প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহীতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমেনি। সীমান্তবর্তী এ জেলায় এখন প্রতিদিন সংক্রমণ ৪০ শতাংশের কাছাকাছি। ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে এ জেলায় করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও আমে ঝুলে আছে লকডাউন। বাগানগুলোর আম বাজারজাত করতেই লকডাউন দিতে পারছে না প্রশাসন। তবে দু’দফা বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে জেলা প্রশাসন।
এখন বিকেল ৫টা হলেই দোকানপাট বন্ধ করে দিতে হচ্ছে। পরদিন ভোর ৬টা পর্যন্ত থাকছে এই বিধিনিষেধ। বিকেল ৫টার পর থেকে পুলিশ তৎপর হচ্ছে যেন রাস্তাঘাটে কেউ না থাকেন। রাতে এ কড়াকড়ি চোখে পড়ছে আরও বেশি। কোথাও কোথাও রাতে লাঠি হাতে কঠোর অবস্থানে পুলিশ। প্রথম দুদিন জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল নিজেই রাস্তায় নামেন নির্দেশনা মানাতে। পুলিশের বড় কর্মকর্তারাও থাকছেন মাঠে। তাই বিকেল ৫টার পর ফাঁকা হতে শুরু করছে নগরীর রাস্তা। সন্ধ্যার পর রাস্তায় যানবাহন চলাচল কমে যাচ্ছে। চায়ের দোকানের আড্ডা না থাকায় অনেকটা নীরবতা নেমে আসছে শহরে। তবে সারা দিনের চিত্রটা খুবই অস্বাভাবিক। দিনভর শহরে মানুষের হুড়োহুড়ি লেগেই আছে। ফলে কমছে না সংক্রমণ। ফলে হাসপাতালেও এখন রোগীর তীব্র চাপ, বাড়ছে মৃত্যুও।
সারা দেশে চলমান লকডাউনের মধ্যে গত ২ জুন প্রথম রাজশাহীতে বিধিনিষেধ আরোপ করে জেলা প্রশাসন। সেদিন বলা হয়, সন্ধ্যা ৭টায় বন্ধ করতে হবে দোকানপাট। কিন্তু পরে রাজশাহী ১৪ দল লকডাউনের দাবিতে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি দেয়। এর প্রেক্ষিতে পরদিন ৬ জুন সভা করে জেলা প্রশাসন। সেদিন বিধিনিষেধ আরও দুই ঘণ্টা বাড়িয়ে বিকেল ৫টা করা হয়। সভা শেষে সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, দুই-আড়াই হাজার কোটি টাকার আমের কারণে রাজশাহীতে লকডাউন দেওয়া যাচ্ছে না। তাই বিধিনিষেধ বাড়িয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে।
সেদিনই বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামানিক দেবুর ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে মানুষের জীবনের চেয়ে আমের দাম বেশি। রাজশাহীতে সাত দিন লকডাউন দেওয়া উচিত।’ দেবুর এ কথা উপলব্ধি করা যায় দিনে রাজশাহী শহরের চিত্র দেখলে। দিনের বেলা এখন নগরীর ভয়ংকর চিত্র। বাজারগুলো লোকে লোকারণ্য থাকছে। বাজার, মাঠ, বিপণি বিতান, খাবার হোটেল সবখানেই উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। আর বিধিনিষেধ কার্যকরে রাতে মাঠে থাকছে প্রশাসন।
আর সকাল হলেই মানুষ আবার বাজারমুখী। গতকাল বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, সাহেববাজার, গণকপাড়া, রেলগেট, লক্ষ্মীপুর, শালবাগান, রেল স্টেশন, বাস টার্মিনালসহ নগরীর প্রতিটি এলাকাতেই মানুষের ভিড়। আম কুরিয়ার করতে কুরিয়ার সার্ভিসের সামনেও লেগে থাকছে জটলা। সেখানেও উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে যানজটও। মানুষও মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। অনেক ক্রেতা-বিক্রেতাকেও মাস্ক ছাড়া দেখা গেছে। টিসিবির পণ্য কিনতেও মানুষের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
গত মঙ্গলবার র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট প্রক্রিয়ায় করোনা পরীক্ষা ছাড়া টিসিবির পণ্য দেওয়া না হলেও বুধবার আগের মতোই পরীক্ষা ছাড়াই পণ্য দেওয়া হয়েছে।
রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার এলাকায় সবচেয়ে বড় শপিংমল আরডিএ মার্কেট ও তার আশপাশের দোকানগুলোতে পোশাক বিক্রি হচ্ছে ঠাসাঠাসি করে। সেখানে দোকানিদের মুখে মাস্ক থাকছে না। তবে সেখানে ক্রেতাদের অধিকাংশের মুখে মাস্ক দেখা গেছে। একটু ভেতরে এগোতে সব বিক্রেতার মাস্কই দেখা গেছে থুতনিতে। কারও কারও আবার মাস্কই নেই।
স্বাস্থ্যবিধি অমান্যের সবচেয়ে আশঙ্কাজনক চিত্রের দেখা পাওয়া গেছে মাস্টারপাড়া কাঁচাবাজার এলাকায়। এ বাজারের খুব কম বিক্রেতার মুখেই মাস্ক দেখা গেছে। মাস্ক না পরার কারণ হিসেবে জিজ্ঞেস করতেই তারা বলে উঠছেন, গরমের কারণে তাঁরা মাস্কটি খুলে রেখেছেন। সবজি কিনতে আসা ক্রেতাদেরও মুখে মাস্ক ছিল না।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে মাস্কই টিকা। মাস্ক পরা আর স্বাস্থ্যবিধি মানা ছাড়া করোনা থেকে বাঁচার কোনো উপায় নেই। অনেকে দুবার টিকা নেওয়ার পরও আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি বলেন, করোনার এই পরিস্থিতিতে তাঁরা মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন। মাস্ক না পরলে, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে খুব শিগগির আরও কঠোর বিধিনিষেধ আসবে।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার গোলাম রুহুল কুদ্দুস বলেন, তাঁরা বিকেল ৫টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত বিশেষ বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন করছেন। এ সময়ে কাউকেই বাইরে থাকতে দিচ্ছেন না। তবে দিনের বেলায় তারা স্বাভাবিকভাবে মানুষকে সচেতন করে যাচ্ছেন। কঠোর কোনো সিদ্ধান্ত এলে তাঁরা আরও বেশি কড়াকড়ি করবেন।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু আসলাম বলেন, মানুষ নির্দেশনা মানছেন না। তাঁদের বাধ্য করা হচ্ছে। বিকেলের পর যে কঠোর বিধিনিষেধ সেটি নিশ্চিত করার জন্য তাঁরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছেন। দিনের বেলা মানুষ অনেক বেশি অসচেতনমূলক আচরণ করছেন। এ বিষয়ে আমরা ভাবছি। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পরিস্থিতি খারাপ হলে তো আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ভাইরোলজি বিভাগের ল্যাবে মঙ্গলবার রাজশাহীর ৩০২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ১২৭ জনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট হয়েছে। সংক্রমণের হার ৪২ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর রামেক হাসপাতালের ল্যাবে এ দিন ১৮৮টি নমুনা পরীক্ষা করে ৭২ জনের করোনা ধরা পড়েছে। এখানে সংক্রমণের হার ৩৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট পদ্ধতিতে মঙ্গলবার নগরীর নগরীর ১৩টি পয়েন্টে ৯৫৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ৯৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়। সংক্রমণের হার ১০ দশমিক ২২ শতাংশ।
রাজশাহী: রাজশাহীতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমেনি। সীমান্তবর্তী এ জেলায় এখন প্রতিদিন সংক্রমণ ৪০ শতাংশের কাছাকাছি। ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে এ জেলায় করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও আমে ঝুলে আছে লকডাউন। বাগানগুলোর আম বাজারজাত করতেই লকডাউন দিতে পারছে না প্রশাসন। তবে দু’দফা বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে জেলা প্রশাসন।
এখন বিকেল ৫টা হলেই দোকানপাট বন্ধ করে দিতে হচ্ছে। পরদিন ভোর ৬টা পর্যন্ত থাকছে এই বিধিনিষেধ। বিকেল ৫টার পর থেকে পুলিশ তৎপর হচ্ছে যেন রাস্তাঘাটে কেউ না থাকেন। রাতে এ কড়াকড়ি চোখে পড়ছে আরও বেশি। কোথাও কোথাও রাতে লাঠি হাতে কঠোর অবস্থানে পুলিশ। প্রথম দুদিন জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল নিজেই রাস্তায় নামেন নির্দেশনা মানাতে। পুলিশের বড় কর্মকর্তারাও থাকছেন মাঠে। তাই বিকেল ৫টার পর ফাঁকা হতে শুরু করছে নগরীর রাস্তা। সন্ধ্যার পর রাস্তায় যানবাহন চলাচল কমে যাচ্ছে। চায়ের দোকানের আড্ডা না থাকায় অনেকটা নীরবতা নেমে আসছে শহরে। তবে সারা দিনের চিত্রটা খুবই অস্বাভাবিক। দিনভর শহরে মানুষের হুড়োহুড়ি লেগেই আছে। ফলে কমছে না সংক্রমণ। ফলে হাসপাতালেও এখন রোগীর তীব্র চাপ, বাড়ছে মৃত্যুও।
সারা দেশে চলমান লকডাউনের মধ্যে গত ২ জুন প্রথম রাজশাহীতে বিধিনিষেধ আরোপ করে জেলা প্রশাসন। সেদিন বলা হয়, সন্ধ্যা ৭টায় বন্ধ করতে হবে দোকানপাট। কিন্তু পরে রাজশাহী ১৪ দল লকডাউনের দাবিতে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি দেয়। এর প্রেক্ষিতে পরদিন ৬ জুন সভা করে জেলা প্রশাসন। সেদিন বিধিনিষেধ আরও দুই ঘণ্টা বাড়িয়ে বিকেল ৫টা করা হয়। সভা শেষে সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, দুই-আড়াই হাজার কোটি টাকার আমের কারণে রাজশাহীতে লকডাউন দেওয়া যাচ্ছে না। তাই বিধিনিষেধ বাড়িয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে।
সেদিনই বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির রাজশাহী মহানগরের সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামানিক দেবুর ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে মানুষের জীবনের চেয়ে আমের দাম বেশি। রাজশাহীতে সাত দিন লকডাউন দেওয়া উচিত।’ দেবুর এ কথা উপলব্ধি করা যায় দিনে রাজশাহী শহরের চিত্র দেখলে। দিনের বেলা এখন নগরীর ভয়ংকর চিত্র। বাজারগুলো লোকে লোকারণ্য থাকছে। বাজার, মাঠ, বিপণি বিতান, খাবার হোটেল সবখানেই উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। আর বিধিনিষেধ কার্যকরে রাতে মাঠে থাকছে প্রশাসন।
আর সকাল হলেই মানুষ আবার বাজারমুখী। গতকাল বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, সাহেববাজার, গণকপাড়া, রেলগেট, লক্ষ্মীপুর, শালবাগান, রেল স্টেশন, বাস টার্মিনালসহ নগরীর প্রতিটি এলাকাতেই মানুষের ভিড়। আম কুরিয়ার করতে কুরিয়ার সার্ভিসের সামনেও লেগে থাকছে জটলা। সেখানেও উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে যানজটও। মানুষও মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি। অনেক ক্রেতা-বিক্রেতাকেও মাস্ক ছাড়া দেখা গেছে। টিসিবির পণ্য কিনতেও মানুষের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
গত মঙ্গলবার র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট প্রক্রিয়ায় করোনা পরীক্ষা ছাড়া টিসিবির পণ্য দেওয়া না হলেও বুধবার আগের মতোই পরীক্ষা ছাড়াই পণ্য দেওয়া হয়েছে।
রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার এলাকায় সবচেয়ে বড় শপিংমল আরডিএ মার্কেট ও তার আশপাশের দোকানগুলোতে পোশাক বিক্রি হচ্ছে ঠাসাঠাসি করে। সেখানে দোকানিদের মুখে মাস্ক থাকছে না। তবে সেখানে ক্রেতাদের অধিকাংশের মুখে মাস্ক দেখা গেছে। একটু ভেতরে এগোতে সব বিক্রেতার মাস্কই দেখা গেছে থুতনিতে। কারও কারও আবার মাস্কই নেই।
স্বাস্থ্যবিধি অমান্যের সবচেয়ে আশঙ্কাজনক চিত্রের দেখা পাওয়া গেছে মাস্টারপাড়া কাঁচাবাজার এলাকায়। এ বাজারের খুব কম বিক্রেতার মুখেই মাস্ক দেখা গেছে। মাস্ক না পরার কারণ হিসেবে জিজ্ঞেস করতেই তারা বলে উঠছেন, গরমের কারণে তাঁরা মাস্কটি খুলে রেখেছেন। সবজি কিনতে আসা ক্রেতাদেরও মুখে মাস্ক ছিল না।
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে মাস্কই টিকা। মাস্ক পরা আর স্বাস্থ্যবিধি মানা ছাড়া করোনা থেকে বাঁচার কোনো উপায় নেই। অনেকে দুবার টিকা নেওয়ার পরও আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি বলেন, করোনার এই পরিস্থিতিতে তাঁরা মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন। মাস্ক না পরলে, স্বাস্থ্যবিধি না মানলে খুব শিগগির আরও কঠোর বিধিনিষেধ আসবে।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার গোলাম রুহুল কুদ্দুস বলেন, তাঁরা বিকেল ৫টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত বিশেষ বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন করছেন। এ সময়ে কাউকেই বাইরে থাকতে দিচ্ছেন না। তবে দিনের বেলায় তারা স্বাভাবিকভাবে মানুষকে সচেতন করে যাচ্ছেন। কঠোর কোনো সিদ্ধান্ত এলে তাঁরা আরও বেশি কড়াকড়ি করবেন।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু আসলাম বলেন, মানুষ নির্দেশনা মানছেন না। তাঁদের বাধ্য করা হচ্ছে। বিকেলের পর যে কঠোর বিধিনিষেধ সেটি নিশ্চিত করার জন্য তাঁরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছেন। দিনের বেলা মানুষ অনেক বেশি অসচেতনমূলক আচরণ করছেন। এ বিষয়ে আমরা ভাবছি। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পরিস্থিতি খারাপ হলে তো আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ভাইরোলজি বিভাগের ল্যাবে মঙ্গলবার রাজশাহীর ৩০২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ১২৭ জনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট হয়েছে। সংক্রমণের হার ৪২ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর রামেক হাসপাতালের ল্যাবে এ দিন ১৮৮টি নমুনা পরীক্ষা করে ৭২ জনের করোনা ধরা পড়েছে। এখানে সংক্রমণের হার ৩৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। র্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট পদ্ধতিতে মঙ্গলবার নগরীর নগরীর ১৩টি পয়েন্টে ৯৫৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে ৯৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়। সংক্রমণের হার ১০ দশমিক ২২ শতাংশ।
চরমপন্থী জীবন থেকে ফিরে ঘোড়ার গাড়ি চালিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন করছিলেন বাকুল মিয়া (৪৫)। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হলো না। তাকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করল দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার রাত নয়টার দিকে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার ধুলাউড়ি ইউনিয়নের রাউতি উত্তরপাড়া স্কুলের পাশে এ ঘটনা ঘটে। সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত...
৫ মিনিট আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৯ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৯ ঘণ্টা আগে