শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শাজাহানপুরে খড়না ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ছয় বিঘার বেশি আয়তনের একটি পুকুরে পত্তন (লিজ) ছাড়া চাষের অভিযোগ উঠেছে। এতে বছরে কমপক্ষে দুই লাখ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। তবে বিষয়টি অস্বীকার করে নিজেরাই পুকুরে মাছ চাষ করছেন বলে জানান উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা।
পুকুরে মাছ চাষ করা ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার খড়না ইউনিয়নের খড়না নয়াড়া গ্রামের শহিদুল ইসলাম (৪২), খড়না সরকারপাড়া গ্রামের মাসুদুজ্জামান মিটু (৪৫) এবং খড়না ধাওয়াপাড়া গ্রামের নজরুল ইসলাম (৫০)।
এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি। তিনি বলেন, ‘ভূমি অফিসের পুকুর আমরা তত্ত্বাবধান করছি। কাউকে টাকা–পয়সা দেওয়া লাগে না, শুধু মাছ দিই। অফিসের কেউ চাইলে তো না করা যায় না।’
মৎস্য চাষি নিত্যানন্দ দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছয় বিঘার ওপরে ভূমি অফিসের ওই পুকুর বছরে কমপক্ষে দুই লাখ টাকায় পত্তন নেওয়া যাবে। সব বাদ দিয়েও বছরে কমপক্ষে চার লাখ টাকা লাভ করা যাবে।’
খড়না ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মচারী মো. মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুকুরটির আয়তন ছয় বিঘার ওপরে। সঠিক মাপ নথি দেখে জানাতে পারব।’ তবে এরপর এ বিষয়ে আর কথা বলেননি তিনি।
খড়না ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপসহকারী ভূমি উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. সুনুজ্জামান মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খড়না ভূমি অফিসের সঙ্গের পুকুরটির মালিক ভূমি অফিস। পুকুরটি কারা কীভাবে চাষ করছেন তা আমার জানা নাই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর সঙ্গে কথা বলেন।’
শাজাহানপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সানজিদা মুস্তারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুকুরটা ভূমি অফিসের। আমরা নিজেরাই সেখানে মাছ ছেড়েছি।’
বগুড়ার শাজাহানপুরে খড়না ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ছয় বিঘার বেশি আয়তনের একটি পুকুরে পত্তন (লিজ) ছাড়া চাষের অভিযোগ উঠেছে। এতে বছরে কমপক্ষে দুই লাখ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। তবে বিষয়টি অস্বীকার করে নিজেরাই পুকুরে মাছ চাষ করছেন বলে জানান উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা।
পুকুরে মাছ চাষ করা ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার খড়না ইউনিয়নের খড়না নয়াড়া গ্রামের শহিদুল ইসলাম (৪২), খড়না সরকারপাড়া গ্রামের মাসুদুজ্জামান মিটু (৪৫) এবং খড়না ধাওয়াপাড়া গ্রামের নজরুল ইসলাম (৫০)।
এদের মধ্যে নজরুল ইসলাম উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি। তিনি বলেন, ‘ভূমি অফিসের পুকুর আমরা তত্ত্বাবধান করছি। কাউকে টাকা–পয়সা দেওয়া লাগে না, শুধু মাছ দিই। অফিসের কেউ চাইলে তো না করা যায় না।’
মৎস্য চাষি নিত্যানন্দ দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছয় বিঘার ওপরে ভূমি অফিসের ওই পুকুর বছরে কমপক্ষে দুই লাখ টাকায় পত্তন নেওয়া যাবে। সব বাদ দিয়েও বছরে কমপক্ষে চার লাখ টাকা লাভ করা যাবে।’
খড়না ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মচারী মো. মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুকুরটির আয়তন ছয় বিঘার ওপরে। সঠিক মাপ নথি দেখে জানাতে পারব।’ তবে এরপর এ বিষয়ে আর কথা বলেননি তিনি।
খড়না ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপসহকারী ভূমি উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. সুনুজ্জামান মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খড়না ভূমি অফিসের সঙ্গের পুকুরটির মালিক ভূমি অফিস। পুকুরটি কারা কীভাবে চাষ করছেন তা আমার জানা নাই। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর সঙ্গে কথা বলেন।’
শাজাহানপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সানজিদা মুস্তারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুকুরটা ভূমি অফিসের। আমরা নিজেরাই সেখানে মাছ ছেড়েছি।’
কিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
৯ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১১ মিনিট আগেমূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
৩৭ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
২ ঘণ্টা আগে