চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে বিরল প্রজাতির একটি বাগডাশ উদ্ধার করেছে স্থানীয় লোকজন। সম্প্রতি শিবগঞ্জ পৌর এলাকার কালোপুর মহল্লা থেকে বন্যপ্রাণীটি উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে নজরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে রয়েছে এই বাগডাশ। প্রাণীটিকে যত্ন করে খেতেও দিচ্ছেন তিনি।
আজ সোমবার দুপুরে শিবগঞ্জ পৌর এলাকার লাগাদপাড়া এলাকার নজরুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, বাগডাশটিকে একটি খাঁচায় বন্দী করে খাবার দেওয়া হচ্ছে। আর এটিকে দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক মানুষ। অনেকে জানান এমন প্রাণী কোনো দিন দেখেননি।
নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত ২৬ জানুয়ারি কালোপুর গ্রামের একটি বাড়িতে ঢুকে ৫০টি পোষা কবুতরের ওপর আক্রমণ করে একটি বাগডাশ। তাই স্থানীয় লোকজন প্রাণীটিকে ধরে মারধর করে। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে এসেছি। খাঁচায় বন্দী করে রেখে খাবার দিচ্ছি। কয়েক দিন ধরে বাজার থেকে মাংস এনেও তাকে খাওয়াচ্ছি। মারধরে আঘাত পেয়েছিল প্রাণীটি। তাই ওষুধও দিয়েছি। এখন অনেকটা সুস্থ।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রাণীটি ঠিক কোন প্রজাতির আমি জানি না। তাই আমি তাকে মোহরাল বলে ডাকি। আমি জন্ম থেকেই বন্যপ্রাণীদের পছন্দ করি। এর আগেও অনেক প্রাণীর যত্ন করেছি। আমি আমি এই প্রাণীটি রাজশাহী চিড়িয়াখানায় দিয়ে আসব।’
স্থানীয় বাসিন্দা অলিউল ইসলাম ডলার বলেন, ‘কয়েক দিন আগে এই প্রাণীটিকে মারধর করছিল কয়েকজন ব্যক্তি। পরে নজরুল ইসলাম চাচা বাঘটিকে নিয়ে এসে যত্নে রেখেছে। শুধু এটি নয় এর আগেও এমন কাজ করেছেন নজরুল ইসলাম। তিনি পশু, পাখি খুব পছন্দ করেন। তাই তাদের বাড়িতে নিয়ে এসে যত্ন করেন।’
শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন বলেন, ‘এটি “ভাম বিড়াল”। কোনো বন্য প্রাণী অসুস্থ হলে আমরা চিকিৎসা দিই। আপনি বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন’
রাজশাহী বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আহম্মেদ নিয়ামুর রহমান বলেন, ‘এই প্রাণীর নাম বাগডাশ। এটি মানুষের কোনো ক্ষয়-ক্ষতি করে না। বরং এই প্রাণী আমাদের দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ। বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত ছিলাম না। এখন খোঁজ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করার ব্যবস্থা করব।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে বিরল প্রজাতির একটি বাগডাশ উদ্ধার করেছে স্থানীয় লোকজন। সম্প্রতি শিবগঞ্জ পৌর এলাকার কালোপুর মহল্লা থেকে বন্যপ্রাণীটি উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে নজরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে রয়েছে এই বাগডাশ। প্রাণীটিকে যত্ন করে খেতেও দিচ্ছেন তিনি।
আজ সোমবার দুপুরে শিবগঞ্জ পৌর এলাকার লাগাদপাড়া এলাকার নজরুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, বাগডাশটিকে একটি খাঁচায় বন্দী করে খাবার দেওয়া হচ্ছে। আর এটিকে দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক মানুষ। অনেকে জানান এমন প্রাণী কোনো দিন দেখেননি।
নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত ২৬ জানুয়ারি কালোপুর গ্রামের একটি বাড়িতে ঢুকে ৫০টি পোষা কবুতরের ওপর আক্রমণ করে একটি বাগডাশ। তাই স্থানীয় লোকজন প্রাণীটিকে ধরে মারধর করে। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে এসেছি। খাঁচায় বন্দী করে রেখে খাবার দিচ্ছি। কয়েক দিন ধরে বাজার থেকে মাংস এনেও তাকে খাওয়াচ্ছি। মারধরে আঘাত পেয়েছিল প্রাণীটি। তাই ওষুধও দিয়েছি। এখন অনেকটা সুস্থ।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘প্রাণীটি ঠিক কোন প্রজাতির আমি জানি না। তাই আমি তাকে মোহরাল বলে ডাকি। আমি জন্ম থেকেই বন্যপ্রাণীদের পছন্দ করি। এর আগেও অনেক প্রাণীর যত্ন করেছি। আমি আমি এই প্রাণীটি রাজশাহী চিড়িয়াখানায় দিয়ে আসব।’
স্থানীয় বাসিন্দা অলিউল ইসলাম ডলার বলেন, ‘কয়েক দিন আগে এই প্রাণীটিকে মারধর করছিল কয়েকজন ব্যক্তি। পরে নজরুল ইসলাম চাচা বাঘটিকে নিয়ে এসে যত্নে রেখেছে। শুধু এটি নয় এর আগেও এমন কাজ করেছেন নজরুল ইসলাম। তিনি পশু, পাখি খুব পছন্দ করেন। তাই তাদের বাড়িতে নিয়ে এসে যত্ন করেন।’
শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. শাহাদৎ হোসেন বলেন, ‘এটি “ভাম বিড়াল”। কোনো বন্য প্রাণী অসুস্থ হলে আমরা চিকিৎসা দিই। আপনি বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন’
রাজশাহী বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আহম্মেদ নিয়ামুর রহমান বলেন, ‘এই প্রাণীর নাম বাগডাশ। এটি মানুষের কোনো ক্ষয়-ক্ষতি করে না। বরং এই প্রাণী আমাদের দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ। বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত ছিলাম না। এখন খোঁজ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করার ব্যবস্থা করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গত পাঁচ মাসে পাঁচটি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১৫ জানুয়ারি মিশ্বানী এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে চালবোঝাই ট্রাক ছিনতাই ও একটি গাড়ি ডাকাতির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেশাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) একদল গবেষকের গবেষণায় উঠে এসেছে, সিলেট বিভাগের ৩২.৭ শতাংশ শিশুর বয়সের তুলনায় উচ্চতা কম। গবেষণাটি ওই বিভাগের শিশুদের অপুষ্টির চিত্র বিশ্লেষণ করে ঝুঁকিপূর্ণ উপজেলাগুলো চিহ্নিত করেছে।
৮ মিনিট আগেভর্তি পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রাম—এই পাঁচ বিভাগীয় শহরে নেওয়ার উদ্যোগ নেয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে আসনবিন্যাসে দেখা গেছে, কেন্দ্র পছন্দক্রমের প্রথমে থাকা সত্ত্বেও রংপুর
১৩ মিনিট আগেরাজধানী, ডেমরা, স্বামী, মোটরসাইকেল, আত্মহত্যা, গৃহবধূ, অভিযোগ, মামলা
১৮ মিনিট আগে