ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার আশায় স্বেচ্ছায় শিক্ষকতা পেশা ছেড়ে ছিলেন নুর-ঊন-নবী মণ্ডল ওরফে দুলাল মাস্টার। কিন্তু জনপ্রতিনিধি হওয়ার সে আশা আর পূরণ হলো না তাঁর। গতকাল রোববার চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান তিনি।
নির্বাচনে দুলাল মাস্টার পান ৬ হাজার ৯২৭ ভোট। আর বিজয়ী প্রার্থী মনোয়ার হোসেন মিঠু পান ৮ হাজার ৯৫১ ভোট। দুলাল পাবনার ভাঙ্গুড়ার খানমরিচ ইউনিয়নের ময়দানদীঘি গ্রামের আব্দুল কাদের মাস্টারের ছেলে।
জানা যায়, দুলাল মাস্টার ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ওই ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেও তাঁর অনেক প্রভাব রয়েছে।
জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করার স্বপ্ন তাঁর দীর্ঘদিনের। এ জন্য তিনি স্থানীয় ময়দানদীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে থাকা অবস্থায় গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন।
এর আগে তিনি ২০১১ সালে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক থাকা অবস্থায় খানমরিচ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই নির্বাচনে অল্প ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন তিনি।
এ বছর চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করা হলে তিনি দলীয় মনোনয়ন পেতে জোর চেষ্টা চালান। এলাকার প্রবীণ রাজনীতিবিদ আসাদুর রহমান আসাদকে পেছনে ফেলে দলের মনোনয়নও পান তিনি।
এ সময় নির্বাচনে যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পড়ার আশঙ্কায় নিজের দুই স্ত্রীকে দিয়ে নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল করিয়ে এলাকায় আলোচনার জন্ম দেন দুলাল মাস্টার। যাচাই-বাছাই শেষে নিজে প্রার্থী হওয়ার পর দুই স্ত্রীকে দিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করিয়ে নেন। তাঁরপর দলের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনে প্রচারণায় নামেন তিনি।
তাঁর ধারণা ছিল নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। কিন্তু রোববার ভোটগ্রহণ শেষে নির্বাচনে ফলাফল প্রকাশ হলে দেখা যায়, বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছে তিনি ২ হাজার ২৪ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন।
ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার আশায় স্বেচ্ছায় শিক্ষকতা পেশা ছেড়ে ছিলেন নুর-ঊন-নবী মণ্ডল ওরফে দুলাল মাস্টার। কিন্তু জনপ্রতিনিধি হওয়ার সে আশা আর পূরণ হলো না তাঁর। গতকাল রোববার চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যান তিনি।
নির্বাচনে দুলাল মাস্টার পান ৬ হাজার ৯২৭ ভোট। আর বিজয়ী প্রার্থী মনোয়ার হোসেন মিঠু পান ৮ হাজার ৯৫১ ভোট। দুলাল পাবনার ভাঙ্গুড়ার খানমরিচ ইউনিয়নের ময়দানদীঘি গ্রামের আব্দুল কাদের মাস্টারের ছেলে।
জানা যায়, দুলাল মাস্টার ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ওই ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেও তাঁর অনেক প্রভাব রয়েছে।
জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করার স্বপ্ন তাঁর দীর্ঘদিনের। এ জন্য তিনি স্থানীয় ময়দানদীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে থাকা অবস্থায় গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন।
এর আগে তিনি ২০১১ সালে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক থাকা অবস্থায় খানমরিচ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই নির্বাচনে অল্প ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন তিনি।
এ বছর চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে তফসিল ঘোষণা করা হলে তিনি দলীয় মনোনয়ন পেতে জোর চেষ্টা চালান। এলাকার প্রবীণ রাজনীতিবিদ আসাদুর রহমান আসাদকে পেছনে ফেলে দলের মনোনয়নও পান তিনি।
এ সময় নির্বাচনে যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পড়ার আশঙ্কায় নিজের দুই স্ত্রীকে দিয়ে নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল করিয়ে এলাকায় আলোচনার জন্ম দেন দুলাল মাস্টার। যাচাই-বাছাই শেষে নিজে প্রার্থী হওয়ার পর দুই স্ত্রীকে দিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করিয়ে নেন। তাঁরপর দলের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনে প্রচারণায় নামেন তিনি।
তাঁর ধারণা ছিল নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। কিন্তু রোববার ভোটগ্রহণ শেষে নির্বাচনে ফলাফল প্রকাশ হলে দেখা যায়, বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছে তিনি ২ হাজার ২৪ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন।
বিরামপুর উপজেলা থেকে বিশনী পাহান (৫৩) নামের এক সাঁওতাল নারীর হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। আজ শনিবার সকালে কাটলা ইউনিয়নের দাউদপুর ময়নার মোড়ের অদূরে ধান খেত থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১৭ মিনিট আগেমাহিদ হাসান শিশির বলেন, ‘পেছনের বাস থেকে হঠাৎ করে ডাক চিৎকার করে বলছে, ‘‘তোমাদের কাছে পানি আছে দ্রুত পানি দাও। আমাদের বাসে আগুন লাগছে। পানি দাও
১৮ মিনিট আগেমাছ বিক্রেতার স্ত্রী তিনি। স্বামীর মাছ বিক্রির লাভের টাকায় টেনেটুনে দিন চলত। সংসারে অভাব লেগেই থাকত। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। একটা অভাব মিটলে, নতুন করে হাজির হতো আরেকটি। ধারদেনা করেই চলতে হতো।
২৯ মিনিট আগেনীলফামারীর কিশোরগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলা করে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা মোখলেছুর রহমান বিমানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। আজ শনিবার সকালে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত...
৩৯ মিনিট আগে