প্রতিনিধি, বাগমারা (রাজশাহী)
শ্রেণীশত্রু খতম ও বাহিনীর সদস্যদের ঐক্যবদ্ধের আহ্বান জানিয়ে রাজশাহীর বাগমারায় পোস্টার লাগিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন সর্বহারার পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল) লাল পতাকার সদস্যরা। এলাকায় সর্বহারার এমন কর্মকাণ্ডের মাঝেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের তেমন কোন তৎপরতা নেই। এ নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে সচেতন জনগোষ্ঠী।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টির করতে এমন কর্মকাণ্ড হতে পারে বলে ধারণা করছেন এলাকাবাসী। মাথা চাড়া দেওয়ার আগেই তাদের শক্ত হাতে নির্মূল করতে এলাকার লোকজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর রয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাগমারা থানার ওসি মোস্তাক আহম্মেদ।
জানা যায়, গত ১৫ আগস্ট রাতের কোন এক সময়ে উপজেলার যোগীপাড়া ইউনিয়নের একতারা বাজারের বিভিন্ন দোকানের দেওয়ালে পোস্টার লাগায় নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী দলের সদস্যরা। সকালে লোকজন এ পোস্টারগুলো দেখতে পায়। দেয়াল ছাড়াও দড়ির সঙ্গে পোস্টার ঝোলানো হয়েছে।
পোস্টার দেখার পর থেকেই এলাকার জনপ্রতিনিধিসহ রাজনৈতিক নেতা–কর্মীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা লক্ষ্য করা গেছে। যে কোন সময় এলাকায় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা তাঁদের।
সর্বহারার এমন উড়ো চিঠি বা লিফলেট সম্পর্কে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ গোলাম সারওয়ার আবুল বলেন, বাগমারা এখন শান্তির জনপদ। শান্তিপূর্ণভাবে লোকজন বসবাস করছে। শান্ত বাগমারার মানুষের মাঝে একটি ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা চালানো হচ্ছে। বাগমারায় সর্বহারা কোনো অস্তিত্ব নেই এটা অনেক বড় উপজেলা। এখানে সর্বহারার নামে একটি বাজারে কে বা কারা রাতের আঁধারে লিফলেট বিতরণ করেছে তা কেউ জানেন না।
এ ব্যাপারে বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, হঠাৎ কেন শান্ত বাগমারায় সর্বহারার লিফলেট বিতরণ। কেনই বা রাতের আঁধারে লিফলেট বিতরণ করতে হবে। লিফলেট বিতরণের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের শনাক্ত করতে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তৎপর রয়েছে। অবিলম্বে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
শ্রেণীশত্রু খতম ও বাহিনীর সদস্যদের ঐক্যবদ্ধের আহ্বান জানিয়ে রাজশাহীর বাগমারায় পোস্টার লাগিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন সর্বহারার পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল) লাল পতাকার সদস্যরা। এলাকায় সর্বহারার এমন কর্মকাণ্ডের মাঝেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের তেমন কোন তৎপরতা নেই। এ নিয়ে শঙ্কায় রয়েছে সচেতন জনগোষ্ঠী।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টির করতে এমন কর্মকাণ্ড হতে পারে বলে ধারণা করছেন এলাকাবাসী। মাথা চাড়া দেওয়ার আগেই তাদের শক্ত হাতে নির্মূল করতে এলাকার লোকজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর রয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাগমারা থানার ওসি মোস্তাক আহম্মেদ।
জানা যায়, গত ১৫ আগস্ট রাতের কোন এক সময়ে উপজেলার যোগীপাড়া ইউনিয়নের একতারা বাজারের বিভিন্ন দোকানের দেওয়ালে পোস্টার লাগায় নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী দলের সদস্যরা। সকালে লোকজন এ পোস্টারগুলো দেখতে পায়। দেয়াল ছাড়াও দড়ির সঙ্গে পোস্টার ঝোলানো হয়েছে।
পোস্টার দেখার পর থেকেই এলাকার জনপ্রতিনিধিসহ রাজনৈতিক নেতা–কর্মীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা লক্ষ্য করা গেছে। যে কোন সময় এলাকায় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা তাঁদের।
সর্বহারার এমন উড়ো চিঠি বা লিফলেট সম্পর্কে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ গোলাম সারওয়ার আবুল বলেন, বাগমারা এখন শান্তির জনপদ। শান্তিপূর্ণভাবে লোকজন বসবাস করছে। শান্ত বাগমারার মানুষের মাঝে একটি ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা চালানো হচ্ছে। বাগমারায় সর্বহারা কোনো অস্তিত্ব নেই এটা অনেক বড় উপজেলা। এখানে সর্বহারার নামে একটি বাজারে কে বা কারা রাতের আঁধারে লিফলেট বিতরণ করেছে তা কেউ জানেন না।
এ ব্যাপারে বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, হঠাৎ কেন শান্ত বাগমারায় সর্বহারার লিফলেট বিতরণ। কেনই বা রাতের আঁধারে লিফলেট বিতরণ করতে হবে। লিফলেট বিতরণের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের শনাক্ত করতে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা তৎপর রয়েছে। অবিলম্বে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে