নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

নাটোরের লালপুরে যুবলীগ নেতা খাইরুল ইসলাম (৩৭) হত্যা মামলায় ১৩ জনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের আদেশের পর ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে তাণ্ডব শুরু করেন জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। সেদিন খাইরুল ইসলামকে হত্যা করা হয়।
এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে আদালত ৫৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহত খাইরুলের স্বজনেরা। তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ১৩ আসামির কেউই উপস্থিত ছিলেন না। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন।
দণ্ডিত আসামিরা হলেন লালপুর উপজেলার পুকুরপাড়া চিলান গ্রামের সানা প্রামাণিক, করিম ও তাঁর ভাই খলিল, মতি সরদার, মকলেছ সরদার, মকলেছের ছেলে মহসিন, রানা, আনিসুর, আবদুর রাজ্জাক, জার্জিস, কদিম চিলান গ্রামের আবুল কালাম আজাদ প্রিন্স, মো. কালাম ও মিজানুর রহমান। তাঁরা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে।
নিহত খাইরুল লালপুর উপজেলার কদিমচিলান ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পেশায় নিরাপত্তাপ্রহরী ছিলেন তিনি। খাইরুলকে খুনের ঘটনায় তাঁর ভাই শাহীনুর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেছিলেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালত ১৩ আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন। জরিমানার অর্থ অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ অনুযায়ী, ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হয়। এই রায়ের পর আসামিরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কদিমচিলান বাজারের বাসস্ট্যান্ডের কাছে মিছিল বের করেন। আসামিরা গুলিবর্ষণ করে এবং ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। একপর্যায়ে তাঁরা পুকুরপাড়া চিলান গ্রামে যুবলীগ নেতা খাইরুল ইসলামের চাচা আবদুল জলিলের বাড়িতে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের আক্রমণ করেন। তাঁরা বাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন। বাড়িতে থাকা নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও মূল্যবান মালামাল লুট করেন।
জলিলের স্ত্রী মাজেদা বেগম বাধা দিতে গেলে আসামিরা তাঁকে কুপিয়ে জখম করেন। পরে জলিলের বাড়ি পেট্রল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় জলিল ও তাঁর স্ত্রী মাজেদার চিৎকারে যুবলীগ নেতা খাইরুল ইসলাম বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। তখন বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে আসামিরা তাঁকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। এর পরও আসামিরা ক্ষান্ত হয়নি। খাইরুলের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে পেটানো হয়। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলেই খাইরুলের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে সেদিনই নিহত খাইরুলের ভাই শাহীনুর রহমান লালপুর থানায় ৬০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। পরে পুলিশ তদন্ত করে ৬৭ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এ মামলায় ১৩ জনের সাজা হলো। অন্য সবাই বেকসুর খালাস পেলেন। যদিও রায় ঘোষণার সময় কোনো আসামি আদালতে হাজির ছিলেন না।
তবে আদালতে ছিলেন নিহত খাইরুলের আত্মীয়স্বজন। রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে খাইরুল ইসলামের ছেলে জুবায়ের ইসলাম বলেন, ‘মামলাটি হাইকোর্টে নিয়ে দীর্ঘদিন এর বিচার কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছিল। একপর্যায়ে নথিপত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। আমরা বহু কষ্টে নথি জোগাড় করে আবার মামলাটি সক্রিয় করি। দীর্ঘদিন পর রায় হলো, কিন্তু সবার সাজা হলো না। অথচ দিনদুপুরে সবার সামনেই বাবাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হলো। তাই এ রায়ে আমরা খুশি নই। উচ্চ আদালতে আপিল করব। সেখানে আবার মামলার নথিপত্র গায়েব হয়ে যায় কিনা তা নিয়ে আমাদের শঙ্কা রয়েছে।’
রায়ের বিষয়ে সন্তোষ কিংবা অসন্তোষ প্রকাশ করেননি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু। তিনি বলেন, ‘আদালত ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন। আগে রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি তুলব। সেটা পর্যালোচনা করব। তারপর মন্তব্য করব। পরবর্তী সিদ্ধান্তের বিষয়ে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

নাটোরের লালপুরে যুবলীগ নেতা খাইরুল ইসলাম (৩৭) হত্যা মামলায় ১৩ জনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের আদেশের পর ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে তাণ্ডব শুরু করেন জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। সেদিন খাইরুল ইসলামকে হত্যা করা হয়।
এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে আদালত ৫৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহত খাইরুলের স্বজনেরা। তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ১৩ আসামির কেউই উপস্থিত ছিলেন না। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন।
দণ্ডিত আসামিরা হলেন লালপুর উপজেলার পুকুরপাড়া চিলান গ্রামের সানা প্রামাণিক, করিম ও তাঁর ভাই খলিল, মতি সরদার, মকলেছ সরদার, মকলেছের ছেলে মহসিন, রানা, আনিসুর, আবদুর রাজ্জাক, জার্জিস, কদিম চিলান গ্রামের আবুল কালাম আজাদ প্রিন্স, মো. কালাম ও মিজানুর রহমান। তাঁরা সবাই জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে।
নিহত খাইরুল লালপুর উপজেলার কদিমচিলান ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পেশায় নিরাপত্তাপ্রহরী ছিলেন তিনি। খাইরুলকে খুনের ঘটনায় তাঁর ভাই শাহীনুর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেছিলেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালত ১৩ আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন। জরিমানার অর্থ অনাদায়ে আরও তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ অনুযায়ী, ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হয়। এই রায়ের পর আসামিরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কদিমচিলান বাজারের বাসস্ট্যান্ডের কাছে মিছিল বের করেন। আসামিরা গুলিবর্ষণ করে এবং ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে। একপর্যায়ে তাঁরা পুকুরপাড়া চিলান গ্রামে যুবলীগ নেতা খাইরুল ইসলামের চাচা আবদুল জলিলের বাড়িতে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের আক্রমণ করেন। তাঁরা বাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন। বাড়িতে থাকা নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও মূল্যবান মালামাল লুট করেন।
জলিলের স্ত্রী মাজেদা বেগম বাধা দিতে গেলে আসামিরা তাঁকে কুপিয়ে জখম করেন। পরে জলিলের বাড়ি পেট্রল ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় জলিল ও তাঁর স্ত্রী মাজেদার চিৎকারে যুবলীগ নেতা খাইরুল ইসলাম বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। তখন বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে আসামিরা তাঁকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। এর পরও আসামিরা ক্ষান্ত হয়নি। খাইরুলের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে পেটানো হয়। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলেই খাইরুলের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে সেদিনই নিহত খাইরুলের ভাই শাহীনুর রহমান লালপুর থানায় ৬০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। পরে পুলিশ তদন্ত করে ৬৭ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এ মামলায় ১৩ জনের সাজা হলো। অন্য সবাই বেকসুর খালাস পেলেন। যদিও রায় ঘোষণার সময় কোনো আসামি আদালতে হাজির ছিলেন না।
তবে আদালতে ছিলেন নিহত খাইরুলের আত্মীয়স্বজন। রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে খাইরুল ইসলামের ছেলে জুবায়ের ইসলাম বলেন, ‘মামলাটি হাইকোর্টে নিয়ে দীর্ঘদিন এর বিচার কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছিল। একপর্যায়ে নথিপত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। আমরা বহু কষ্টে নথি জোগাড় করে আবার মামলাটি সক্রিয় করি। দীর্ঘদিন পর রায় হলো, কিন্তু সবার সাজা হলো না। অথচ দিনদুপুরে সবার সামনেই বাবাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হলো। তাই এ রায়ে আমরা খুশি নই। উচ্চ আদালতে আপিল করব। সেখানে আবার মামলার নথিপত্র গায়েব হয়ে যায় কিনা তা নিয়ে আমাদের শঙ্কা রয়েছে।’
রায়ের বিষয়ে সন্তোষ কিংবা অসন্তোষ প্রকাশ করেননি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু। তিনি বলেন, ‘আদালত ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন। আগে রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি তুলব। সেটা পর্যালোচনা করব। তারপর মন্তব্য করব। পরবর্তী সিদ্ধান্তের বিষয়ে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন মসজিদ থেকে আগত পাঁচ-ছয় শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন ঈদগাহ মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ আবদুল করিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ঝালকাঠি জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠির জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, ঝালকাঠি-২ আসনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগর, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ঝালকাঠি জেলা সেক্রেটারি সিদ্দিকুর রহমানসহ স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা বলেন, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যু শুধু তাঁর পরিবার কিংবা সহকর্মীদের জন্য নয়, বরং পুরো সমাজের জন্যই এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁরা হাদি হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
গায়েবানা জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো ঈদগাহ ময়দান শোকাবহ পরিবেশে পরিণত হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন মসজিদ থেকে আগত পাঁচ-ছয় শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন ঈদগাহ মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ আবদুল করিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ঝালকাঠি জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠির জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, ঝালকাঠি-২ আসনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগর, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ঝালকাঠি জেলা সেক্রেটারি সিদ্দিকুর রহমানসহ স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা বলেন, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যু শুধু তাঁর পরিবার কিংবা সহকর্মীদের জন্য নয়, বরং পুরো সমাজের জন্যই এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁরা হাদি হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
গায়েবানা জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো ঈদগাহ ময়দান শোকাবহ পরিবেশে পরিণত হয়।

এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে আদালত ৫৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহত খাইরুলের স্বজনেরা। তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ১৩ আসামির কেউই উপস্থিত ছিলেন না। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
১ ঘণ্টা আগেমিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
নিহত দীপন উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের মধ্যম ওয়াহেদপুর এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৮টার দিকে দীপন একটি গোডাউন থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ভ্যানে করে কমলদহ এলাকা থেকে বড় দারোগার হাটের দিকে যাচ্ছিলেন। কমলদহ এলাকায় মহাসড়কে চট্টগ্রামমুখী একটি দ্রুতগামী গাড়ি তাঁর রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে পাশের একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খান এবং মাথায় গুরুতর আঘাত পান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনায় আহত এক পথচারীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে আহত ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।
এ বিষয়ে কুমিরা হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ জাকির রাব্বানি বলেন, কমলদহ এলাকায় গাড়ির ধাক্কায় এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যান ও মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
নিহত দীপন উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের মধ্যম ওয়াহেদপুর এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৮টার দিকে দীপন একটি গোডাউন থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ভ্যানে করে কমলদহ এলাকা থেকে বড় দারোগার হাটের দিকে যাচ্ছিলেন। কমলদহ এলাকায় মহাসড়কে চট্টগ্রামমুখী একটি দ্রুতগামী গাড়ি তাঁর রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে পাশের একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খান এবং মাথায় গুরুতর আঘাত পান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনায় আহত এক পথচারীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে আহত ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।
এ বিষয়ে কুমিরা হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ জাকির রাব্বানি বলেন, কমলদহ এলাকায় গাড়ির ধাক্কায় এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যান ও মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে আদালত ৫৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহত খাইরুলের স্বজনেরা। তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ১৩ আসামির কেউই উপস্থিত ছিলেন না। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
আহত অবস্থায় সোহান ও তাঁর মা তহুরুন্নেছাকে (৩৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। মা তহুরুন্নেছা জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন আছেন। আর আহত নানি আবেজান বেগম (৬৫) ও বড় ভাই মাহমুদুল হাসান রোহানকে (১৩) পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে নিহত সোহানের খালা রুনা বেগম জানান, তাঁদের বাড়ি বাগেরহাট সদর উপজেলার পুলঘাট গ্রামে। দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে থাকেন তাঁরা। সোহানের বাবা রওনক হাসান আরেকটি বিয়ে করে অন্যত্র থাকেন। সোহান ও রোহান এলাকায় একটি মাদ্রাসায় পড়ে। তাদের মা অন্যের বাসায় কাজ করে।
রুনা বেগম আরও জানান, গত সোমবার তাঁর মা, বোন ও বোনের দুই ছেলে তুরাগের নয়ানগর এলাকায় তাঁর বাসায় বেড়াতে আসে। শনিবার সকালে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য বের হয়েছিল। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের বিপরীত পাশে ফ্লাইওভারের নিচে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিল। এ সময় একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাদের প্রথমে উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে শিশু সোহান ও তার মাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে সেখানে শিশুটির মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি উত্তরা পূর্ব থানায় অবগত করা হয়েছে।

রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
আহত অবস্থায় সোহান ও তাঁর মা তহুরুন্নেছাকে (৩৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। মা তহুরুন্নেছা জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন আছেন। আর আহত নানি আবেজান বেগম (৬৫) ও বড় ভাই মাহমুদুল হাসান রোহানকে (১৩) পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে নিহত সোহানের খালা রুনা বেগম জানান, তাঁদের বাড়ি বাগেরহাট সদর উপজেলার পুলঘাট গ্রামে। দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে থাকেন তাঁরা। সোহানের বাবা রওনক হাসান আরেকটি বিয়ে করে অন্যত্র থাকেন। সোহান ও রোহান এলাকায় একটি মাদ্রাসায় পড়ে। তাদের মা অন্যের বাসায় কাজ করে।
রুনা বেগম আরও জানান, গত সোমবার তাঁর মা, বোন ও বোনের দুই ছেলে তুরাগের নয়ানগর এলাকায় তাঁর বাসায় বেড়াতে আসে। শনিবার সকালে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য বের হয়েছিল। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের বিপরীত পাশে ফ্লাইওভারের নিচে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিল। এ সময় একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাদের প্রথমে উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে শিশু সোহান ও তার মাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে সেখানে শিশুটির মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি উত্তরা পূর্ব থানায় অবগত করা হয়েছে।

এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে আদালত ৫৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহত খাইরুলের স্বজনেরা। তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ১৩ আসামির কেউই উপস্থিত ছিলেন না। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে, তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। আজ শনিবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
কনকচাঁপা জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য।
ফেসবুক পোস্টে কনকচাঁপা লেখেন, ‘শহীদ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না। ওসমান হাদি বারবার বলেছেন, “আমি আমার শত্রুর সাথেও ইনসাফ করতে চাই।” তা ছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভালো সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে আহ্বান জানাতেন। শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ যারা করেছে, তারা কখনো শান্তিপূর্ণ দেশপ্রেমিক হতে পারে না।’
ফেসবুক পোস্টে ময়মনসিংহে সনাতন ধর্মাবলম্বী যুবককে হত্যার বিষয়েও কথা বলেছেন কনকচাঁপা। তিনি লেখেন, ‘ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু দাস নামের একজন সনাতন ভাইকে একটা গোষ্ঠী ধর্ম অবমাননার অভিযোগে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। যদি তিনি সত্যিই এমন কিছু করে থাকেন, তবে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তার ন্যায়বিচার হওয়া উচিত ছিল। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কখনো ধার্মিক মানুষের কাজ হতে পারে না। দেশের সর্বস্তরের সকল ধর্ম, মত ও আদর্শের মানুষের প্রতি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, শৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে বিনীত অনুরোধ করছি। কোনো ষড়যন্ত্রকারীর উসকানি, গুজব ও ইন্ধনে দেশ ও দেশের মানুষের ক্ষতি করবেন না।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে, তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। আজ শনিবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
কনকচাঁপা জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য।
ফেসবুক পোস্টে কনকচাঁপা লেখেন, ‘শহীদ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না। ওসমান হাদি বারবার বলেছেন, “আমি আমার শত্রুর সাথেও ইনসাফ করতে চাই।” তা ছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভালো সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে আহ্বান জানাতেন। শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ যারা করেছে, তারা কখনো শান্তিপূর্ণ দেশপ্রেমিক হতে পারে না।’
ফেসবুক পোস্টে ময়মনসিংহে সনাতন ধর্মাবলম্বী যুবককে হত্যার বিষয়েও কথা বলেছেন কনকচাঁপা। তিনি লেখেন, ‘ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু দাস নামের একজন সনাতন ভাইকে একটা গোষ্ঠী ধর্ম অবমাননার অভিযোগে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। যদি তিনি সত্যিই এমন কিছু করে থাকেন, তবে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তার ন্যায়বিচার হওয়া উচিত ছিল। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কখনো ধার্মিক মানুষের কাজ হতে পারে না। দেশের সর্বস্তরের সকল ধর্ম, মত ও আদর্শের মানুষের প্রতি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, শৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে বিনীত অনুরোধ করছি। কোনো ষড়যন্ত্রকারীর উসকানি, গুজব ও ইন্ধনে দেশ ও দেশের মানুষের ক্ষতি করবেন না।’

এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় রায়ে আদালত ৫৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহত খাইরুলের স্বজনেরা। তাঁরা উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডিত ১৩ আসামির কেউই উপস্থিত ছিলেন না। আদালত তাঁদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছেন।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে