খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের খানসামায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নের ইউজিপি প্রকল্পের আওতায় ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচির কাজ শেষ হয়েছে গত দুই সপ্তাহ আগে। কিন্তু উপজেলার ছয় ইউনিয়নে ২ হাজার ৪০২ শ্রমিক ৪০ দিনের মজুরির টাকা এখনো পাননি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন (পিআইও) কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১১ নভেম্বর ২০২৩ থেকে ৮ জানুয়ারি ২০২৪ উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ৫৪টি প্রকল্প অনুযায়ী গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারের উদ্যোগ নেয় সরকার। এই কাজের জন্য ২ হাজার ৩৪৮ জন শ্রমিক দৈনিক ৪০০ টাকা করে মজুরি পাবেন। প্রত্যেক ওয়ার্ডে একজন করে মোট ৫৪ জন সর্দার দৈনিক ৪৫০ টাকা করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাজিরা ভাতার টাকা পাবে।
আংগারপাড়া ইউনিয়নের অলেকান্ত রায় নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ, দিন মিলাই দিন খাই। কিন্তু কাজ করে যদি মজুরি না পাই তাহলে কি হইলো? টাকাগুলো হইলে হামার এনা উপকার হয় শীতে কাজ নাই।’
বিনোদ নামের একজন শ্রমিক বলেন, ‘দিনের আয় দিয়ে আমাদের সংসার চলে। কাজ শেষ করেছি অনেক দিন হলো। কিন্তু এখনো টাকা পাইনি। মজুরির টাকা না পেয়ে সংসার নিয়ে কষ্ট করে চলছি।’
কর্মসৃজন প্রকল্পের ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শ্রমিকদের সর্দার শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘শ্রমিকেরা প্রায়ই ফোন করে জানতে চায় কোনো দিন টাকা দেবে। তাদের চাপে ফোনেই ধরি না। কিন্তু কিছু করতে পারছি না। মেম্বার-চেয়ারম্যানও বলতে পারেন না কবে টাকা দেবে।’
এই প্রকল্পের শ্রমিকদের আরেক সর্দার মো. আছির উদ্দিন বলেন, ‘হাট-বাজার গেলে অনেকেই বলে যে কদ্দিন টাকা দেবে? আমি বলি তোমারও যা গতি হামারো তা, দিলে আপনে পাইবেন।’
ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. রশিদুল ইসলাম শাহ বলেন, ‘শ্রমিকেরা মজুরি না পেয়ে প্রায়ই আমাদের কাছে আসে কিন্তু নির্ধারিত তারিখ বলতে পারি না। এতে শ্রমিকেরা চিন্তিত হয়েছে। দ্রুত সময়ে তাঁরা টাকা পেলে ভালো হয়।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ও ইজিপিপি প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুশীতল গোবিন্দ চন্দ্র দেব বলেন, ‘শ্রমিকদের বিল দেওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আশা করি শিগগিরই তারা বিল পেয়ে যাবেন।’
কর্মসৃজন কর্মসূচি প্রকল্পের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের মজুরি দ্রুত পাওয়ার বিষয়ে কাগজপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করি শিগগিরই শ্রমিকেরা তাঁদের নির্ধারিত মজুরি পাবেন।’
দিনাজপুরের খানসামায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নের ইউজিপি প্রকল্পের আওতায় ৪০ দিনের কর্মসৃজন কর্মসূচির কাজ শেষ হয়েছে গত দুই সপ্তাহ আগে। কিন্তু উপজেলার ছয় ইউনিয়নে ২ হাজার ৪০২ শ্রমিক ৪০ দিনের মজুরির টাকা এখনো পাননি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন (পিআইও) কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১১ নভেম্বর ২০২৩ থেকে ৮ জানুয়ারি ২০২৪ উপজেলার ৬ ইউনিয়নে ৫৪টি প্রকল্প অনুযায়ী গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারের উদ্যোগ নেয় সরকার। এই কাজের জন্য ২ হাজার ৩৪৮ জন শ্রমিক দৈনিক ৪০০ টাকা করে মজুরি পাবেন। প্রত্যেক ওয়ার্ডে একজন করে মোট ৫৪ জন সর্দার দৈনিক ৪৫০ টাকা করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হাজিরা ভাতার টাকা পাবে।
আংগারপাড়া ইউনিয়নের অলেকান্ত রায় নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ, দিন মিলাই দিন খাই। কিন্তু কাজ করে যদি মজুরি না পাই তাহলে কি হইলো? টাকাগুলো হইলে হামার এনা উপকার হয় শীতে কাজ নাই।’
বিনোদ নামের একজন শ্রমিক বলেন, ‘দিনের আয় দিয়ে আমাদের সংসার চলে। কাজ শেষ করেছি অনেক দিন হলো। কিন্তু এখনো টাকা পাইনি। মজুরির টাকা না পেয়ে সংসার নিয়ে কষ্ট করে চলছি।’
কর্মসৃজন প্রকল্পের ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শ্রমিকদের সর্দার শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘শ্রমিকেরা প্রায়ই ফোন করে জানতে চায় কোনো দিন টাকা দেবে। তাদের চাপে ফোনেই ধরি না। কিন্তু কিছু করতে পারছি না। মেম্বার-চেয়ারম্যানও বলতে পারেন না কবে টাকা দেবে।’
এই প্রকল্পের শ্রমিকদের আরেক সর্দার মো. আছির উদ্দিন বলেন, ‘হাট-বাজার গেলে অনেকেই বলে যে কদ্দিন টাকা দেবে? আমি বলি তোমারও যা গতি হামারো তা, দিলে আপনে পাইবেন।’
ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. রশিদুল ইসলাম শাহ বলেন, ‘শ্রমিকেরা মজুরি না পেয়ে প্রায়ই আমাদের কাছে আসে কিন্তু নির্ধারিত তারিখ বলতে পারি না। এতে শ্রমিকেরা চিন্তিত হয়েছে। দ্রুত সময়ে তাঁরা টাকা পেলে ভালো হয়।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ও ইজিপিপি প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুশীতল গোবিন্দ চন্দ্র দেব বলেন, ‘শ্রমিকদের বিল দেওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আশা করি শিগগিরই তারা বিল পেয়ে যাবেন।’
কর্মসৃজন কর্মসূচি প্রকল্পের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের মজুরি দ্রুত পাওয়ার বিষয়ে কাগজপত্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করি শিগগিরই শ্রমিকেরা তাঁদের নির্ধারিত মজুরি পাবেন।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১০ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে