সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানায় ঢুকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বদিউজ্জামান ফকির ও তাঁর কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলার ঘটনায় অপর প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী দুই দিনের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম এই নোটিশ দেন। আজ শনিবার দুপুরে তিনি এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ‘উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা অনুযায়ী, নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে যেকোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দল কিংবা উহার মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাহাদের পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তির সমান অধিকার থাকবে। গত ১ মে আমিনুল ইসলাম বেলকুচি থানার ভেতরে ঢুকে অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. বদিউজ্জামান ফকিরের ওপর আক্রমণ করেন। এ বিষয়ে বদিউজ্জামান ফকির লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
‘এসব কর্মকাণ্ড উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৩, বিধি ২২-এর (১) এবং বিধি ৩১-এর পরিপন্থী। এমতাবস্থায়, আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে কেন বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা দুদিনের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দিতে বলা হয়েছে।’
চেয়ারম্যান প্রার্থী বদিউজ্জামান ফকির বলেন, ‘গত বুধবার রাত ১০টার দিকে বেলকুচি উপজেলার শাহপুর ডিএসএস স্কুল এলাকায় পথসভা শেষে বাড়ি ফেরার পথে বেলকুচি উপজেলার চালা সাত রাস্তার মোড় এলাকায় পৌঁছালে আমার গাড়ি বহরে হামলা চালানো হয়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমিনুল ইসলামের উপস্থিতিতে এবং তার নির্দেশে হামলা চালানো হয়। এতে আমার চার কর্মী-সমর্থক আহত হন। এ সময় আমি ও আমার কর্মী-সমর্থকেরা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার পর আত্মরক্ষায় বেলকুচি থানায় আশ্রয় নিলে সেখানেও হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় আমি নির্বাচন কমিশন বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি।’
চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বাদিউজ্জামন ফকিকের কর্মী-সমর্থকেরা পরিকল্পিতভাবে আমার ওপর হামলা করেছে। হামলায় আমার বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছে। হামলার ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন কমিশনের চিঠির জবাব দেব।’
এদিকে বেলকুচি থানায় হট্টগোল ও সরকারি কাজে বাধ দেওয়ার অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকারের ২২ কর্মী-সমর্থকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এ মামলায় পুলিশ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিছুর রহমান।
৮ মে বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন আমিনুল ইসলাম সরকার, বদিউজ্জামাল ফকির ও মীর সেরাজুল ইসলাম।
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি থানায় ঢুকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বদিউজ্জামান ফকির ও তাঁর কর্মী-সমর্থকদের ওপর হামলার ঘটনায় অপর প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী দুই দিনের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম এই নোটিশ দেন। আজ শনিবার দুপুরে তিনি এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ‘উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা অনুযায়ী, নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে যেকোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দল কিংবা উহার মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাহাদের পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তির সমান অধিকার থাকবে। গত ১ মে আমিনুল ইসলাম বেলকুচি থানার ভেতরে ঢুকে অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. বদিউজ্জামান ফকিরের ওপর আক্রমণ করেন। এ বিষয়ে বদিউজ্জামান ফকির লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
‘এসব কর্মকাণ্ড উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৩, বিধি ২২-এর (১) এবং বিধি ৩১-এর পরিপন্থী। এমতাবস্থায়, আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে কেন বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা দুদিনের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দিতে বলা হয়েছে।’
চেয়ারম্যান প্রার্থী বদিউজ্জামান ফকির বলেন, ‘গত বুধবার রাত ১০টার দিকে বেলকুচি উপজেলার শাহপুর ডিএসএস স্কুল এলাকায় পথসভা শেষে বাড়ি ফেরার পথে বেলকুচি উপজেলার চালা সাত রাস্তার মোড় এলাকায় পৌঁছালে আমার গাড়ি বহরে হামলা চালানো হয়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমিনুল ইসলামের উপস্থিতিতে এবং তার নির্দেশে হামলা চালানো হয়। এতে আমার চার কর্মী-সমর্থক আহত হন। এ সময় আমি ও আমার কর্মী-সমর্থকেরা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার পর আত্মরক্ষায় বেলকুচি থানায় আশ্রয় নিলে সেখানেও হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় আমি নির্বাচন কমিশন বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি।’
চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বাদিউজ্জামন ফকিকের কর্মী-সমর্থকেরা পরিকল্পিতভাবে আমার ওপর হামলা করেছে। হামলায় আমার বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছে। হামলার ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন কমিশনের চিঠির জবাব দেব।’
এদিকে বেলকুচি থানায় হট্টগোল ও সরকারি কাজে বাধ দেওয়ার অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকারের ২২ কর্মী-সমর্থকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এ মামলায় পুলিশ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিছুর রহমান।
৮ মে বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন আমিনুল ইসলাম সরকার, বদিউজ্জামাল ফকির ও মীর সেরাজুল ইসলাম।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে