লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে চলতি মৌসুমে চাল সংগ্রহ অভিযানে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও ধান সংগ্রহে অর্জন একেবারে শূন্য। এ ছাড়া গমের ক্ষেত্রে এক কেজিও সংগ্রহ হয়নি বলে জানা গেছে।
উপজেলা খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের ২৮ এপ্রিল থেকে ধান এবং ১২ মে থেকে চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট শেষ হয়। প্রতি কেজি ৪০ টাকা দরে ১ হাজার ৭৬ টন চাল ও ২৭ টাকা দরে ১১৮ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। নির্ধারিত সময়ে চাল সংগ্রহে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও এক কেজি ধানও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
জানা যায়, উপজেলায় ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে ধান কেনা হয়। এই সময়ে হাটবাজারে মোটা ধান ৯৯০ থেকে ১ হাজার টাকা এবং চিকন ধান ১ হাজার ১৮০ থেকে ১ হাজার ২৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। গুদামে ধানের নির্ধারিত দাম ১ হাজার ৮০ টাকা মণ। গুদামে ধান বিক্রি করা বেশ ঝামেলার। মোটা ধানের বাজারদর ও সরকারনির্ধারিত দাম প্রায় কাছাকাছি হলেও চিকন ধানের দাম বেশি। গুদামে ধান পৌঁছে দিতে কৃষকের পরিবহন খরচ ও শ্রম বেশি হয়। এ জন্য কৃষকেরা গুদামে ধান বিক্রি করতে চান না।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কার্যালয় সূত্র জানায়, কৃষকদের সবার একটি করে কৃষি কার্ড রয়েছে। সেই কার্ডে কৃষকের নাম, পরিচয় ও চাষকৃত জমির পরিমাণ উল্লেখ রয়েছে। কার্ডধারী কৃষকের ব্যাংকে ১০ টাকার হিসাব রয়েছে। ধান কেনার পর কৃষকের ব্যাংক হিসাবে টাকা জমা দেওয়া হয়। পরে ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা ওঠাতে পারেন তাঁরা।
আজ উপজেলার কয়েকজন কৃষক জানান, এবার সরকারি দামের চেয়ে বাজারে ধানের দাম বেশি। তাই নিজেদের খাওয়ার ধান রেখে অবশিষ্ট ধান ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেছেন তাঁরা। সরকারি গুদামে ধান দেওয়া বেশ ঝামেলার। আর্দ্রতার কথা বলে অনেক সময় ধান ফেরত দেওয়া হয়। এতে সমস্যায় পড়তে হয়। কিন্তু স্থানীয় বাজারে এসব ঝামেলা নেই। নগদ দামও পাওয়া যায়। এ জন্য সব ধান স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন কৃষকেরা।
মিল মালিকেরা বলেন, ‘বাজারে ধানের দাম বেশ চড়া। বর্তমানে মোটা জাতের ধান বাজারে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারের সঙ্গে দাম সমন্বয় না করায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।’
উপজেলা খাদ্য বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সানোয়ার হোসেন বলেন, ‘এ উপজেলায় বোরো জাতের ধানের চাষ কম হয়। এখানে বেশি চাষ হয় ২৮ ও ২৯ জাতের ধান। এসব ধানের বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় সরকার নির্ধারিত দামে ধান কেনা সম্ভব হয়নি।’
সানোয়ার হোসেন আরও বলেন, ‘এ বছর গমের আমদানি কম হওয়ায় বাজারে দাম বেশি। স্থানীয় বাজারে গমের দাম প্রতি কেজি ৪৫-৫০ টাকা। সরকারনির্ধারিত দাম ছিল ২৮ টাকা। এ কারণে এক কেজি গমও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।’
নাটোরের লালপুরে চলতি মৌসুমে চাল সংগ্রহ অভিযানে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও ধান সংগ্রহে অর্জন একেবারে শূন্য। এ ছাড়া গমের ক্ষেত্রে এক কেজিও সংগ্রহ হয়নি বলে জানা গেছে।
উপজেলা খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের ২৮ এপ্রিল থেকে ধান এবং ১২ মে থেকে চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট শেষ হয়। প্রতি কেজি ৪০ টাকা দরে ১ হাজার ৭৬ টন চাল ও ২৭ টাকা দরে ১১৮ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। নির্ধারিত সময়ে চাল সংগ্রহে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও এক কেজি ধানও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
জানা যায়, উপজেলায় ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে ধান কেনা হয়। এই সময়ে হাটবাজারে মোটা ধান ৯৯০ থেকে ১ হাজার টাকা এবং চিকন ধান ১ হাজার ১৮০ থেকে ১ হাজার ২৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। গুদামে ধানের নির্ধারিত দাম ১ হাজার ৮০ টাকা মণ। গুদামে ধান বিক্রি করা বেশ ঝামেলার। মোটা ধানের বাজারদর ও সরকারনির্ধারিত দাম প্রায় কাছাকাছি হলেও চিকন ধানের দাম বেশি। গুদামে ধান পৌঁছে দিতে কৃষকের পরিবহন খরচ ও শ্রম বেশি হয়। এ জন্য কৃষকেরা গুদামে ধান বিক্রি করতে চান না।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কার্যালয় সূত্র জানায়, কৃষকদের সবার একটি করে কৃষি কার্ড রয়েছে। সেই কার্ডে কৃষকের নাম, পরিচয় ও চাষকৃত জমির পরিমাণ উল্লেখ রয়েছে। কার্ডধারী কৃষকের ব্যাংকে ১০ টাকার হিসাব রয়েছে। ধান কেনার পর কৃষকের ব্যাংক হিসাবে টাকা জমা দেওয়া হয়। পরে ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা ওঠাতে পারেন তাঁরা।
আজ উপজেলার কয়েকজন কৃষক জানান, এবার সরকারি দামের চেয়ে বাজারে ধানের দাম বেশি। তাই নিজেদের খাওয়ার ধান রেখে অবশিষ্ট ধান ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেছেন তাঁরা। সরকারি গুদামে ধান দেওয়া বেশ ঝামেলার। আর্দ্রতার কথা বলে অনেক সময় ধান ফেরত দেওয়া হয়। এতে সমস্যায় পড়তে হয়। কিন্তু স্থানীয় বাজারে এসব ঝামেলা নেই। নগদ দামও পাওয়া যায়। এ জন্য সব ধান স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন কৃষকেরা।
মিল মালিকেরা বলেন, ‘বাজারে ধানের দাম বেশ চড়া। বর্তমানে মোটা জাতের ধান বাজারে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারের সঙ্গে দাম সমন্বয় না করায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।’
উপজেলা খাদ্য বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সানোয়ার হোসেন বলেন, ‘এ উপজেলায় বোরো জাতের ধানের চাষ কম হয়। এখানে বেশি চাষ হয় ২৮ ও ২৯ জাতের ধান। এসব ধানের বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় সরকার নির্ধারিত দামে ধান কেনা সম্ভব হয়নি।’
সানোয়ার হোসেন আরও বলেন, ‘এ বছর গমের আমদানি কম হওয়ায় বাজারে দাম বেশি। স্থানীয় বাজারে গমের দাম প্রতি কেজি ৪৫-৫০ টাকা। সরকারনির্ধারিত দাম ছিল ২৮ টাকা। এ কারণে এক কেজি গমও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।’
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৩ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৪ ঘণ্টা আগে