নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
পুরোনো ঋণগ্রহীতা সদস্যদের বয়স ৬৫ হলে তাঁকে নতুন করে আর ঋণ দেয় না বেসরকারি সংস্থা আশা। তবে তাদের দেওয়া হচ্ছে এককালীন ১৫ হাজার টাকা। এই টাকাটিকে অবসর ভাতা বলছে আশা। ২০১৮ সাল থেকে এমন কার্যক্রম শুরু করেছে দেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী এই বেসরকারি সংস্থাটি। তাতে খুশি দীর্ঘদিনের পুরোনো সদস্যরা।
আজ বুধবার সকালে রাজশাহীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে এমন তথ্য দিয়েছেন আশার কর্মকর্তারা। নগরের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। আশার রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয় আয়োজিত এ সভায় সংস্থাটির সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরা হয়।
সভায় জানানো হয়, ঋণগ্রহীতা কোনো সদস্যের বয়স ৬৫ বছর হয়ে গেলে সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আর ঋণ দেওয়া সম্ভব হয় না। তখন তাঁকে এককালীন ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হয় অবসর ভাতা হিসেবে। অন্তত আটবার ঋণ নিয়ে পরিশোধ করেছেন এমন সদস্যরাই আশার এই অবসর ভাতা পেয়ে থাকেন। অনলাইনে সদস্যদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অবসর ভাতা প্রাপ্য সদস্যের নাম দেখতে পান আশার কর্মকর্তারা। তখন সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হয়। জীবনের শেষ সময়ে এসেও অনেকে এই অবসর ভাতা দিয়ে ছোটখাটো দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁকে কারও মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হয় না।
সভায় আরও জানানো হয়, রাজশাহী, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও পাবনা নিয়ে আশার বিভাগীয় কার্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫৫ জনকে ৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা অবসর ভাতা দেওয়া হয়েছে। এ অর্থবছরে ১ হাজার ৯৬৮ জন সদস্যকে চিকিৎসা সহায়তা হিসেবে ৪৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকা এবং মৃত্যুজনিত কারণে ৯৩২ জন সদস্যের দাফন-কাফনের জন্য ৫ হাজার করে ৪৬ লাখ টাকা দিয়েছে আশা। এ অর্থবছরে বিভাগের ২২৬টি শাখার মাধ্যমে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৪৬০ জন সদস্যের মাঝে ৩ হাজার ১৯৯ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে ৩ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা বিতরণ করতে চায় সংস্থাটি।
সভায় আশার ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য যেসব সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হচ্ছে তার তথ্যও তুলে ধরা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম। তিনি আশার সার্বিক কার্যক্রমের প্রশংসা করেন।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী প্রেসক্লাবের সভাপতি শ ম সাজু ও আশার জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর (প্রোগ্রাম, টিম-সি) মীর আনিছুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন আশার বিভাগীয় ব্যবস্থাপক রফিকুল ইসলাম। সঞ্চালনায় ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম চৌধুরী। সভায় জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত বিভাগীয় ব্যবস্থাপক আশরাফ ফারুকসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পুরোনো ঋণগ্রহীতা সদস্যদের বয়স ৬৫ হলে তাঁকে নতুন করে আর ঋণ দেয় না বেসরকারি সংস্থা আশা। তবে তাদের দেওয়া হচ্ছে এককালীন ১৫ হাজার টাকা। এই টাকাটিকে অবসর ভাতা বলছে আশা। ২০১৮ সাল থেকে এমন কার্যক্রম শুরু করেছে দেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী এই বেসরকারি সংস্থাটি। তাতে খুশি দীর্ঘদিনের পুরোনো সদস্যরা।
আজ বুধবার সকালে রাজশাহীতে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে এমন তথ্য দিয়েছেন আশার কর্মকর্তারা। নগরের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। আশার রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয় আয়োজিত এ সভায় সংস্থাটির সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরা হয়।
সভায় জানানো হয়, ঋণগ্রহীতা কোনো সদস্যের বয়স ৬৫ বছর হয়ে গেলে সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী তাঁকে আর ঋণ দেওয়া সম্ভব হয় না। তখন তাঁকে এককালীন ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হয় অবসর ভাতা হিসেবে। অন্তত আটবার ঋণ নিয়ে পরিশোধ করেছেন এমন সদস্যরাই আশার এই অবসর ভাতা পেয়ে থাকেন। অনলাইনে সদস্যদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকায় স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অবসর ভাতা প্রাপ্য সদস্যের নাম দেখতে পান আশার কর্মকর্তারা। তখন সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হয়। জীবনের শেষ সময়ে এসেও অনেকে এই অবসর ভাতা দিয়ে ছোটখাটো দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাঁকে কারও মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হয় না।
সভায় আরও জানানো হয়, রাজশাহী, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও পাবনা নিয়ে আশার বিভাগীয় কার্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫৫ জনকে ৮ লাখ ২৫ হাজার টাকা অবসর ভাতা দেওয়া হয়েছে। এ অর্থবছরে ১ হাজার ৯৬৮ জন সদস্যকে চিকিৎসা সহায়তা হিসেবে ৪৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকা এবং মৃত্যুজনিত কারণে ৯৩২ জন সদস্যের দাফন-কাফনের জন্য ৫ হাজার করে ৪৬ লাখ টাকা দিয়েছে আশা। এ অর্থবছরে বিভাগের ২২৬টি শাখার মাধ্যমে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৪৬০ জন সদস্যের মাঝে ৩ হাজার ১৯৯ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে ৩ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা বিতরণ করতে চায় সংস্থাটি।
সভায় আশার ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য যেসব সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হচ্ছে তার তথ্যও তুলে ধরা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম। তিনি আশার সার্বিক কার্যক্রমের প্রশংসা করেন।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী প্রেসক্লাবের সভাপতি শ ম সাজু ও আশার জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর (প্রোগ্রাম, টিম-সি) মীর আনিছুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন আশার বিভাগীয় ব্যবস্থাপক রফিকুল ইসলাম। সঞ্চালনায় ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম চৌধুরী। সভায় জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত বিভাগীয় ব্যবস্থাপক আশরাফ ফারুকসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রাত ১০টার দিকে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীর সঙ্গে কপালে টিপ পরে, ঘোমটা দিয়ে হলে প্রবেশ করে ওই যুবক। এ সময় পোশাক ও হাঁটা দেখে আশপাশের শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হয়। পরে তাঁরা হল সুপারকে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে বলেন। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে হল সুপারসহ ওই নারী শিক্ষার্থীর কক্ষে যান...
৬ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
১৬ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগে