কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রামের চারটি সংসদীয় আসনে সর্বমোট ৩৯ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে একমাত্র নারী মনোনয়ন প্রত্যাশীসহ মোট ১৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল রোববার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ এ ঘোষণা দেন।
মনোনয়ন বাতিল হওয়া একমাত্র নারী মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থী মোছা. শেফালী আক্তার। তিনি কুড়িগ্রাম-২ আসন (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) থেকে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য মতে, শেফালী আক্তার জেলার রৌমারী উপজেলার চর শৌলমারী ইউনিয়নের চর কাজাইকাটা গ্রামের বাসিন্দা। তবে শেফালী আক্তারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিনি বর্তমানে কুড়িগ্রাম সদরের পাঠানপাড়ায় বাস করছেন। তাঁর স্বামী একজন স্কুলশিক্ষক।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, শেফালী আক্তারের দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রে তিনটি অসংগতি পাওয়া গেছে। এগুলো হলো, তাঁর প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীর তথ্য সঠিক নেই। তিনি নির্বাচনী ব্যয় নির্বাহের জন্য অর্থ প্রাপ্তির সম্ভাব্য উৎসের বিবরণী পূরণ ও স্বাক্ষর করেননি। এ ছাড়া সম্পদ ও দায় এবং বাৎসরিক আয়–ব্যয়ের বিবরণী ফরম পূরণ ও স্বাক্ষর করেন নাই।
মনোনয়নপত্র বাতিল ও নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিষয়ে শেফালী আক্তার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনোনয়নপত্রের প্রয়োজনীয় তথ্য সন্নিবেশ করে আমি আপিল করছি। আশা করি, আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পাব।’
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের (রৌমারী, চিলমারী ও রাজিবপুর) বাসিন্দা হয়েও কুড়িগ্রাম-২ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নে শেফালী বলেন, ‘আমি এখন জেলা সদরে থাকি। এ জন্য দল আমাকে এই আসন থেকে মনোনয়ন দিয়েছে।’
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে তাঁরা আপিল করতে পারবেন। আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলে তাঁরাও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।’
প্রসঙ্গত, কুড়িগ্রামের চারটি সংসদীয় আসনে মোট ১৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। বাতিল করা প্রার্থীদের মধ্যে পাঁচজন দলীয় এবং নয়জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এক শতাংশ ভোটার সমর্থন সূচক তালিকায় ত্রুটি থাকায় নয়জন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। আর নির্বাচনী ব্যয় নির্বাহের অর্থ প্রাপ্তির সম্ভাব্য উৎস, বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের বিবরণী ও আয়কর বিবরণীসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ত্রুটির কারণে পাঁচজন দলীয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি ২৫ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন, কুড়িগ্রাম-১ আসনের (ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী) মো. আতিকুর রহমান (স্বতন্ত্র), কুড়িগ্রাম-২ আসনের (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন, মোছা. শেফালী বেগম (বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বিএসপি), মো. আবু সুফিয়ান (আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র), মো. নাজমুল হুদা (স্বতন্ত্র), মো. মশিউর রহমান (জাকের পার্টি), মো. শফিউজ্জামান (স্বতন্ত্র) এবং মো. হামিদুল হক খন্দকার (আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র)।
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের (চিলমারী, রৌমারী ও রাজিবপুর) শাহ মো. নুর-ই শাহী (স্বতন্ত্র), মোহাম্মদ আবু শামিম হাবীব (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), আতিকুর রহমান খান (তৃণমূল বিএনপি), আব্দুল হামিদ (বাংলাদেশ কংগ্রেস), জোবাইদুল ইসলাম বাদল (স্বতন্ত্র), ফারুকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র) এবং মো. মাছুম ইকবাল (আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র)।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রামের চারটি সংসদীয় আসনে সর্বমোট ৩৯ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে একমাত্র নারী মনোনয়ন প্রত্যাশীসহ মোট ১৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল রোববার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ এ ঘোষণা দেন।
মনোনয়ন বাতিল হওয়া একমাত্র নারী মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থী মোছা. শেফালী আক্তার। তিনি কুড়িগ্রাম-২ আসন (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) থেকে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য মতে, শেফালী আক্তার জেলার রৌমারী উপজেলার চর শৌলমারী ইউনিয়নের চর কাজাইকাটা গ্রামের বাসিন্দা। তবে শেফালী আক্তারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিনি বর্তমানে কুড়িগ্রাম সদরের পাঠানপাড়ায় বাস করছেন। তাঁর স্বামী একজন স্কুলশিক্ষক।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, শেফালী আক্তারের দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রে তিনটি অসংগতি পাওয়া গেছে। এগুলো হলো, তাঁর প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীর তথ্য সঠিক নেই। তিনি নির্বাচনী ব্যয় নির্বাহের জন্য অর্থ প্রাপ্তির সম্ভাব্য উৎসের বিবরণী পূরণ ও স্বাক্ষর করেননি। এ ছাড়া সম্পদ ও দায় এবং বাৎসরিক আয়–ব্যয়ের বিবরণী ফরম পূরণ ও স্বাক্ষর করেন নাই।
মনোনয়নপত্র বাতিল ও নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিষয়ে শেফালী আক্তার মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনোনয়নপত্রের প্রয়োজনীয় তথ্য সন্নিবেশ করে আমি আপিল করছি। আশা করি, আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পাব।’
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের (রৌমারী, চিলমারী ও রাজিবপুর) বাসিন্দা হয়েও কুড়িগ্রাম-২ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নে শেফালী বলেন, ‘আমি এখন জেলা সদরে থাকি। এ জন্য দল আমাকে এই আসন থেকে মনোনয়ন দিয়েছে।’
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে তাঁরা আপিল করতে পারবেন। আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলে তাঁরাও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।’
প্রসঙ্গত, কুড়িগ্রামের চারটি সংসদীয় আসনে মোট ১৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। বাতিল করা প্রার্থীদের মধ্যে পাঁচজন দলীয় এবং নয়জন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এক শতাংশ ভোটার সমর্থন সূচক তালিকায় ত্রুটি থাকায় নয়জন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। আর নির্বাচনী ব্যয় নির্বাহের অর্থ প্রাপ্তির সম্ভাব্য উৎস, বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের বিবরণী ও আয়কর বিবরণীসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ত্রুটির কারণে পাঁচজন দলীয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি ২৫ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন, কুড়িগ্রাম-১ আসনের (ভূরুঙ্গামারী ও নাগেশ্বরী) মো. আতিকুর রহমান (স্বতন্ত্র), কুড়িগ্রাম-২ আসনের (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন, মোছা. শেফালী বেগম (বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বিএসপি), মো. আবু সুফিয়ান (আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র), মো. নাজমুল হুদা (স্বতন্ত্র), মো. মশিউর রহমান (জাকের পার্টি), মো. শফিউজ্জামান (স্বতন্ত্র) এবং মো. হামিদুল হক খন্দকার (আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র)।
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের (চিলমারী, রৌমারী ও রাজিবপুর) শাহ মো. নুর-ই শাহী (স্বতন্ত্র), মোহাম্মদ আবু শামিম হাবীব (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), আতিকুর রহমান খান (তৃণমূল বিএনপি), আব্দুল হামিদ (বাংলাদেশ কংগ্রেস), জোবাইদুল ইসলাম বাদল (স্বতন্ত্র), ফারুকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র) এবং মো. মাছুম ইকবাল (আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র)।
ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
১৭ মিনিট আগেঘূর্ণিঝড় মিধিলির সময় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারসহ নিখোঁজ বরগুনার পাথরঘাটার ২৫ জেলে এক বছরেও ফেরেননি। তাঁরা আদৌ বেঁচে আছেন কি-না, জানেন না স্বজনেরা। তবু প্রিয়জনের আশায় বুক বেঁধে নীরব অপেক্ষায় দিন কাটছে এসব জেলের পরিবারের সদস্যদের।
২৮ মিনিট আগেঅধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগে