পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় অটোভ্যানের জন্য কুদ্দুস আলী কালু (৩৫) নামের এক চালককে হাত-পা বেঁধে জবাই করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ভ্যানযাত্রী সবজি বিক্রেতা আব্দুল আওয়ালের (৫৫) সঙ্গে থাকা টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নেয় তারা। খবর পেয়ে কালুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার ভোরে উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের গাঁওপাড়া বাজারের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুঠিয়া সার্কেল) রাজিবুল হাসান, থানার ওসি ফারুক হোসেন, সিআইডি, পিবিআইসহ বিভিন্ন সংস্থার তদন্তকারী দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহত ভ্যানচালক কালু চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছি এলাকার আব্দুল ওহেদ আলীর ছেলে। আর সবজি বিক্রেতা আওয়ালের বাড়ি পুঠিয়া সদরের কান্দ্রা গ্রামে।
সবজি বিক্রেতা আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘আমি পুঠিয়ার রাজবাড়ী বাজারে সবজির ব্যবসা করি। আর প্রতিদিন ভোরে বিভিন্ন বাজার থেকে সবজি কিনে আনি। ভ্যানচালক কালুকে নিয়ে ভোরে নাটোরের তেবাড়িয়া হাঁটে যাচ্ছিলাম। পথে গাঁওপাড়া বাজারের কাছে পৌঁছালে তিনজন অপরিচিত লোক আমাদের গতি রোধ করে। এ সময় দুর্বৃত্তরা আমাদের দুজনকে ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে সড়কের পাশের একটি ফাঁকা জমিতে নিয়ে যায়। কালুর কাছে ভ্যানের চাবি চাইলে তিনি দূরে চাবি ছুড়ে ফেলে দেন। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে কালুর চোখ-হাত-পা বেঁধে ফেলে। এরপর ছুরি দিয়ে তাঁকে জবাই করে। তারা আমার কাছে থাকা ৪ হাজার ৫০০ টাকা নিয়ে নেয়। এ সময় আমি কান্নাকাটি শুরু করলে তারা আমার হাত-পা বেঁধে রেখে চলে যায়।’
স্থানীয় বাসিন্দা নয়ন আলী বলেন, সকালে মহাসড়কের পাশ দিয়ে লোকজন হাঁটাহাঁটি করছিল। এ সময় পাশের জমি থেকে মানুষের কান্নার আওয়াজ পাওয়া যায়। পরে সেখানে গিয়ে একজনকে জবাই করা ও অপর একজনের হাত-পা বাঁধা অবস্থা দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেওয়া হয়।
পুঠিয়া থানার ওসি ফারুক হোসেন বলেন, ঘটনাটি লোমহর্ষক। ক্রাইম সিনে ছুরি পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আলামত উদ্ধারে সিআইডিকে ডাকা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদিকে অভিযুক্তদের শনাক্তে সবজি বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আর লাশের ময়নাতদন্তের জন্য রামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় অটোভ্যানের জন্য কুদ্দুস আলী কালু (৩৫) নামের এক চালককে হাত-পা বেঁধে জবাই করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ভ্যানযাত্রী সবজি বিক্রেতা আব্দুল আওয়ালের (৫৫) সঙ্গে থাকা টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নেয় তারা। খবর পেয়ে কালুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার ভোরে উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের গাঁওপাড়া বাজারের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুঠিয়া সার্কেল) রাজিবুল হাসান, থানার ওসি ফারুক হোসেন, সিআইডি, পিবিআইসহ বিভিন্ন সংস্থার তদন্তকারী দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহত ভ্যানচালক কালু চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছি এলাকার আব্দুল ওহেদ আলীর ছেলে। আর সবজি বিক্রেতা আওয়ালের বাড়ি পুঠিয়া সদরের কান্দ্রা গ্রামে।
সবজি বিক্রেতা আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘আমি পুঠিয়ার রাজবাড়ী বাজারে সবজির ব্যবসা করি। আর প্রতিদিন ভোরে বিভিন্ন বাজার থেকে সবজি কিনে আনি। ভ্যানচালক কালুকে নিয়ে ভোরে নাটোরের তেবাড়িয়া হাঁটে যাচ্ছিলাম। পথে গাঁওপাড়া বাজারের কাছে পৌঁছালে তিনজন অপরিচিত লোক আমাদের গতি রোধ করে। এ সময় দুর্বৃত্তরা আমাদের দুজনকে ধারালো অস্ত্র দেখিয়ে সড়কের পাশের একটি ফাঁকা জমিতে নিয়ে যায়। কালুর কাছে ভ্যানের চাবি চাইলে তিনি দূরে চাবি ছুড়ে ফেলে দেন। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে কালুর চোখ-হাত-পা বেঁধে ফেলে। এরপর ছুরি দিয়ে তাঁকে জবাই করে। তারা আমার কাছে থাকা ৪ হাজার ৫০০ টাকা নিয়ে নেয়। এ সময় আমি কান্নাকাটি শুরু করলে তারা আমার হাত-পা বেঁধে রেখে চলে যায়।’
স্থানীয় বাসিন্দা নয়ন আলী বলেন, সকালে মহাসড়কের পাশ দিয়ে লোকজন হাঁটাহাঁটি করছিল। এ সময় পাশের জমি থেকে মানুষের কান্নার আওয়াজ পাওয়া যায়। পরে সেখানে গিয়ে একজনকে জবাই করা ও অপর একজনের হাত-পা বাঁধা অবস্থা দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেওয়া হয়।
পুঠিয়া থানার ওসি ফারুক হোসেন বলেন, ঘটনাটি লোমহর্ষক। ক্রাইম সিনে ছুরি পড়ে থাকতে দেখা গেছে। আলামত উদ্ধারে সিআইডিকে ডাকা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদিকে অভিযুক্তদের শনাক্তে সবজি বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আর লাশের ময়নাতদন্তের জন্য রামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৯ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে