নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর আওয়ামী লীগ কর্মী নয়নাল উদ্দিন (৬০) হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়। জাতীয় শ্রমিক লীগের রাজশাহী মহানগর এ কর্মসূচির আয়োজন করে। নয়নালের লাশ উদ্ধারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাউকে কেন জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও আটক করা হয়নি, সে প্রশ্ন তোলেন শ্রমিক লীগের নেতারা।
গত ১২ ডিসেম্বর সকালে নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের ম্যানহোল থেকে নয়নালের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ নিয়ে নয়নালের বড় বোন অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা করেন। সম্প্রতি নয়নালের লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগ। তাতে বলা হয়েছে, নয়নালের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ওপর থেকে ম্যানহোলে পড়ে তিনি মারা গেছেন।
মামলাটি তদন্ত করছেন নগরীর শিরোইল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাফুজুর রহমান। এখনো তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল না করলেও তিনি বলছেন, স্বাভাবিকভাবেই মারা গেছেন নয়নাল। এর প্রতিবাদে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে মহানগর শ্রমিক লীগ। আজ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে অংশ নেয় বাংলাদেশ পোস্টম্যান ও ডাক কর্মচারী ইউনিয়ন, বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্মচারী ইউনিয়ন, স্যানিটারি মিস্ত্রি শ্রমিক লীগ, গ্যাস শ্রমিক লীগ, রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সদর দপ্তর ও ওপেন লাইন শাখা, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ইউনিয়ন, জেলা ট্রাক, ট্যাংক লরি, কাভার্ড ভ্যান ও ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়ন, শ্রমিক লীগের শাহমখদুম থানা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পাচ্ছে না। তাহলে আমাকে মেরে ফেলা হলেও কি আমার পরিবার বিচার পাবে না? এভাবে কি চলতে পারে?’
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার আলী। তিনি বলেন, ‘১২ ডিসেম্বর লাশ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ৮ বা ৯ ডিসেম্বর নয়নালের মৃত্যু হয়েছে। লাশ পচে যখন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল, তখন সেখানে কেন ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হয়েছিল? ম্যানহোলে এক কোমরেরও কম পানি ছিল। একটা সুস্থ মানুষ কীভাবে সেই পানিতে পড়ে মারা গেল? ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার কোনো ফুটেজ কেন পাওয়া যায়নি? এসব প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? আমরা মনে করি, নয়নালকে হত্যা করা হয়েছে।’
আকতার আলী আরও বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি। শেখ হাসিনার রাজনীতি করতে এসে আমার এক ভাই হত্যাকাণ্ডের শিকার হবেন, আর আমরা বসে থাকব তা হতে পারে না। এ খুনের পেছনে যত বড় প্রভাবশালী ব্যক্তিই থাকুক না কেন, তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তা না হলে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা উঠে যাবে। মানুষ ভাববে, হত্যা হলেও এখন আর বিচার হয় না।’
মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম বলেন, ‘প্রভাবশালী ব্যক্তিটি (এমপি ওমর ফারুক) যখন তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে বসেন, শুধু তখনই প্রধান ফটক খোলা হয়। অন্য সব সময় বন্ধ থাকে। প্রভাবশালী ব্যক্তি বসলে নেতা-কর্মীরা নিরাপত্তা প্রহরীর অনুমতিসাপেক্ষে সেখানে ঢুকতে পারে। তাহলে অনেক মানুষ সেখানে থাকার কথা। তার ভেতর একটা লোক ম্যানহোলে পড়ে গেলেও অন্য কেউ দেখার কথা। কেউ দেখতে পায়নি কেন? ১০ ফুট গভীরতার ওই ম্যানহোলে কোমরসমান পানি ছিল। সেখানে নয়নাল পড়ে গেলেও তার দাঁড়িয়ে থাকার কথা। সে কীভাবে এই পানিতে ডুবে মারা গেল? মাথায় আঘাতটা কীভাবে হলো?’
মাহাবুল আলম আরও বলেন, ‘আজ আমাদের কারও বাড়ির ম্যানহোলে এমন ঘটনা ঘটলে লাশ উদ্ধারের সময়ই চৌদ্দগোষ্ঠীকে ধরে নিয়ে যেত। রিমান্ডের পর রিমান্ড হতো। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যও আটক করেনি কেন? আমরা এই প্রশ্নের উত্তর চাই।’
কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শরিফুল ইসলাম সাগর, রেজা করিম বুলবুল, সেলিম রেজা বাইরন প্রমুখ। কর্মসূচি থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়, যত দিন পর্যন্ত নয়নালের মৃত্যুর সঠিক কারণ বেরিয়ে না আসবে, তত দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে। এর মধ্যে আগামী ২৬ মে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

রাজশাহীর আওয়ামী লীগ কর্মী নয়নাল উদ্দিন (৬০) হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়। জাতীয় শ্রমিক লীগের রাজশাহী মহানগর এ কর্মসূচির আয়োজন করে। নয়নালের লাশ উদ্ধারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাউকে কেন জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও আটক করা হয়নি, সে প্রশ্ন তোলেন শ্রমিক লীগের নেতারা।
গত ১২ ডিসেম্বর সকালে নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের ম্যানহোল থেকে নয়নালের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ নিয়ে নয়নালের বড় বোন অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা করেন। সম্প্রতি নয়নালের লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগ। তাতে বলা হয়েছে, নয়নালের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ওপর থেকে ম্যানহোলে পড়ে তিনি মারা গেছেন।
মামলাটি তদন্ত করছেন নগরীর শিরোইল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাফুজুর রহমান। এখনো তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল না করলেও তিনি বলছেন, স্বাভাবিকভাবেই মারা গেছেন নয়নাল। এর প্রতিবাদে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে মহানগর শ্রমিক লীগ। আজ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে অংশ নেয় বাংলাদেশ পোস্টম্যান ও ডাক কর্মচারী ইউনিয়ন, বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্মচারী ইউনিয়ন, স্যানিটারি মিস্ত্রি শ্রমিক লীগ, গ্যাস শ্রমিক লীগ, রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সদর দপ্তর ও ওপেন লাইন শাখা, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ইউনিয়ন, জেলা ট্রাক, ট্যাংক লরি, কাভার্ড ভ্যান ও ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়ন, শ্রমিক লীগের শাহমখদুম থানা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পাচ্ছে না। তাহলে আমাকে মেরে ফেলা হলেও কি আমার পরিবার বিচার পাবে না? এভাবে কি চলতে পারে?’
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার আলী। তিনি বলেন, ‘১২ ডিসেম্বর লাশ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ৮ বা ৯ ডিসেম্বর নয়নালের মৃত্যু হয়েছে। লাশ পচে যখন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল, তখন সেখানে কেন ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হয়েছিল? ম্যানহোলে এক কোমরেরও কম পানি ছিল। একটা সুস্থ মানুষ কীভাবে সেই পানিতে পড়ে মারা গেল? ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার কোনো ফুটেজ কেন পাওয়া যায়নি? এসব প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? আমরা মনে করি, নয়নালকে হত্যা করা হয়েছে।’
আকতার আলী আরও বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি। শেখ হাসিনার রাজনীতি করতে এসে আমার এক ভাই হত্যাকাণ্ডের শিকার হবেন, আর আমরা বসে থাকব তা হতে পারে না। এ খুনের পেছনে যত বড় প্রভাবশালী ব্যক্তিই থাকুক না কেন, তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তা না হলে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা উঠে যাবে। মানুষ ভাববে, হত্যা হলেও এখন আর বিচার হয় না।’
মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম বলেন, ‘প্রভাবশালী ব্যক্তিটি (এমপি ওমর ফারুক) যখন তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে বসেন, শুধু তখনই প্রধান ফটক খোলা হয়। অন্য সব সময় বন্ধ থাকে। প্রভাবশালী ব্যক্তি বসলে নেতা-কর্মীরা নিরাপত্তা প্রহরীর অনুমতিসাপেক্ষে সেখানে ঢুকতে পারে। তাহলে অনেক মানুষ সেখানে থাকার কথা। তার ভেতর একটা লোক ম্যানহোলে পড়ে গেলেও অন্য কেউ দেখার কথা। কেউ দেখতে পায়নি কেন? ১০ ফুট গভীরতার ওই ম্যানহোলে কোমরসমান পানি ছিল। সেখানে নয়নাল পড়ে গেলেও তার দাঁড়িয়ে থাকার কথা। সে কীভাবে এই পানিতে ডুবে মারা গেল? মাথায় আঘাতটা কীভাবে হলো?’
মাহাবুল আলম আরও বলেন, ‘আজ আমাদের কারও বাড়ির ম্যানহোলে এমন ঘটনা ঘটলে লাশ উদ্ধারের সময়ই চৌদ্দগোষ্ঠীকে ধরে নিয়ে যেত। রিমান্ডের পর রিমান্ড হতো। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যও আটক করেনি কেন? আমরা এই প্রশ্নের উত্তর চাই।’
কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শরিফুল ইসলাম সাগর, রেজা করিম বুলবুল, সেলিম রেজা বাইরন প্রমুখ। কর্মসূচি থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়, যত দিন পর্যন্ত নয়নালের মৃত্যুর সঠিক কারণ বেরিয়ে না আসবে, তত দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে। এর মধ্যে আগামী ২৬ মে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
১৫ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে হত্যার হুমকির চিরকুট পাওয়ার দাবি করেছেন শাহ আলম (৩৮) নামের বেসরকারি মাদ্রাসার এক পরিচালক। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেরিমন রহমান, রাজশাহী

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড পেয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
এমনকি বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীর পক্ষে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন। গত বুধবার অন্য নেতাদের সঙ্গে জীবনও সেখানে যান। তখনকার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাতুল করিম মিজানের মাঝে দাঁড়িয়ে আছেন সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা জহরুল হক জীবন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির জেলা কমিটির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ। তবে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলও। মনোনয়ন না পেলে হতে পারেন ‘বিদ্রোহী’। বুধবার তাঁর পক্ষেই সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জীবন। তাঁর সঙ্গে বাঘা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও চারঘাট উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশাও উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার সময় তাঁরা সাজাপ্রাপ্ত আসামি জীবনের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন। জীবন যখন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যান, তখনো উপজেলা ক্যাম্পাসে পুলিশের একটি ভ্যান ছিল। সবার সামনে প্রকাশ্যেই ছিলেন জীবন। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কী মন্তব্য করব? এটা যাদের কাজ (পুলিশ), তাদেরকেই জিজ্ঞেস করুন।’ সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে দিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে কথা বলতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বলকে ফোন করা হয়। তবে ব্যস্ত আছেন জানিয়ে তিনি কথা বলতে চাননি।
কাগজপত্রে দেখা যায়, জহুরুল হক জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী সোনিয়া খাতুন তাঁর মোহরানা ও দুই সন্তানের ভরণপোষণের দাবিতে রাজশাহীর পারিবারিক আদালতে মামলা করেছিলেন। জীবন তা তোয়াক্কা না করে আদালতে হাজিরই হননি। এ অবস্থায় গত ৫ নভেম্বর একতরফা রায় দেন আদালত। রায়ে সোনিয়ার মোহরানা ও সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ ৪ লাখ ২৯ হাজার টাকা দিতে জীবনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি তাঁকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দেড় মাস পার হলেও জীবন গ্রেপ্তার হননি।
স্থানীয়রা জানান, ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌসের স্বামী ইশতিয়াক আহমেদ শুভর সঙ্গে জহুরুল হক জীবনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। ইউএনও জান্নাতুল ফেরদৌস চারঘাট পৌরসভার প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। জীবন বিভিন্ন লাইসেন্সে চারঘাট উপজেলা ও পৌরসভার ঠিকাদারি কাজ করছেন। কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সাজা পরোয়ানা মাথায় নিয়ে তিনি উপজেলা ও পৌরসভা ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইউএনওর কাছে কাজের বিল দাখিল করছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।
মামলার বাদী সোনিয়া খাতুন বলেন, ‘আমি জীবনের দ্বিতীয় স্ত্রী। মামলা করার কারণে সে আমাকে অব্যাহতভাবে ফোনে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির প্রভাবের কারণে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছে না। আমার জীবনের এখন কোনো নিরাপত্তা নাই। যেকোনো সময় ক্ষতি হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রায় হওয়ার পরও জীবন আমার বাড়িতে এসে আমাকে মারধর করে গেছে। থানা-পুলিশ-মামলা করে কোনো লাভ নাই বলে সে আমাকে জানিয়ে গেছে। বলে গেছে, থানায় সে ফ্যান-টিভি কিনে দিয়েছে। থানা তার কিছুই করবে না।’
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জহুরুল হক জীবন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্ত্রী গোপনে মামলা করে। নোটিশ চেপে রেখে একতরফা রায় নেয়। সাজার বিষয়ে আমি জানতে পেরে আদালতে টাকা জমা দিয়েছি। সামনের তারিখে হয়তো কাগজ পেয়ে যাব। তারপর সেটি থানায় এনে জমা দেব। এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, এটা আমারই ফল্ট।’ স্ত্রীর অভিযোগের সবই মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জীবনের সাজা পরোয়ানা এবং তাঁকে গ্রেপ্তার না করার ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন ফারুকীর কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন তিনি মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র চান এবং সেটি দেখার পরে মন্তব্য করবেন বলে জানান। বৃহস্পতিবারই ওসির হোয়াটসঅ্যাপে জীবনের মামলা-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পরে আর ফোন ধরেননি ওসি। শুক্র ও শনিবারও তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট থানা থেকে বিষয়টি জানার জন্য কিছুক্ষণ সময় নেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন। পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, জহুরুল হক জীবনের বিরুদ্ধে থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায় না।
ইউএনওর কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন ফরম তোলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চারঘাট থানার ওসি তাঁকে জানিয়েছেন, তিনি থানায় নতুন এসেছেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে পারেননি। তবে আসামি যে-ই হোক না কেন, তাঁকে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাবিনা ইয়াসমিন।

কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পা
১৮ মে ২০২৪
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে হত্যার হুমকির চিরকুট পাওয়ার দাবি করেছেন শাহ আলম (৩৮) নামের বেসরকারি মাদ্রাসার এক পরিচালক। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাঙামাটি প্রতিনিধি

রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
মৃত পর্যটক হলেন মো. ইফরাত উদ্দীন (২৬)। তিনি পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারের মো. ওয়াসিমের ছেলে।
রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মুরসিদুল ইসলাম জানান, ইফরাতসহ ছয় বন্ধু মিলে আজ ঢাকা থেকে রাঙামাটিতে পৌঁছান। তাঁরা সেখানে বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্টে যান। সকাল ৯টার দিকে তাঁরা রিসোর্ট এলাকার কাপ্তাই হ্রদের পানিতে কায়াকিং করতে যান। এ সময় ইফরাতের কায়াকটি হঠাৎ উল্টে গেলে তিনি পানিতে তলিয়ে যান। কায়াকিং করার সময় অন্য বন্ধুদের লাইফ জ্যাকেট থাকলেও ইফরাতের ছিল না।
খবর পেয়ে রাঙামাটি ফায়ার স্টেশনের ডুবুরি ইউনিটের লিডার গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে ডুবরিরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় আধা ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে বেলা পৌনে ১১টার দিকে ইফরাতের লাশ উদ্ধার করে। লাশ রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাঙামাটি কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসীম উদ্দিন জানান, মরদেহ রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে।

রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
মৃত পর্যটক হলেন মো. ইফরাত উদ্দীন (২৬)। তিনি পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারের মো. ওয়াসিমের ছেলে।
রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মুরসিদুল ইসলাম জানান, ইফরাতসহ ছয় বন্ধু মিলে আজ ঢাকা থেকে রাঙামাটিতে পৌঁছান। তাঁরা সেখানে বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্টে যান। সকাল ৯টার দিকে তাঁরা রিসোর্ট এলাকার কাপ্তাই হ্রদের পানিতে কায়াকিং করতে যান। এ সময় ইফরাতের কায়াকটি হঠাৎ উল্টে গেলে তিনি পানিতে তলিয়ে যান। কায়াকিং করার সময় অন্য বন্ধুদের লাইফ জ্যাকেট থাকলেও ইফরাতের ছিল না।
খবর পেয়ে রাঙামাটি ফায়ার স্টেশনের ডুবুরি ইউনিটের লিডার গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে ডুবরিরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় আধা ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে বেলা পৌনে ১১টার দিকে ইফরাতের লাশ উদ্ধার করে। লাশ রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাঙামাটি কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসীম উদ্দিন জানান, মরদেহ রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত ছাড়া মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে।

কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পা
১৮ মে ২০২৪
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
১৫ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে হত্যার হুমকির চিরকুট পাওয়ার দাবি করেছেন শাহ আলম (৩৮) নামের বেসরকারি মাদ্রাসার এক পরিচালক। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে হত্যার হুমকির চিরকুট পাওয়ার দাবি করেছেন শাহ আলম (৩৮) নামের বেসরকারি মাদ্রাসার এক পরিচালক। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
শাহ আলম উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথরডুবি গ্রামের মৃত আকবর হোসেনের ছেলে। তিনি ব্যবসার পাশাপাশি একটি বেসরকারি মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। তিনি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত।
জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় কে বা কারা শাহ আলমের বাসার বেলকনিতে একটি হত্যার হুমকি দেওয়া চিরকুট রেখে যায়। এ ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে শাহ আলম ও তাঁর পরিবার।
শাহ আলম বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় আমার স্ত্রী বাসার বেলকনিতে একটি চিরকুট দেখতে পায়। সেই চিরকুটে ইংরেজিতে লাল রং দিয়ে “আই কিল ইউ” লেখা ছিল। আমি তখন বন্ধুদের সঙ্গে কুড়িগ্রামে ইজতেমায় যাচ্ছিলাম। নাগেশ্বরীতে পৌঁছলে আমার স্ত্রী চিরকুটটির বিষয়ে জানায়। তখন ইজতেমায় না গিয়ে বাসায় ফিরে আসি। পরে রাতেই থানায় একটি জিডি করি। এ ঘটনায় আমরা আতঙ্কে আছি।’
ভূরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চিরকুটের বিষয়ে তদন্ত চলছে।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে হত্যার হুমকির চিরকুট পাওয়ার দাবি করেছেন শাহ আলম (৩৮) নামের বেসরকারি মাদ্রাসার এক পরিচালক। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
শাহ আলম উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথরডুবি গ্রামের মৃত আকবর হোসেনের ছেলে। তিনি ব্যবসার পাশাপাশি একটি বেসরকারি মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। তিনি জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত।
জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় কে বা কারা শাহ আলমের বাসার বেলকনিতে একটি হত্যার হুমকি দেওয়া চিরকুট রেখে যায়। এ ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে শাহ আলম ও তাঁর পরিবার।
শাহ আলম বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় আমার স্ত্রী বাসার বেলকনিতে একটি চিরকুট দেখতে পায়। সেই চিরকুটে ইংরেজিতে লাল রং দিয়ে “আই কিল ইউ” লেখা ছিল। আমি তখন বন্ধুদের সঙ্গে কুড়িগ্রামে ইজতেমায় যাচ্ছিলাম। নাগেশ্বরীতে পৌঁছলে আমার স্ত্রী চিরকুটটির বিষয়ে জানায়। তখন ইজতেমায় না গিয়ে বাসায় ফিরে আসি। পরে রাতেই থানায় একটি জিডি করি। এ ঘটনায় আমরা আতঙ্কে আছি।’
ভূরুঙ্গামারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চিরকুটের বিষয়ে তদন্ত চলছে।

কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পা
১৮ মে ২০২৪
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
১৫ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন মসজিদ থেকে আগত পাঁচ-ছয় শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন ঈদগাহ মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ আবদুল করিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ঝালকাঠি জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠির জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, ঝালকাঠি-২ আসনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগর, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ঝালকাঠি জেলা সেক্রেটারি সিদ্দিকুর রহমানসহ স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা বলেন, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যু শুধু তাঁর পরিবার কিংবা সহকর্মীদের জন্য নয়, বরং পুরো সমাজের জন্যই এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁরা হাদি হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
গায়েবানা জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো ঈদগাহ ময়দান শোকাবহ পরিবেশে পরিণত হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর ঝালকাঠি জেলা শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে এই গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন মসজিদ থেকে আগত পাঁচ-ছয় শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন ঈদগাহ মসজিদের মুয়াজ্জিন হাফেজ আবদুল করিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ঝালকাঠি জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠির জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, ঝালকাঠি-২ আসনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগর, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির ঝালকাঠি জেলা সেক্রেটারি সিদ্দিকুর রহমানসহ স্থানীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা বলেন, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যু শুধু তাঁর পরিবার কিংবা সহকর্মীদের জন্য নয়, বরং পুরো সমাজের জন্যই এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁরা হাদি হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
গায়েবানা জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পুরো ঈদগাহ ময়দান শোকাবহ পরিবেশে পরিণত হয়।

কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পা
১৮ মে ২০২৪
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা ভরণপোষণের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড হয়েছে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবনের। পুলিশের চোখে তিনি এখন পলাতক, তাঁকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন জীবন।
১৫ মিনিট আগে
রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে কায়াক (একধরনের ছোট নৌকা) উল্টে পানিতে পড়ে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে কাপ্তাই হ্রদের বালুখালী ইউনিয়নের স্বপ্নদ্বীপ আইল্যান্ড রিসোর্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে হত্যার হুমকির চিরকুট পাওয়ার দাবি করেছেন শাহ আলম (৩৮) নামের বেসরকারি মাদ্রাসার এক পরিচালক। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে