রংপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী ও অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাইদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যকে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় অভিযুক্ত রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন ও সুজন চন্দ্র রায়কে রংপুর মেট্রোপলিটন আমলি আদালতে নেওয়া হয়। এ সময় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তাঁদের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আইনজীবীদের যুক্তিতর্কের পর চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আসাদুজ্জামান। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁদের আদালত থেকে নিয়ে যায় পিবিআই।
এর আগে গতকাল সোমবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার রিক্যুইজিশনের ভিত্তিতে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আজ সকাল ৯টায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে আনা হয় দুই আসামিকে। গত ৩ আগস্ট মহানগর পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ওই দুই পুলিশ সদস্যের অপেশাদার আচরণের প্রমাণ পাওয়ায় তাঁদের বরখাস্ত করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী শামীম আল মামুন বলেন, আদালতের বিচারক আসামি আমির হোসেন ও সুজন চন্দ্রের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার ভিডিও দেখেছেন এবং তাঁদের বক্তব্য শুনেছেন। তাঁরা আদালতে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. আরিফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইমরান হোসেন ও তাজহাট থানার সাবেক ওসি রবিউল ইসলামের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে কিছু ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কথাও বলেছেন।
কারা এই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, কারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী, কারা হত্যাকাণ্ডকে ধামাচাপা দিতে মামলা ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে—সব বের করার জন্য আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। সেই সঙ্গে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ প্রতিপালনের নির্দেশনাও দিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেরোবির ১ নম্বর গেটের সামনে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনায় গত ১৮ আগস্ট রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাজহাট আমলি আদালতে আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকসহ ১৬ জনের নামে এবং অজ্ঞাত ৩০ থেকে ৩৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী ও অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাইদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যকে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় অভিযুক্ত রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন ও সুজন চন্দ্র রায়কে রংপুর মেট্রোপলিটন আমলি আদালতে নেওয়া হয়। এ সময় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তাঁদের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আইনজীবীদের যুক্তিতর্কের পর চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আসাদুজ্জামান। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁদের আদালত থেকে নিয়ে যায় পিবিআই।
এর আগে গতকাল সোমবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার রিক্যুইজিশনের ভিত্তিতে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আজ সকাল ৯টায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে আনা হয় দুই আসামিকে। গত ৩ আগস্ট মহানগর পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ওই দুই পুলিশ সদস্যের অপেশাদার আচরণের প্রমাণ পাওয়ায় তাঁদের বরখাস্ত করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী শামীম আল মামুন বলেন, আদালতের বিচারক আসামি আমির হোসেন ও সুজন চন্দ্রের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার ভিডিও দেখেছেন এবং তাঁদের বক্তব্য শুনেছেন। তাঁরা আদালতে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. আরিফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইমরান হোসেন ও তাজহাট থানার সাবেক ওসি রবিউল ইসলামের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে কিছু ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কথাও বলেছেন।
কারা এই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, কারা আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারী, কারা হত্যাকাণ্ডকে ধামাচাপা দিতে মামলা ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে—সব বের করার জন্য আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। সেই সঙ্গে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ প্রতিপালনের নির্দেশনাও দিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেরোবির ১ নম্বর গেটের সামনে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনায় গত ১৮ আগস্ট রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাজহাট আমলি আদালতে আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকসহ ১৬ জনের নামে এবং অজ্ঞাত ৩০ থেকে ৩৫ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
খবর পেয়ে স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্যদের নিয়ে আমি ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে এলাকাবাসীর চাপে বিয়ের সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু মেয়ে নাবালিকা হওয়ায় বিষয়টি অবগত করতে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইয়াসা রহমান তপাদারকে ফোন করি।
৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী মো. সাজ্জাদ হোসেন প্রকাশ ছোট সাজ্জাদের (২৫) তথ্য ও গ্রেপ্তারে সহায়তাকারীর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ পক্ষ থেকে...
৩০ মিনিট আগেবিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অগ্নিনিরাপত্তা ও প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। ২৪ ঘণ্টা সেবা পেতে মোবাইল নম্বর চালুসহ খোলা হয়েছে অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণকক্ষ। পুরো ইজতেমা ময়দান অগ্নিনিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৩৭৪ জনের জনবল। তাঁদের মধ্যে তাৎক্ষণিক অগ্নি দুর্ঘটনা মো
৩৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের কোনো পরিকল্পনা এখনো করেননি নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ এ কথা বলেন। রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য উপদেষ্টার পদ থেকে তাদের পদত্যাগের পরিকল্পনার বিষয়ে একটি
২ ঘণ্টা আগে