বগুড়া প্রতিনিধি
রাজশাহীর ধুনটে আড়াই মাস পর মায়ের করা মামলায় দত্তক দেওয়া শিশুকে পুলিশ দম্পতির হেফাজত থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার শিশুটিকে উদ্ধার করে পুলিশ।
এর আগে জন্মের পরপরই মা আয়েসা খাতুন তার শিশু সন্তানকে নগরীর বোয়ালিয়া থানার এক পুলিশ দম্পতির কাছে দত্তক দেন। আড়াই মাস পর সন্তান চুরি করে পাচার করার অভিযোগ এনে থানায় মামলা দায়ের করেন তিনি।
আজ রোববার শিশুটিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে হাজির করেন। কিন্তু আইনজীবীর মৃত্যু জনিত কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় কোন সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধুনট থানার এসআই জাহাঙ্গীর হোসেন।
ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়েসা খাতুনের মামলায় তার সন্তান উদ্ধার করে তার জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। তবে তদন্তে এফিডেভিড মূলে স্বেচ্ছায় সন্তান দত্তক হিসেবে দেওয়ার বিষয়টির সত্যতা রয়েছে।’
জানা গেছে, গত ২৮ নভেম্বর ধুনট উপজেলার মাটিকোড়া গ্রামের সোহেল মিয়ার স্ত্রী আয়েসা খাতুন শেরপুরের একটি ক্লিনিকে পুত্র সন্তান প্রসব করেন। সন্তান গর্ভধারণের পরপরই তার স্বামী নিরুদ্দেশ হওয়ায় সন্তানের ভরণপোষণ করতে পারবেন না আশঙ্কায় ৩ ডিসেম্বর আয়েসা খাতুন তার শিশু সন্তানকে এফিডেভিড করে একই উপজেলার বাসিন্দা পুলিশ সদস্য ইয়াছির আরাফাত ও জেসমিন দম্পতিকে দত্তক দেন। এরপর থেকে শিশু পুত্রটি ইয়াছির আরফাত দম্পতির কাছে লালন পালন হতে থাকে।
আড়াই মাস পর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি শিশুটির মা আয়েসা খাতুন ধুনট থানায় মানব পাচার আইনে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, তাকে বাড়ি থেকে ফুসলিয়ে শেরপুর ক্লিনিকে ভর্তি করে। সেখানে গত ২৮ নভেম্বর অপারেশন করে পুত্র সন্তান প্রসবের পর আসামিরা নবজাতককে চুরি করে পাচার করে দেন। মামলা দায়ের হলে পুলিশ তৎপরতা চালিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে।
দত্তক গ্রহণকারী পুলিশ সদস্য ইয়াছির আরাফাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়েসা খাতুনের সন্তান কেউ চুরি করে পাচার করেনি। তিনি নিজে আদালতে এসে আইনজীবীর চেম্বারে কয়েকজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে এফিডেভিড করে সন্তানকে দত্তক হিসেবে আমার কাছে হস্তান্তর করেন। সেই থেকে সন্তান লালন পালন করছিলাম। এখন মামলা করায় সন্তান ফিরিয়ে দিয়েছি।’
রাজশাহীর ধুনটে আড়াই মাস পর মায়ের করা মামলায় দত্তক দেওয়া শিশুকে পুলিশ দম্পতির হেফাজত থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার শিশুটিকে উদ্ধার করে পুলিশ।
এর আগে জন্মের পরপরই মা আয়েসা খাতুন তার শিশু সন্তানকে নগরীর বোয়ালিয়া থানার এক পুলিশ দম্পতির কাছে দত্তক দেন। আড়াই মাস পর সন্তান চুরি করে পাচার করার অভিযোগ এনে থানায় মামলা দায়ের করেন তিনি।
আজ রোববার শিশুটিকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে হাজির করেন। কিন্তু আইনজীবীর মৃত্যু জনিত কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় কোন সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধুনট থানার এসআই জাহাঙ্গীর হোসেন।
ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়েসা খাতুনের মামলায় তার সন্তান উদ্ধার করে তার জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। তবে তদন্তে এফিডেভিড মূলে স্বেচ্ছায় সন্তান দত্তক হিসেবে দেওয়ার বিষয়টির সত্যতা রয়েছে।’
জানা গেছে, গত ২৮ নভেম্বর ধুনট উপজেলার মাটিকোড়া গ্রামের সোহেল মিয়ার স্ত্রী আয়েসা খাতুন শেরপুরের একটি ক্লিনিকে পুত্র সন্তান প্রসব করেন। সন্তান গর্ভধারণের পরপরই তার স্বামী নিরুদ্দেশ হওয়ায় সন্তানের ভরণপোষণ করতে পারবেন না আশঙ্কায় ৩ ডিসেম্বর আয়েসা খাতুন তার শিশু সন্তানকে এফিডেভিড করে একই উপজেলার বাসিন্দা পুলিশ সদস্য ইয়াছির আরাফাত ও জেসমিন দম্পতিকে দত্তক দেন। এরপর থেকে শিশু পুত্রটি ইয়াছির আরফাত দম্পতির কাছে লালন পালন হতে থাকে।
আড়াই মাস পর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি শিশুটির মা আয়েসা খাতুন ধুনট থানায় মানব পাচার আইনে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, তাকে বাড়ি থেকে ফুসলিয়ে শেরপুর ক্লিনিকে ভর্তি করে। সেখানে গত ২৮ নভেম্বর অপারেশন করে পুত্র সন্তান প্রসবের পর আসামিরা নবজাতককে চুরি করে পাচার করে দেন। মামলা দায়ের হলে পুলিশ তৎপরতা চালিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে।
দত্তক গ্রহণকারী পুলিশ সদস্য ইয়াছির আরাফাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়েসা খাতুনের সন্তান কেউ চুরি করে পাচার করেনি। তিনি নিজে আদালতে এসে আইনজীবীর চেম্বারে কয়েকজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে এফিডেভিড করে সন্তানকে দত্তক হিসেবে আমার কাছে হস্তান্তর করেন। সেই থেকে সন্তান লালন পালন করছিলাম। এখন মামলা করায় সন্তান ফিরিয়ে দিয়েছি।’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ট্রেজারারের দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল আবু হেনা মোস্তফা কামাল খান। এই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো গুরুত্বপূর্ন পদে সেনা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব প্রদান করা হলো।
৫ মিনিট আগেনড়াইলের কালিয়া উপজেলার রাজাপুর গ্রামের কৃষক সাহেব আলীকে হত্যার দায়ে দুই ভাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. শাজাহান আলী এ রায় ঘোষণা করেন।
৬ মিনিট আগেবরিশালের মুলাদীতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রাখার ছয়দিন পর সাত শতাধিক গ্রাহককে সংযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে পল্লী বিদ্যুতের কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে সেই পাঁচ পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি।
৮ মিনিট আগেকুমিল্লা সীমান্ত এলাকা থেকে মাদকসহ মেহেদী হাসান (১৮) নামের এক ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি। আজ মঙ্গলবার সকালে কুমিল্লা সদর উপজেলার গোলাবাড়ী সীমান্ত এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১০ মিনিট আগে