ছে। পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা।
নন্দনগাছি গ্রামের বাহাদুর আলী এ বছর নিজের ৩০ শতাংশ জমিতে শিম আবাদ করেছেন। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, `এরই মধ্যে কিছু শিম তুলে বিক্রি করেছি ৯০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে। শীত শুরুর আগে আগে শিম বিক্রি করতে পারলে লাভ বেশি হবে। সেভাবেই শিমের খেত তৈরি করেছি।'
বরকতপুর এলাকার কৃষক মাইনুল ইসলাম জানান, এবার ২২ শতাংশ জমিতে শিম আবাদ করেছেন তিনি। গত বছরের এই সময়ে অতিবৃষ্টিতে শিমখেত নষ্ট হয়েছে। তাই খুব একটা লাভ হয়নি তাঁর। এবার আগাম জাতের শিম বিক্রি করে বেশ দাম পাচ্ছেন। এক সপ্তাহের মধ্যে ভালো দামে আরও বেশি শিম বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
গ্রামের চাষিরা বলেন, মৌসুমের শুরু সে জন্য ৯০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে শিম কিনছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তবে অল্প কিছুদিন পর বাজারে আমদানি বেড়ে গেলে দামও কমে যাবে। শেষ পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে পারলেও লাভ হবে।
এদিকে চারঘাট সদর বাজারে গতকাল শিম বিক্রি হচ্ছে খুচরা ১২০ টাকা কেজিতে। এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় গত কয়েক বছরে শীতকালীন সবজির আবাদ বেড়েছে। এ বছর ২৬০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির আবাদ হয়েছে, যা গতবারের চেয়ে ৫০ হেক্টর বেশি।
চারঘাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ বলেন, শীতকালীন সবজি শিম আগাম বাজারে নিয়ে আসতে হলে মার্চ-এপ্রিলে জমিতে লাগাতে হয়। মে-জুনেও লাগানো হয়ে থাকে। এ বছর প্রকৃতি অনুকূলে থাকায় সবজির চাষাবাদ ভালো হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভালো উৎপাদনের জন্য কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।
বেগুনি রঙের ফুলের শোভায় ভরে উঠছে শিমখেত। প্রকৃতিও বেশ অনুকূলে। শীতের শুরু না হতেই খেত থেকে শিম তুলে বাজারে বিক্রি করছেন চাষিরা। ভালো দাম পেয়ে চাষিদের মুখে দেখা দিয়েছে হাসির আভা।
রাজশাহীর চারঘাটে আগাম শিম চাষ করে ভালো ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা। শীতকালীন সবজির মধ্যে অন্যতম হলো শিম। প্রতিবছরই উপজেলার উঁচু এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হয়ে আসছে আগাম শিম। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় দিনদিন শীতের সবজি শিম আবাদে ঝুঁকছেন চাষিরা।
শীতের সবজি শিমখেতের দিকে তাকালেই দেখা যায়, সবুজের সঙ্গে দুলছে বেগুনি রঙে রাঙানো ফুল। সাদা ও বেগুনি রঙের মনোমুগ্ধকর ফুলে গ্রামের সবুজ খেতের প্রকৃতি সেজেছে যেন অন্যরকম এক মুগ্ধতায়।
আজ মঙ্গলবার সকালে চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মাঠের পর মাঠজুড়ে শিমখেত, যা অপরূপ সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে। শিমের গাছ, পাতা ও ফুল বাতাসে দোল খাচ্ছে। পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা।
নন্দনগাছি গ্রামের বাহাদুর আলী এ বছর নিজের ৩০ শতাংশ জমিতে শিম আবাদ করেছেন। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, `এরই মধ্যে কিছু শিম তুলে বিক্রি করেছি ৯০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে। শীত শুরুর আগে আগে শিম বিক্রি করতে পারলে লাভ বেশি হবে। সেভাবেই শিমের খেত তৈরি করেছি।'
বরকতপুর এলাকার কৃষক মাইনুল ইসলাম জানান, এবার ২২ শতাংশ জমিতে শিম আবাদ করেছেন তিনি। গত বছরের এই সময়ে অতিবৃষ্টিতে শিমখেত নষ্ট হয়েছে। তাই খুব একটা লাভ হয়নি তাঁর। এবার আগাম জাতের শিম বিক্রি করে বেশ দাম পাচ্ছেন। এক সপ্তাহের মধ্যে ভালো দামে আরও বেশি শিম বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
গ্রামের চাষিরা বলেন, মৌসুমের শুরু সে জন্য ৯০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে শিম কিনছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তবে অল্প কিছুদিন পর বাজারে আমদানি বেড়ে গেলে দামও কমে যাবে। শেষ পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে পারলেও লাভ হবে।
এদিকে চারঘাট সদর বাজারে গতকাল শিম বিক্রি হচ্ছে খুচরা ১২০ টাকা কেজিতে। এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় গত কয়েক বছরে শীতকালীন সবজির আবাদ বেড়েছে। এ বছর ২৬০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির আবাদ হয়েছে, যা গতবারের চেয়ে ৫০ হেক্টর বেশি।
চারঘাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ বলেন, শীতকালীন সবজি শিম আগাম বাজারে নিয়ে আসতে হলে মার্চ-এপ্রিলে জমিতে লাগাতে হয়। মে-জুনেও লাগানো হয়ে থাকে। এ বছর প্রকৃতি অনুকূলে থাকায় সবজির চাষাবাদ ভালো হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভালো উৎপাদনের জন্য কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।
বাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
২ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১৫ মিনিট আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১৯ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে আজ রোববার বিকেলে উপজেলার আন্দি পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে