কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল ইউনিয়নের আলোকদিয়ার-কড্ডা এলাকার আঞ্চলিক সড়কের দুপাশে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৪০টি বড় মরা গাছ দাঁড়িয়ে আছে। এগুলোর ডালপালা কিংবা ঝোড়ো বাতাসে দুর্বল কোনো গাছই রাস্তায় পড়ার আশঙ্কা আছে। ফলে বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে রাস্তাটি। এই পথ দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারী ও বিভিন্ন যানবাহন।
সরেজমিনে দেখা যায়, এই আঞ্চলিক সড়কের দুপাশে শত শত গাছ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৪০টির মতো মরা গাছও আছে। এই সড়ক দিয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত ভ্যান, ছোট-বড় ট্রাক, বাস, মোটরসাইকেল চলাচল করছে। এ ছাড়া এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া-আসা করে। এদের মধ্যে আছে স্কুল-কলেজের অনেক শিক্ষার্থীও।
এই রাস্তায় চলাচল করা সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেলচালকেরা বলেন, প্রতিদিন এই রাস্তায় গাড়ি চালাতে হয় তাঁদের। কিন্তু কখন আবার মরা গাছগুলোর ডাল-পালা কিংবা গোটা গাছ ভেঙে পড়ে, সেই চিন্তায় ভয়ে ভয়ে গাড়ি চালাতে হয়। এগুলো দ্রুত কেটে ফেলা দরকার। তা না হলে যেকোনো সময়ে গাছ পড়ে যাত্রী ও গাড়ির বড় ধরনের ক্ষতি বা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মেসবাহুল হক ও রানা বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই দেখছি গাছগুলো মরে গেছে। এভাবে গাছ মরে আছে অথচ দেখার কেউ নেই। এই ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। গাছ হঠাৎ যাত্রীবাহী গাড়ির ওপরে পড়লে বড় দুর্ঘটনা ঘটবে। তার আগেই গাছগুলো কেটে ফেলে নতুন গাছ লাগানোর অনুরোধ করছি।’
কামারখন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শহিদুল্লাহ সবুজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরা গাছগুলো দেখেছি। এগুলো অপসারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব।
এ বিষয়ে উপজেলা বন কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরা গাছের বিষয়ে আমরা অবগত রয়েছি। চলতি অর্থবছরে বিধি মোতাবেক গাছগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল ইউনিয়নের আলোকদিয়ার-কড্ডা এলাকার আঞ্চলিক সড়কের দুপাশে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৪০টি বড় মরা গাছ দাঁড়িয়ে আছে। এগুলোর ডালপালা কিংবা ঝোড়ো বাতাসে দুর্বল কোনো গাছই রাস্তায় পড়ার আশঙ্কা আছে। ফলে বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে রাস্তাটি। এই পথ দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারী ও বিভিন্ন যানবাহন।
সরেজমিনে দেখা যায়, এই আঞ্চলিক সড়কের দুপাশে শত শত গাছ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৪০টির মতো মরা গাছও আছে। এই সড়ক দিয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত ভ্যান, ছোট-বড় ট্রাক, বাস, মোটরসাইকেল চলাচল করছে। এ ছাড়া এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া-আসা করে। এদের মধ্যে আছে স্কুল-কলেজের অনেক শিক্ষার্থীও।
এই রাস্তায় চলাচল করা সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেলচালকেরা বলেন, প্রতিদিন এই রাস্তায় গাড়ি চালাতে হয় তাঁদের। কিন্তু কখন আবার মরা গাছগুলোর ডাল-পালা কিংবা গোটা গাছ ভেঙে পড়ে, সেই চিন্তায় ভয়ে ভয়ে গাড়ি চালাতে হয়। এগুলো দ্রুত কেটে ফেলা দরকার। তা না হলে যেকোনো সময়ে গাছ পড়ে যাত্রী ও গাড়ির বড় ধরনের ক্ষতি বা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী মেসবাহুল হক ও রানা বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই দেখছি গাছগুলো মরে গেছে। এভাবে গাছ মরে আছে অথচ দেখার কেউ নেই। এই ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। গাছ হঠাৎ যাত্রীবাহী গাড়ির ওপরে পড়লে বড় দুর্ঘটনা ঘটবে। তার আগেই গাছগুলো কেটে ফেলে নতুন গাছ লাগানোর অনুরোধ করছি।’
কামারখন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শহিদুল্লাহ সবুজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরা গাছগুলো দেখেছি। এগুলো অপসারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব।
এ বিষয়ে উপজেলা বন কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরা গাছের বিষয়ে আমরা অবগত রয়েছি। চলতি অর্থবছরে বিধি মোতাবেক গাছগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
১০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে