বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য এখন প্রস্তুত শেরপুরের ‘বাংলার রাজা’ ও শিবগঞ্জের ‘কালাপাহাড়’। ফ্রিজিয়ান জাতের গরু দুটি খামারিরা তাঁদের বাড়িতেই লালন-পালন করছেন গত পাঁচ বছর ধরে। শেরপুরের ‘বাংলার রাজা’ নামের ষাঁড়টির ওজন ১ হাজার ৫০০ কেজি। আর শিবগঞ্জের ‘কালা পাহাড়ের’ ওজন ১ হাজার ৪০০ কেজি।
শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের হাজীপুর গ্রামে আজিজুল ইসলাম শাওনের খামারে বড় হয়েছে বাংলার রাজা। বিক্রির ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই লোকজন দেখতে আসছে বাংলার রাজাকে। অনেকটা হাতির মতো উচুঁ পুরো সাদা রঙের লোমের মাঝে দু-একটি জায়গায় ছোপ ছোপ কালো লোম। তবে ঘাড় আর দুই চোখসহ চোয়ালজুড়ে রয়েছে কালো লোম। দেড় টন ওজনের এই ষাঁড় হাঁক ছাড়লে কেঁপে ওঠে পুরো বাড়ি।
ষাঁড়টির মালিক আজিজুল হক শাওন জানান, ষাঁড়টি তাঁদের বাড়িতেই জন্ম নেয় পাঁচ বছর আগে। এর পর থেকে বাড়িতেই লালন-পালন শুরু করেন।
শাওন বলেন, ‘আমি শখ করে বাংলার রাজাকে পালন করেছি। এর আগেও প্রদর্শনীতে উঠিয়েছিলাম। বাংলার রাজার ওজনের গরু রাজশাহী বিভাগের মধ্যে একটিও নেই। বিভিন্ন হাটে গিয়েছি, আমি নিজ চোখে এত বড় গরু দেখিনি।’
এ কারণে ষাঁড়টির দাম চাওয়া হচ্ছে ৩৫ লাখ টাকা। তবে এখনো কোনো হাটে তোলা হয়নি। বাড়িতে যাঁরা আসছেন, তাঁরা শুধু দেখে যাচ্ছেন। কেউ দাম বলেননি।
শাওন বলেন, প্রতিদিন ষাঁড়টির পেছনে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা খরচ হয়। গরুকে ভুসি, খৈল, খড়, ধানের কুঁড়া ও কাঁচা ঘাস খাওয়ানো হয়। গরুর নাম ‘বাংলার রাজা’ কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মধ্যে সেরা গরু হবে। এ জন্য ‘বাংলার রাজা’ নাম রাখা হয়েছে। ৩৫ লাখ টাকা আমাদের চাওয়া দাম। ক্রেতারা তো দাম-দর করেই নেবেন। আপাতত খামার থেকেই বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি বিক্রি না হয়, তাহলে ঈদের পাঁচ দিন আগে ঢাকার হাটে ওঠাব।’
অন্যদিকে বগুড়ার শিবগঞ্জের ময়দানহাটা ইউনিয়নের বাকসন গ্রামের আহম্মদ আলীর বাড়িতে লালন-পালন করা হয়েছে ষাঁড় ‘কালা পাহাড়’কে। মালিক ষাঁড়টি বিক্রি করতে চান ১৩ লাখ টাকায়।
আহম্মদ আলী জানান, হলিস্ট্রিম ফ্রিজিয়ান জাতের গরুটি পাঁচ বছর আগে তাঁর বাড়িতে জন্ম নেয়। জন্ম নেওয়ার পর থেকে তাঁকে সন্তানের মতো লালন-পালন করতে থাকেন আহম্মদ আলী। মনের ইচ্ছা ও শখ পূরণ করতে প্রথম দিকে কালা পাহাড়কে প্রতিদিন ২০০-৩০০ টাকা করে খাবার খাওয়াতেন তিনি। গত এক বছর যাবৎ কালা পাহাড়ের প্রতিদিন ৭ কেজি ভুসি, ১ কেজি খৈল, ৩ কেজি খুদের পাশাপাশি নেপিয়ার ঘাস ২৫-৩০ কেজি এবং ৮-১০ কেজি খড় খেয়ে আসছে। তাঁর পেছনে প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা গুনতে হচ্ছে খাবারের জন্য। শারীরিক গঠন, উচ্চতা এবং দেখতে পাহাড়ের মতো উঁচু দেখায় পরিবারের লোকজন আদর করে তার নাম রাখে ‘কালা পাহাড়’। ১ হাজার ৪০০ কেজি ওজনের ষাঁড়টি দেখার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন ভিড় করছেন আহম্মদ আলীর বাড়িতে।
বগুড়ায় কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য এখন প্রস্তুত শেরপুরের ‘বাংলার রাজা’ ও শিবগঞ্জের ‘কালাপাহাড়’। ফ্রিজিয়ান জাতের গরু দুটি খামারিরা তাঁদের বাড়িতেই লালন-পালন করছেন গত পাঁচ বছর ধরে। শেরপুরের ‘বাংলার রাজা’ নামের ষাঁড়টির ওজন ১ হাজার ৫০০ কেজি। আর শিবগঞ্জের ‘কালা পাহাড়ের’ ওজন ১ হাজার ৪০০ কেজি।
শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নের হাজীপুর গ্রামে আজিজুল ইসলাম শাওনের খামারে বড় হয়েছে বাংলার রাজা। বিক্রির ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই লোকজন দেখতে আসছে বাংলার রাজাকে। অনেকটা হাতির মতো উচুঁ পুরো সাদা রঙের লোমের মাঝে দু-একটি জায়গায় ছোপ ছোপ কালো লোম। তবে ঘাড় আর দুই চোখসহ চোয়ালজুড়ে রয়েছে কালো লোম। দেড় টন ওজনের এই ষাঁড় হাঁক ছাড়লে কেঁপে ওঠে পুরো বাড়ি।
ষাঁড়টির মালিক আজিজুল হক শাওন জানান, ষাঁড়টি তাঁদের বাড়িতেই জন্ম নেয় পাঁচ বছর আগে। এর পর থেকে বাড়িতেই লালন-পালন শুরু করেন।
শাওন বলেন, ‘আমি শখ করে বাংলার রাজাকে পালন করেছি। এর আগেও প্রদর্শনীতে উঠিয়েছিলাম। বাংলার রাজার ওজনের গরু রাজশাহী বিভাগের মধ্যে একটিও নেই। বিভিন্ন হাটে গিয়েছি, আমি নিজ চোখে এত বড় গরু দেখিনি।’
এ কারণে ষাঁড়টির দাম চাওয়া হচ্ছে ৩৫ লাখ টাকা। তবে এখনো কোনো হাটে তোলা হয়নি। বাড়িতে যাঁরা আসছেন, তাঁরা শুধু দেখে যাচ্ছেন। কেউ দাম বলেননি।
শাওন বলেন, প্রতিদিন ষাঁড়টির পেছনে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা খরচ হয়। গরুকে ভুসি, খৈল, খড়, ধানের কুঁড়া ও কাঁচা ঘাস খাওয়ানো হয়। গরুর নাম ‘বাংলার রাজা’ কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মধ্যে সেরা গরু হবে। এ জন্য ‘বাংলার রাজা’ নাম রাখা হয়েছে। ৩৫ লাখ টাকা আমাদের চাওয়া দাম। ক্রেতারা তো দাম-দর করেই নেবেন। আপাতত খামার থেকেই বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি বিক্রি না হয়, তাহলে ঈদের পাঁচ দিন আগে ঢাকার হাটে ওঠাব।’
অন্যদিকে বগুড়ার শিবগঞ্জের ময়দানহাটা ইউনিয়নের বাকসন গ্রামের আহম্মদ আলীর বাড়িতে লালন-পালন করা হয়েছে ষাঁড় ‘কালা পাহাড়’কে। মালিক ষাঁড়টি বিক্রি করতে চান ১৩ লাখ টাকায়।
আহম্মদ আলী জানান, হলিস্ট্রিম ফ্রিজিয়ান জাতের গরুটি পাঁচ বছর আগে তাঁর বাড়িতে জন্ম নেয়। জন্ম নেওয়ার পর থেকে তাঁকে সন্তানের মতো লালন-পালন করতে থাকেন আহম্মদ আলী। মনের ইচ্ছা ও শখ পূরণ করতে প্রথম দিকে কালা পাহাড়কে প্রতিদিন ২০০-৩০০ টাকা করে খাবার খাওয়াতেন তিনি। গত এক বছর যাবৎ কালা পাহাড়ের প্রতিদিন ৭ কেজি ভুসি, ১ কেজি খৈল, ৩ কেজি খুদের পাশাপাশি নেপিয়ার ঘাস ২৫-৩০ কেজি এবং ৮-১০ কেজি খড় খেয়ে আসছে। তাঁর পেছনে প্রতিদিন ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা গুনতে হচ্ছে খাবারের জন্য। শারীরিক গঠন, উচ্চতা এবং দেখতে পাহাড়ের মতো উঁচু দেখায় পরিবারের লোকজন আদর করে তার নাম রাখে ‘কালা পাহাড়’। ১ হাজার ৪০০ কেজি ওজনের ষাঁড়টি দেখার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন ভিড় করছেন আহম্মদ আলীর বাড়িতে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা করেছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে ভোলাহাট উপজেলার ছোট জামবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২ মিনিট আগেনির্মাণকাজের দায়িত্ব পাওয়া বেসরকারি আবাসনপ্রতিষ্ঠান কম্প্রিহেনসিভ হোল্ডিংস ছয় দফা সময় বাড়িয়েও কাজ শেষ না করায় বিপাকে পড়েছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ (জাগৃক)।
১০ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে একটি তেলের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের চার ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী।
৩৫ মিনিট আগেরাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগে