নওগাঁ প্রতিনিধি
অগ্রহায়ণের শুরুতেই উত্তরের জেলা নওগাঁয় শীত ও কুয়াশার দাপট বেড়েছে। বইছে উত্তরের হিমেল হাওয়া। কুয়াশার কারণে কয়েক দিন ধরে দেরিতে সূর্যের দেখা মিলছে। তাপমাত্রার পারদ ১৩ থেকে ১৫ এর ঘরেই থাকছে। হঠাৎ শীতের এমন প্রভাবে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তবে প্রতিদিনই দুপুরের দিকে ঝলমলে রোদেরও দেখা মিলছে।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার জেলার বদলগাছীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে রোববারের তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি। এটি ছিল এই মৌসুমে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এ ছাড়া গত শনিবারও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে।
এদিকে হঠাৎ করে গত চার দিন ধরে নওগাঁয় শীত জেঁকে বসায় মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় স্থানীয় মানুষ এ আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে হিমশিম খাচ্ছেন।
নওগাঁর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তাপমাত্রা কমে যাওয়ার পাশাপাশি উত্তর থেকে আসা হিমেল হাওয়া ও কুয়াশায় নওগাঁয় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সকালে কুয়াশার কারণে বিভিন্ন সড়কে ধীর গতিতে যান চলাচল করতে দেখা গেছে। কিছু কিছু যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। এই শীতে সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। তবে জীবিকার তাগিদে সাত সকালেই বের হন খেটে খাওয়া শ্রমজীবীরা।
সবজি বিক্রেতা সুদেব মন্ডল বলেন, ‘হঠাৎ করে শীত চলে আসল। ঠান্ডা বাতাস আর কুয়াশায় কয়েক দিন থেকে সকালের দিকে ঘরের বাইরে ঠিকমতো বের হওয়া যাচ্ছে না।’
ভ্যানচালক জলিল মিয়া বলেন, ‘একদিকে কনকনে বাতাস, আরেক দিকে কুয়াশা। ঠান্ডাত হাত-পা জড়ো হয়ে যাছে। তবে দুপুরে হালকা রোদ দেখে রিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছি। সন্ধ্যা হওয়ার আগে বাড়ি চলে যাব। কারণ সন্ধ্যা আর সকালে শীত বেশি হচ্ছে।’
এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নওগাঁ জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে সর্দি, জ্বর, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী বেশি ভর্তি হয়েছে। এসব রোগীদের বেশির ভাগই শিশু ও বয়স্ক।
নওগাঁ সিভিল সার্জন অফিসে কর্মরত চিকিৎসক আশীস কুমার বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে শিশুরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শীত বাড়ায় শিশু ও বয়স্কদের ঘরের বাইরে বের না হওয়ায় ভালো।
অগ্রহায়ণের শুরুতেই উত্তরের জেলা নওগাঁয় শীত ও কুয়াশার দাপট বেড়েছে। বইছে উত্তরের হিমেল হাওয়া। কুয়াশার কারণে কয়েক দিন ধরে দেরিতে সূর্যের দেখা মিলছে। তাপমাত্রার পারদ ১৩ থেকে ১৫ এর ঘরেই থাকছে। হঠাৎ শীতের এমন প্রভাবে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তবে প্রতিদিনই দুপুরের দিকে ঝলমলে রোদেরও দেখা মিলছে।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার জেলার বদলগাছীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে রোববারের তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি। এটি ছিল এই মৌসুমে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এ ছাড়া গত শনিবারও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে।
এদিকে হঠাৎ করে গত চার দিন ধরে নওগাঁয় শীত জেঁকে বসায় মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় স্থানীয় মানুষ এ আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে হিমশিম খাচ্ছেন।
নওগাঁর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, তাপমাত্রা কমে যাওয়ার পাশাপাশি উত্তর থেকে আসা হিমেল হাওয়া ও কুয়াশায় নওগাঁয় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। সকালে কুয়াশার কারণে বিভিন্ন সড়কে ধীর গতিতে যান চলাচল করতে দেখা গেছে। কিছু কিছু যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। এই শীতে সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। তবে জীবিকার তাগিদে সাত সকালেই বের হন খেটে খাওয়া শ্রমজীবীরা।
সবজি বিক্রেতা সুদেব মন্ডল বলেন, ‘হঠাৎ করে শীত চলে আসল। ঠান্ডা বাতাস আর কুয়াশায় কয়েক দিন থেকে সকালের দিকে ঘরের বাইরে ঠিকমতো বের হওয়া যাচ্ছে না।’
ভ্যানচালক জলিল মিয়া বলেন, ‘একদিকে কনকনে বাতাস, আরেক দিকে কুয়াশা। ঠান্ডাত হাত-পা জড়ো হয়ে যাছে। তবে দুপুরে হালকা রোদ দেখে রিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছি। সন্ধ্যা হওয়ার আগে বাড়ি চলে যাব। কারণ সন্ধ্যা আর সকালে শীত বেশি হচ্ছে।’
এদিকে শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগ। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নওগাঁ জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে সর্দি, জ্বর, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী বেশি ভর্তি হয়েছে। এসব রোগীদের বেশির ভাগই শিশু ও বয়স্ক।
নওগাঁ সিভিল সার্জন অফিসে কর্মরত চিকিৎসক আশীস কুমার বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে শিশুরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শীত বাড়ায় শিশু ও বয়স্কদের ঘরের বাইরে বের না হওয়ায় ভালো।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (বারি) ফুটবল খেলা শেষে স্লেজিং (কটু কথা) করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিক্ষক-সাংবাদিকসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল স্টেডিয়ামে এই ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙ্গরে গত মাসে দুই জাহাজে আগুনের পেছনে কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে জাহাজ দুটির ক্রুদের অদক্ষতা, অবহেলা ও যথাযথ প্রস্তুতির অভাবের কথা উল্লেখ করেছে তদন্ত কমিটি।
১০ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কালের কণ্ঠের ক্যাম্পাস প্রতিনিধি মো. জুনায়েত শেখকে মারধর করার অভিযোগে শাখা ছাত্রদল থেকে মাশফিকুল রাইনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে
১০ মিনিট আগেমুক্তির দাবিতে খুলনা জেলা কারাগারে অনশনরত দুই জঙ্গির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। আট দিন ধরে কারা হাসপাতালে রেখে স্যালাইনের মাধ্যমে তাঁদের খাবার দেওয়া হচ্ছে।
২০ মিনিট আগে