সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
দেশের সকল প্রকার স্থানীয় নির্বাচন বর্জন করেছে বিএনপি। কিন্তু বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট প্রদান করেছেন একাধিক বিএনপি সমর্থিত জন প্রতিনিধি।
বগুড়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে এই উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এবং একটি পৌরসভার সর্বমোট ভোটার ১৪৬ জন। বিভিন্ন ইউপির চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এর মধ্যে ৪৭ জন নির্বাচিত জন প্রতিনিধি প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
বগুড়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে এ উপজেলার সর্বমোট ১৪৬ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রদান করেছে ১৪৫ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে ৭৮ ভোট পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মান্নান আকন্দ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৫ ভোট। সাধারণ সদস্য পদে আব্দুল রশিদ ফারাজী উটপাখি প্রতীক নিয়ে ৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল খালেক দুলু হাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৭ ভোট। সংরক্ষিত মহিলা আসনে লাবনী খাতুন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৪৩ ভোট পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আছমা বেগম মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮ ভোট।
এ উপজেলার ১৪৬টি ভোটের মধ্যে সর্বমোট ১৪৫টি ভোট পরেছে। অর্থাৎ বিএনপি সমর্থিত জন প্রতিনিধিরাও জেলা পরিষদের ভোটে অংশগ্রহণ করছেন। কোথাও কোথাও একাধিক নেতা কর্মীরা আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করেছেন এবং তাদের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। গত কয়েক দিন আগে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার অপরাধে কয়েকজন নেতা কর্মীদের নামে কারণ দর্শানোর নোটিশও প্রদান করেছে বগুড়া জেলা বিএনপি।
সারিয়াকান্দি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও কাজলা ইউপির চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এস এম রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোট আমাদের একটি গণতান্ত্রিক অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিত করতেই বিএনপির জন প্রতিনিধিরাও জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন। তবে আমি ভোট দিতে যাইনি।’
বগুড়া জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এ্যাড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আসলেই দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল বলে মনে হচ্ছে। এ বিষয়ে দলের হাইকমান্ডের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
দেশের সকল প্রকার স্থানীয় নির্বাচন বর্জন করেছে বিএনপি। কিন্তু বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট প্রদান করেছেন একাধিক বিএনপি সমর্থিত জন প্রতিনিধি।
বগুড়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে এই উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) এবং একটি পৌরসভার সর্বমোট ভোটার ১৪৬ জন। বিভিন্ন ইউপির চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এর মধ্যে ৪৭ জন নির্বাচিত জন প্রতিনিধি প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
বগুড়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে এ উপজেলার সর্বমোট ১৪৬ জন ভোটারের মধ্যে ভোটাধিকার প্রদান করেছে ১৪৫ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে ৭৮ ভোট পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মান্নান আকন্দ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৫ ভোট। সাধারণ সদস্য পদে আব্দুল রশিদ ফারাজী উটপাখি প্রতীক নিয়ে ৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল খালেক দুলু হাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৭ ভোট। সংরক্ষিত মহিলা আসনে লাবনী খাতুন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৪৩ ভোট পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আছমা বেগম মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮ ভোট।
এ উপজেলার ১৪৬টি ভোটের মধ্যে সর্বমোট ১৪৫টি ভোট পরেছে। অর্থাৎ বিএনপি সমর্থিত জন প্রতিনিধিরাও জেলা পরিষদের ভোটে অংশগ্রহণ করছেন। কোথাও কোথাও একাধিক নেতা কর্মীরা আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করেছেন এবং তাদের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন। গত কয়েক দিন আগে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করার অপরাধে কয়েকজন নেতা কর্মীদের নামে কারণ দর্শানোর নোটিশও প্রদান করেছে বগুড়া জেলা বিএনপি।
সারিয়াকান্দি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও কাজলা ইউপির চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এস এম রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভোট আমাদের একটি গণতান্ত্রিক অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিত করতেই বিএনপির জন প্রতিনিধিরাও জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন। তবে আমি ভোট দিতে যাইনি।’
বগুড়া জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এ্যাড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আসলেই দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের শামিল বলে মনে হচ্ছে। এ বিষয়ে দলের হাইকমান্ডের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২০ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে