মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনাবৃষ্টিতে আমের গুটি ঝরে পড়ায় আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। গত দুই মাস থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় আম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন এই জেলার চাষিরা। আর কৃষি বিভাগ বলছে, তীব্র খরায় ঝরে পড়ছে আমের গুটি, বাড়ছে না আকার। আমের জন্য এখন বৃষ্টি প্রয়োজন।
সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের আমচাষি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘অন্য বছরের তুলনায় এ বছর দেরিতে মুকুল এসেছে। আর গত বছরের থেকে মুকুল অনেক কম। আর যে গাছগুলোতে মুকুল এসেছে, অনাবৃষ্টির কারণে তা ঝরে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আমরা লোকসানের মুখে পড়ব। দুই মাস ধরে বৃষ্টি হচ্ছে না। এখন বৃষ্টি হলে দ্রুত আমের গুটিগুলো বড় হতো।’
পুকুরিয়া এলাকার সুজা মিঞা বলেন, ‘আমার এ বছর পাঁচ বিঘা জমিতে আশ্বিনা আমের বাগান রয়েছে। কিন্তু খুব কম গাছে মুকুল এসেছে। তার পরও প্রায় দুই মাস ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। এভাবে আমের গুটি ঝরে গেলে ফলন কমে যাবে। সব মিলিয়ে খুব চিন্তায় আছি।’
শিবগঞ্জ ম্যাঙ্গো প্রোডিউসার কো-অপারেটিভ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল খান শামীম বলেন, ‘আমি গত ১০ বছর ধরে আম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। গত বছরও আমের বাগানে ভালো ফলন হয়েছিল। তবে গত বছরের তুলনায় এবার কম মুকুল এসেছে। বেশি গাছেই এসেছে নতুন পাতা। আর কিছু গাছে মুকুল এসেছিল, তা-ও অনাবৃষ্টির কারণে গুটিগুলো ঝরে যাচ্ছে। আর আমের আকার বড় হচ্ছে না।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার আমের মুকুল অনেক কম এসেছে। এ সময়ে গত বছর প্রায় ৯৫ শতাংশ গাছে মুকুল এসেছিল। আর এ বছর এখন পর্যন্ত ৮২ শতাংশ গাছে মুকুল এসেছে। তবে যে পরিমাণ মুকুল এসেছে, কোনো বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে এবং ন্যয্য মূল্য না পেলে কৃষকেরা লাভবান হবেন না। এ বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রায় ৩ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনাবৃষ্টিতে আমের গুটি ঝরে পড়ায় আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। গত দুই মাস থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় আম নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন এই জেলার চাষিরা। আর কৃষি বিভাগ বলছে, তীব্র খরায় ঝরে পড়ছে আমের গুটি, বাড়ছে না আকার। আমের জন্য এখন বৃষ্টি প্রয়োজন।
সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের আমচাষি আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘অন্য বছরের তুলনায় এ বছর দেরিতে মুকুল এসেছে। আর গত বছরের থেকে মুকুল অনেক কম। আর যে গাছগুলোতে মুকুল এসেছে, অনাবৃষ্টির কারণে তা ঝরে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আমরা লোকসানের মুখে পড়ব। দুই মাস ধরে বৃষ্টি হচ্ছে না। এখন বৃষ্টি হলে দ্রুত আমের গুটিগুলো বড় হতো।’
পুকুরিয়া এলাকার সুজা মিঞা বলেন, ‘আমার এ বছর পাঁচ বিঘা জমিতে আশ্বিনা আমের বাগান রয়েছে। কিন্তু খুব কম গাছে মুকুল এসেছে। তার পরও প্রায় দুই মাস ধরে বৃষ্টি না হওয়ায় আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। এভাবে আমের গুটি ঝরে গেলে ফলন কমে যাবে। সব মিলিয়ে খুব চিন্তায় আছি।’
শিবগঞ্জ ম্যাঙ্গো প্রোডিউসার কো-অপারেটিভ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল খান শামীম বলেন, ‘আমি গত ১০ বছর ধরে আম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। গত বছরও আমের বাগানে ভালো ফলন হয়েছিল। তবে গত বছরের তুলনায় এবার কম মুকুল এসেছে। বেশি গাছেই এসেছে নতুন পাতা। আর কিছু গাছে মুকুল এসেছিল, তা-ও অনাবৃষ্টির কারণে গুটিগুলো ঝরে যাচ্ছে। আর আমের আকার বড় হচ্ছে না।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার আমের মুকুল অনেক কম এসেছে। এ সময়ে গত বছর প্রায় ৯৫ শতাংশ গাছে মুকুল এসেছিল। আর এ বছর এখন পর্যন্ত ৮২ শতাংশ গাছে মুকুল এসেছে। তবে যে পরিমাণ মুকুল এসেছে, কোনো বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে এবং ন্যয্য মূল্য না পেলে কৃষকেরা লাভবান হবেন না। এ বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রায় ৩ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে