প্রতিনিধি
রাজশাহী: কার্যাদেশ পেলেও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রায় দুই কোটি টাকার জরুরি চিকিৎসা সামগ্রীর সরবরাহ দেননি পাঁচজন ঠিকাদার। ফলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়েছে। এখন অর্থবছর শেষে হাসপাতালে চিকিৎসা সামগ্রী রোগীর স্বজনদেরই কিনতে হচ্ছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, অস্বাভাবিক কম মূল্য দিয়ে সিন্ডিকেট করে কাজ বাগিয়ে নিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু ওই মূল্যে মালামাল সরবরাহ করলে লাভ কম হবে দেখে আর পরে পণ্যগুলো সরবরাহ করা হয়নি। এরই মধ্যে কার্যাদেশের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। রোগীদের জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে এ ধরনের প্রতারণা করায় পাঁচটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এ সব প্রতিষ্ঠান হলো- রাজশাহীর জানে আলম ট্রেডার্স, এনএইচ ট্রেডার্স, আরজেডএস এন্টার প্রাইজ, ঢাকার আইয়ান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ও নাটোরের এমদাদুল হক। এদের মধ্যে জানে আলম ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী জানে আলম জনি রামেক হাসপাতালের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করেন। অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের হোতা তিনি। জনি রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রম ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ক্যাটগার্ড, ব্যান্ডেজ, গজ, কেমিক্যালসহ সার্জিক্যাল পণ্য কেনার জন্য গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর হাসপাতালের তৎকালীন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিলুর রহমান দরপত্র আহ্বান করেন। এমএসআরসি গ্রুপের ছয় ধরনের মালামালের জন্য প্রায় ২৮ লাখ টাকার কাজ পায় জানে আলম ট্রেডার্স। এরপর চুক্তির জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিঠি দিলেও সাড়া দেয়নি জানে আলম ট্রেডার্স।
ওই দরপত্রে রিএজেন্ট গ্রুপের দুই লাখ ৩৭ হাজার টাকার চার ধরনের পণ্যে সরবরাহের জন্য নির্বাচিত হয় এনএইচ ট্রেডার্স। এই প্রতিষ্ঠানটিও চুক্তি করেনি। মালামালও সরবরাহ করেনি। আরজেডএস এন্টার প্রাইজ ১১ ধরনের সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ও মালামাল সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটি ৬৮ লাখ ১৩ হাজার ৭০৬ টাকার মালামাল সরবরাহের কথা ছিল। প্রতিষ্ঠানটি দুই ধরনের লিলেন সামগ্রী সরবরাহের কার্যাদেশ পেলেও একটি সরবরাহ করেনি। এ ছাড়া আসবাবপত্র গ্রুপের পাঁচ ধরনের মালামালের মধ্যে চারটিই সরবরাহ করেনি এনএইচ ট্রেডার্স।
নাটোরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এমদাদুল হককে সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতির আট ধরনের মালামাল সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল। এর মধ্যে তিন ধরনের মালামাল সরবরাহ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমদাদুল হক এমএসআর-ডি (কেমিক্যাল রিএজেন্ট) গ্রুপের আরও দুই ধরনের মালামাল সরবরাহের জন্যও চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কার্যাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও তিনি ২০০ রোল আল্ট্রাসনো ফ্লিম সরবরাহ করেননি। মোট ৭৬ লাখ ৬৪ হাজার ৩৬৬ টাকার মালামাল সরবরাহের কথা ছিল প্রতিষ্ঠানটির। কিন্তু মাত্র ৯ লাখ টাকার মালামাল সরবরাহ করেছেন ঠিকাদার এমদাদুল হক।
এদিকে ৯ ধরনের সার্জিক্যাল পণ্য ও যন্ত্রপাতি সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল আইয়ান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি কোনো পণ্য সরবরাহ করেনি। এ ছাড়া এমএসআর-বি গ্রুপের দুটি আইটেমের মালামাল সরবরাহের কথা ছিল প্রতিষ্ঠানটির। কিন্তু এক নম্বর আইটেমের ৩ হাজার ৩৮০টি এক ইঞ্চি মাইক্রোপোর এবং দুই নম্বর আইটেমের ৮৮০টি দুই ইঞ্চি মাইক্রোপোর সরবরাহ করা হয়নি। মোট চারটি গ্রুপে পণ্য সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে চারটিই সরবরাহ করা হয়নি।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কার্যাদেশ দেওয়া স্বত্বেও মোট প্রায় দুই কোটি টাকার মালামাল পাওয়া যায়নি। কার্যাদেশ দেওয়ার পর চুক্তি করার জন্য চিঠি দেওয়া হলেও কেউ কেউ সাড়া দেননি। আবার কেউ কেউ চুক্তি করলেও সব ধরনের মালামাল সরবরাহ করেননি। এ কারণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি দিয়ে তাগাদা দেওয়া হলেও লাভ হয়নি। ঠিকাদাররাও চিঠি দিয়ে অজুহাত দেখিয়েছেন। তবে তাঁদের অজুহাত আমলে না নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া শর্ত ভঙ্গ করায় জানে আলম ট্রেডার্সের দরপত্রের সঙ্গে দাখিল করা পে-অর্ডারের তিন লাখ ৩৫ হাজার টাকা ও এনএইচ ট্রেডার্সের পাঁচ লাখ ৮৮ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। গত ২৪ মে রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী এক চিঠিতে এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন।
কার্যাদেশ পেয়েও মালামাল সরবরাহ না করার বিষয়ে জানতে মঙ্গলবার সকালে জানে আলম ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী জানে আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তিনি কথা বলতে রাজি হননি।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, হাসপাতালে আগে নানারকম সিন্ডিকেট করে মালামাল সরবরাহ করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোও অন্য প্রতিষ্ঠানকে ভিড়তে না দিতে সিন্ডিকেট করে কম দর দিয়েছিল। সেই দরে মালামাল তারা সরবরাহ করতে পারেনি। কিন্তু যেহেতু তারা দর দিয়েছিল, সেহেতু মালামাল সরবরাহ করারই নিয়ম। সেটা না পারায় প্রতিষ্ঠান পাঁচটিকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, সরকার রোগীদের জন্য টাকা দিয়েছে। কিন্তু রোগীরা এর উপকার পায়নি। তাঁরা তো ভাববে যে সরকার হাসপাতালে কিছুই দেয়নি। পরিচালক বলেন, মালামালগুলো কিনতে নতুন করে দরপত্র আহ্বানের চেষ্টা চলছে। তা না হলে সরকারি বরাদ্দের টাকা ফেরত চলে যাবে। তখন এসব মালামালের জন্য হাসপাতালে হাহাকার দেখা দেবে।
রাজশাহী: কার্যাদেশ পেলেও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে প্রায় দুই কোটি টাকার জরুরি চিকিৎসা সামগ্রীর সরবরাহ দেননি পাঁচজন ঠিকাদার। ফলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়েছে। এখন অর্থবছর শেষে হাসপাতালে চিকিৎসা সামগ্রী রোগীর স্বজনদেরই কিনতে হচ্ছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, অস্বাভাবিক কম মূল্য দিয়ে সিন্ডিকেট করে কাজ বাগিয়ে নিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু ওই মূল্যে মালামাল সরবরাহ করলে লাভ কম হবে দেখে আর পরে পণ্যগুলো সরবরাহ করা হয়নি। এরই মধ্যে কার্যাদেশের মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে। রোগীদের জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে এ ধরনের প্রতারণা করায় পাঁচটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এ সব প্রতিষ্ঠান হলো- রাজশাহীর জানে আলম ট্রেডার্স, এনএইচ ট্রেডার্স, আরজেডএস এন্টার প্রাইজ, ঢাকার আইয়ান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ও নাটোরের এমদাদুল হক। এদের মধ্যে জানে আলম ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী জানে আলম জনি রামেক হাসপাতালের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করেন। অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের হোতা তিনি। জনি রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রম ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ক্যাটগার্ড, ব্যান্ডেজ, গজ, কেমিক্যালসহ সার্জিক্যাল পণ্য কেনার জন্য গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর হাসপাতালের তৎকালীন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিলুর রহমান দরপত্র আহ্বান করেন। এমএসআরসি গ্রুপের ছয় ধরনের মালামালের জন্য প্রায় ২৮ লাখ টাকার কাজ পায় জানে আলম ট্রেডার্স। এরপর চুক্তির জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিঠি দিলেও সাড়া দেয়নি জানে আলম ট্রেডার্স।
ওই দরপত্রে রিএজেন্ট গ্রুপের দুই লাখ ৩৭ হাজার টাকার চার ধরনের পণ্যে সরবরাহের জন্য নির্বাচিত হয় এনএইচ ট্রেডার্স। এই প্রতিষ্ঠানটিও চুক্তি করেনি। মালামালও সরবরাহ করেনি। আরজেডএস এন্টার প্রাইজ ১১ ধরনের সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ও মালামাল সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটি ৬৮ লাখ ১৩ হাজার ৭০৬ টাকার মালামাল সরবরাহের কথা ছিল। প্রতিষ্ঠানটি দুই ধরনের লিলেন সামগ্রী সরবরাহের কার্যাদেশ পেলেও একটি সরবরাহ করেনি। এ ছাড়া আসবাবপত্র গ্রুপের পাঁচ ধরনের মালামালের মধ্যে চারটিই সরবরাহ করেনি এনএইচ ট্রেডার্স।
নাটোরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এমদাদুল হককে সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতির আট ধরনের মালামাল সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল। এর মধ্যে তিন ধরনের মালামাল সরবরাহ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। এমদাদুল হক এমএসআর-ডি (কেমিক্যাল রিএজেন্ট) গ্রুপের আরও দুই ধরনের মালামাল সরবরাহের জন্যও চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কার্যাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও তিনি ২০০ রোল আল্ট্রাসনো ফ্লিম সরবরাহ করেননি। মোট ৭৬ লাখ ৬৪ হাজার ৩৬৬ টাকার মালামাল সরবরাহের কথা ছিল প্রতিষ্ঠানটির। কিন্তু মাত্র ৯ লাখ টাকার মালামাল সরবরাহ করেছেন ঠিকাদার এমদাদুল হক।
এদিকে ৯ ধরনের সার্জিক্যাল পণ্য ও যন্ত্রপাতি সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল আইয়ান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি কোনো পণ্য সরবরাহ করেনি। এ ছাড়া এমএসআর-বি গ্রুপের দুটি আইটেমের মালামাল সরবরাহের কথা ছিল প্রতিষ্ঠানটির। কিন্তু এক নম্বর আইটেমের ৩ হাজার ৩৮০টি এক ইঞ্চি মাইক্রোপোর এবং দুই নম্বর আইটেমের ৮৮০টি দুই ইঞ্চি মাইক্রোপোর সরবরাহ করা হয়নি। মোট চারটি গ্রুপে পণ্য সরবরাহের কার্যাদেশ পেয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে চারটিই সরবরাহ করা হয়নি।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কার্যাদেশ দেওয়া স্বত্বেও মোট প্রায় দুই কোটি টাকার মালামাল পাওয়া যায়নি। কার্যাদেশ দেওয়ার পর চুক্তি করার জন্য চিঠি দেওয়া হলেও কেউ কেউ সাড়া দেননি। আবার কেউ কেউ চুক্তি করলেও সব ধরনের মালামাল সরবরাহ করেননি। এ কারণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠি দিয়ে তাগাদা দেওয়া হলেও লাভ হয়নি। ঠিকাদাররাও চিঠি দিয়ে অজুহাত দেখিয়েছেন। তবে তাঁদের অজুহাত আমলে না নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া শর্ত ভঙ্গ করায় জানে আলম ট্রেডার্সের দরপত্রের সঙ্গে দাখিল করা পে-অর্ডারের তিন লাখ ৩৫ হাজার টাকা ও এনএইচ ট্রেডার্সের পাঁচ লাখ ৮৮ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। গত ২৪ মে রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী এক চিঠিতে এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন।
কার্যাদেশ পেয়েও মালামাল সরবরাহ না করার বিষয়ে জানতে মঙ্গলবার সকালে জানে আলম ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী জানে আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তিনি কথা বলতে রাজি হননি।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, হাসপাতালে আগে নানারকম সিন্ডিকেট করে মালামাল সরবরাহ করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোও অন্য প্রতিষ্ঠানকে ভিড়তে না দিতে সিন্ডিকেট করে কম দর দিয়েছিল। সেই দরে মালামাল তারা সরবরাহ করতে পারেনি। কিন্তু যেহেতু তারা দর দিয়েছিল, সেহেতু মালামাল সরবরাহ করারই নিয়ম। সেটা না পারায় প্রতিষ্ঠান পাঁচটিকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, সরকার রোগীদের জন্য টাকা দিয়েছে। কিন্তু রোগীরা এর উপকার পায়নি। তাঁরা তো ভাববে যে সরকার হাসপাতালে কিছুই দেয়নি। পরিচালক বলেন, মালামালগুলো কিনতে নতুন করে দরপত্র আহ্বানের চেষ্টা চলছে। তা না হলে সরকারি বরাদ্দের টাকা ফেরত চলে যাবে। তখন এসব মালামালের জন্য হাসপাতালে হাহাকার দেখা দেবে।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিক্ষোভের পর রাত ১০টার দিকে টিএসসিতে গায়েবানা জানাজার নামাজও আদায় করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম আদালতে ইসকন নেতা ও সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রাষ্ট্রপক্ষের এক আইনজীবী নিহতের ঘটনায় দিনভর উত্তপ্ত ছিল বন্দরনগরী। গতকাল সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চিন্ময়কে গ্রেপ্তার
৪ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন একজন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পুকড়া এলাকায় নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগেববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
৫ ঘণ্টা আগে