পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় পৌরসভার কর্মচারী দ্বারা লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন এক কলেজছাত্রী (২৪)। ভুক্তভোগীর অভিযোগ, পৌরসভায় নাগরিক সনদ নিতে গেলে মেয়র আল মামুন খাঁনের নির্দেশে তাঁকে অস্থায়ী পৌরসভা ভবনের একটি কক্ষে আটক রেখে টানা-হিঁচড়া ও হুমকি দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার দিন রাতেই ওই ছাত্রী বাদী হয়ে মেয়র, সহকারী প্রকৌশলী ও সংরক্ষণ পরিদর্শককে অভিযুক্ত করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ওই কলেজছাত্রী বলেন, ‘গতকাল সকালে নাগরিক সনদ আনতে পৌরসভায় যাই। পৌরসভার নিচ তলায় গেলে সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম তাঁকে বলেন নাগরিক সনদ দেওয়া হয় তিন তলায়। প্রকৌশলীর সঙ্গে তিন তলায় গেলে মেয়রকে কল দেন। মেয়রের নির্দেশনা পেয়ে প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম ও সংরক্ষণ পরিদর্শক আরিফুল হক রিপন আমাকে একটি কক্ষে আটকিয়ে টানা-হিঁচড়া করেন।’
ভুক্তভোগী ছাত্রী আরও বলেন, মেয়রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করায় অভিযুক্তরা বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়। এ ঘটনায় গতকাল রাতে মেয়রসহ তিনজনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম জানান, ঘটনার সময় তিনি পৌরসভায় ছিলেন না। পরে এসেছেন। ওই ছাত্রী তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি বলেন, সঠিক তদন্ত করা হলে আসল ঘটনা বেড়িয়ে আসবে।
এ বিষয়ে পৌরসভার মেয়র আল মামুন খাঁন বলেন, ওই মেয়ে নতুন করে হয়তো কোনো ষড়যন্ত্র করতে পৌরসভায় এসে জটিলতা করেছে। থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন উভয় পক্ষের অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মেয়র অভিযোগ করেছেন মেয়েটি পৌরসভায় গিয়ে কর্মচারীদের হুমকি দিয়েছে। সেই সঙ্গে দপ্তরে বিভিন্ন ফাইলপত্র তলব ভিডিও ধারণ করেছে। আর ওই মেয়েটি অভিযোগ করেছেন মেয়রের নির্দেশে পৌরসভার কর্মচারীরা তাঁকে ভবনের একটি কক্ষে আটকিয়ে লাঞ্ছিত করেছে।
ওসি বলেন, পুলিশ উভয় পক্ষের অভিযোগ তদন্তকাজ শুরু করেছে। তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, পুঠিয়া সদর এলাকার ওই কলেজ ছাত্রীকে চাকরি দেওয়ার নামে মেয়র আল মামুন নিয়মিত ধর্ষণ করতেন বলে অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে ওই ছাত্রী মেয়রের অনৈতিক কাজে রাজি না হওয়ায় তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ওই ছাত্রী গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর মেয়রের বিরুদ্ধে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এর আগে ২০২১ সালের ১১ এপ্রিল দুর্গাপুর উপজেলার এক হাসপাতালের সেবিকা মেয়রের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় পৌরসভার কর্মচারী দ্বারা লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন এক কলেজছাত্রী (২৪)। ভুক্তভোগীর অভিযোগ, পৌরসভায় নাগরিক সনদ নিতে গেলে মেয়র আল মামুন খাঁনের নির্দেশে তাঁকে অস্থায়ী পৌরসভা ভবনের একটি কক্ষে আটক রেখে টানা-হিঁচড়া ও হুমকি দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার দিন রাতেই ওই ছাত্রী বাদী হয়ে মেয়র, সহকারী প্রকৌশলী ও সংরক্ষণ পরিদর্শককে অভিযুক্ত করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ওই কলেজছাত্রী বলেন, ‘গতকাল সকালে নাগরিক সনদ আনতে পৌরসভায় যাই। পৌরসভার নিচ তলায় গেলে সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম তাঁকে বলেন নাগরিক সনদ দেওয়া হয় তিন তলায়। প্রকৌশলীর সঙ্গে তিন তলায় গেলে মেয়রকে কল দেন। মেয়রের নির্দেশনা পেয়ে প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম ও সংরক্ষণ পরিদর্শক আরিফুল হক রিপন আমাকে একটি কক্ষে আটকিয়ে টানা-হিঁচড়া করেন।’
ভুক্তভোগী ছাত্রী আরও বলেন, মেয়রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করায় অভিযুক্তরা বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়। এ ঘটনায় গতকাল রাতে মেয়রসহ তিনজনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম জানান, ঘটনার সময় তিনি পৌরসভায় ছিলেন না। পরে এসেছেন। ওই ছাত্রী তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি বলেন, সঠিক তদন্ত করা হলে আসল ঘটনা বেড়িয়ে আসবে।
এ বিষয়ে পৌরসভার মেয়র আল মামুন খাঁন বলেন, ওই মেয়ে নতুন করে হয়তো কোনো ষড়যন্ত্র করতে পৌরসভায় এসে জটিলতা করেছে। থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন উভয় পক্ষের অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মেয়র অভিযোগ করেছেন মেয়েটি পৌরসভায় গিয়ে কর্মচারীদের হুমকি দিয়েছে। সেই সঙ্গে দপ্তরে বিভিন্ন ফাইলপত্র তলব ভিডিও ধারণ করেছে। আর ওই মেয়েটি অভিযোগ করেছেন মেয়রের নির্দেশে পৌরসভার কর্মচারীরা তাঁকে ভবনের একটি কক্ষে আটকিয়ে লাঞ্ছিত করেছে।
ওসি বলেন, পুলিশ উভয় পক্ষের অভিযোগ তদন্তকাজ শুরু করেছে। তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, পুঠিয়া সদর এলাকার ওই কলেজ ছাত্রীকে চাকরি দেওয়ার নামে মেয়র আল মামুন নিয়মিত ধর্ষণ করতেন বলে অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে ওই ছাত্রী মেয়রের অনৈতিক কাজে রাজি না হওয়ায় তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ওই ছাত্রী গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর মেয়রের বিরুদ্ধে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এর আগে ২০২১ সালের ১১ এপ্রিল দুর্গাপুর উপজেলার এক হাসপাতালের সেবিকা মেয়রের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে