বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
মিছিলটি উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। উপজেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা ছাত্রলীগ কর্মী জাহিদ হাসান এতে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন—নিহত বাবুলের ছেলে আশিক জাবেদ, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রোকনুজ্জামান রিন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মন্টু, মুজিবুর রহমান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহেদ সাদিক কবির, বাঘা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মামুন হোসেন, মনিগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম।
আরও বক্তব্য দেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামরুজ্জামান নিপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নাজমুল হোসেন, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানজিম হাসান স্বদেশসহ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা রাকিব হাসান, শান্ত সেখ, শিমুল হোসেন, বাঁধন আলী ও সাইদুর রহমান।
বাবুরের ছেলে আশিক জাভেদ বক্তব্য বলেন, ‘আর কোনো সন্তানকে যেন পিতার রক্তমাখা ছবি নিয়ে বিচারের জন্য রাজপথে নামতে না হয়।’ বক্তারা সরকারের কাছে বাবুল হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের মাধ্যমে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাঘা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস সরকার, আড়ানী পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শহীদুজ্জামান শাহীদ, বাউসা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক, উপজেলা স্বেচ্চাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ফকরুল হোসেন বিপ্লব প্রমুখ।
বাঘা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোয়েব খান বলেন, বাবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ আলী ও ইউপি চেয়ারম্যান মেরাজুল ইসলাম মেরাজসহ এ পর্যন্ত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় গ্রেপ্তার হন আক্কাছসহ চারজন। আক্কাছকে রাজশাহীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাঁকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রিমান্ড শেষে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২২ জুন বাঘা পৌর মেয়র আক্কাছ আলীর দুর্নীতি অনিয়মের প্রতিবাদে চলা মানববন্ধন কর্মসূচিতে হামলা হলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল গুরুতর আহত হন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৬ জুন বিকেলে মারা যান আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল।
এ ঘটনায় বাঘা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু বাদী হয়ে মেয়র আক্কাছকে প্রধান করে ৩২ জনের নামসহ শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে বাঘা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
অপর দিকে বাজুবাঘা ইউনিয়নের তেপুকুকুরিয়া গ্রামের আবুল কালাম নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে রাজশাহীর জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ ও দ্রুত বিচার আদালতে একটি মামলা করেন। এই মামলার বাদী উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি ও উপজেলা যুব লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টুকে প্রধান আসামি করে ৩২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১০০-১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
মিছিলটি উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। উপজেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা ছাত্রলীগ কর্মী জাহিদ হাসান এতে সভাপতিত্ব করেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন—নিহত বাবুলের ছেলে আশিক জাবেদ, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রোকনুজ্জামান রিন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মন্টু, মুজিবুর রহমান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াহেদ সাদিক কবির, বাঘা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মামুন হোসেন, মনিগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম।
আরও বক্তব্য দেন উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামরুজ্জামান নিপন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নাজমুল হোসেন, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানজিম হাসান স্বদেশসহ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা রাকিব হাসান, শান্ত সেখ, শিমুল হোসেন, বাঁধন আলী ও সাইদুর রহমান।
বাবুরের ছেলে আশিক জাভেদ বক্তব্য বলেন, ‘আর কোনো সন্তানকে যেন পিতার রক্তমাখা ছবি নিয়ে বিচারের জন্য রাজপথে নামতে না হয়।’ বক্তারা সরকারের কাছে বাবুল হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের মাধ্যমে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাঘা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস সরকার, আড়ানী পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শহীদুজ্জামান শাহীদ, বাউসা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক, উপজেলা স্বেচ্চাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ফকরুল হোসেন বিপ্লব প্রমুখ।
বাঘা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোয়েব খান বলেন, বাবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ আলী ও ইউপি চেয়ারম্যান মেরাজুল ইসলাম মেরাজসহ এ পর্যন্ত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় গ্রেপ্তার হন আক্কাছসহ চারজন। আক্কাছকে রাজশাহীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাঁকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রিমান্ড শেষে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২২ জুন বাঘা পৌর মেয়র আক্কাছ আলীর দুর্নীতি অনিয়মের প্রতিবাদে চলা মানববন্ধন কর্মসূচিতে হামলা হলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল গুরুতর আহত হন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৬ জুন বিকেলে মারা যান আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল।
এ ঘটনায় বাঘা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু বাদী হয়ে মেয়র আক্কাছকে প্রধান করে ৩২ জনের নামসহ শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে বাঘা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
অপর দিকে বাজুবাঘা ইউনিয়নের তেপুকুকুরিয়া গ্রামের আবুল কালাম নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে রাজশাহীর জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ ও দ্রুত বিচার আদালতে একটি মামলা করেন। এই মামলার বাদী উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি ও উপজেলা যুব লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টুকে প্রধান আসামি করে ৩২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১০০-১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
রংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১০ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
২০ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
২৭ মিনিট আগে