রংপুর প্রতিনিধি
জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী দিনে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যাতে কোনো দুর্বৃত্তপনা, স্বৈরাচারী ও জুলুমবাজ সরকার না আসতে পারে, সে জন্য এ প্রজন্মের যুবক ও দেশবাসীকে সোচ্চার থাকতে হবে। যাতে এই বিপ্লবের ফল কেউ হাইজ্যাক করতে না পারে। কোনো মতলববাজ, সে রাজনৈতিক বা অন্য কোনো অপশক্তি হোক, আমরা কাউকে অ্যালাউ করব না। আমরা প্রত্যেকেই পাহারাদার হিসেবে জাতির অধিকারকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করব।’
আজ বুধবার দুপুরে রংপুরের পীরগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও তাঁর স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন জামায়াতের আমির।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতাযুদ্ধের মহানায়ক হলেন আবু সাঈদ। নৈতিক ঋণ পরিশোধ করতে আমরা এখানে এসেছি। এই এলাকায় আল্লাহ এমন একটি গোলাপ ফুল আমাদের দিয়েছিলেন যে গোটা জাতির ঘুম ভেঙে দিয়েছে। শুধু বাংলাদেশের নয়, তিনি এখন দুনিয়াবাসীর সম্পদ। আবু সাঈদ নিজেই একটা ইতিহাস। তাঁর ইতিহাসের সঙ্গে আর কারও ইতিহাস জুড়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, জীবন দিয়েছেন, তাঁরা প্রত্যেকে একেকটা ইতিহাস। এবং যাঁরা লড়াই করে গাজি হিসেবে বেঁচে আছেন, তাঁরাও ইতিহাস।’
এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াতের আমির বলেন, ‘এই বিপ্লব আমরা করিনি। এ বিপ্লব করেছে আমাদের যুবসমাজ। এরা আমাদের সন্তান। এরা আমাদের বিপ্লবের এই আন্দোলনে ভুল করে নাই। আমরা বিশ্বাস করি, এরা এখনো ভুল করবে না। বঙ্গভবনে বলেছিলাম যে এই বিপ্লবের ফার্স্ট অ্যান্ড লাস্ট স্টেকহোল্ডার হচ্ছে আমাদের যুবসমাজ। সুতরাং, তাদের সঙ্গে কথা বলে আগামীর দিকনির্দেশনা নিতে হবে। আমরা ধন্যবাদ জানাই, রাষ্ট্রপতি সেটা করেছেন।’
এর আগে সকাল ১০টায় হেলিকপ্টারে পীরগঞ্জের বাবনপুর জাফরপাড়া বহুমুখী কামিল মাদ্রাসা মাঠে আসেন জামায়াতের আমির। পরে সেখানে একটি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে আবু সাঈদের বাড়ি যান তিনি। সেখানে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত শেষে তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় সাঈদের স্বজনদের হাতে এক লাখ টাকা এবং আজীবন তাঁদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, রংপুর জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক গোলাম রব্বানী, মহানগর জামায়াতের আমির এ টি এম আজম খান, সেক্রেটারি আবু ওবায়দুল্লাহ সালাফি, মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি গোলাম জাকারিয়া, সেক্রেটারি নুরুল হুদা প্রমুখ।
জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী দিনে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যাতে কোনো দুর্বৃত্তপনা, স্বৈরাচারী ও জুলুমবাজ সরকার না আসতে পারে, সে জন্য এ প্রজন্মের যুবক ও দেশবাসীকে সোচ্চার থাকতে হবে। যাতে এই বিপ্লবের ফল কেউ হাইজ্যাক করতে না পারে। কোনো মতলববাজ, সে রাজনৈতিক বা অন্য কোনো অপশক্তি হোক, আমরা কাউকে অ্যালাউ করব না। আমরা প্রত্যেকেই পাহারাদার হিসেবে জাতির অধিকারকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করব।’
আজ বুধবার দুপুরে রংপুরের পীরগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও তাঁর স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন জামায়াতের আমির।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতাযুদ্ধের মহানায়ক হলেন আবু সাঈদ। নৈতিক ঋণ পরিশোধ করতে আমরা এখানে এসেছি। এই এলাকায় আল্লাহ এমন একটি গোলাপ ফুল আমাদের দিয়েছিলেন যে গোটা জাতির ঘুম ভেঙে দিয়েছে। শুধু বাংলাদেশের নয়, তিনি এখন দুনিয়াবাসীর সম্পদ। আবু সাঈদ নিজেই একটা ইতিহাস। তাঁর ইতিহাসের সঙ্গে আর কারও ইতিহাস জুড়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, জীবন দিয়েছেন, তাঁরা প্রত্যেকে একেকটা ইতিহাস। এবং যাঁরা লড়াই করে গাজি হিসেবে বেঁচে আছেন, তাঁরাও ইতিহাস।’
এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াতের আমির বলেন, ‘এই বিপ্লব আমরা করিনি। এ বিপ্লব করেছে আমাদের যুবসমাজ। এরা আমাদের সন্তান। এরা আমাদের বিপ্লবের এই আন্দোলনে ভুল করে নাই। আমরা বিশ্বাস করি, এরা এখনো ভুল করবে না। বঙ্গভবনে বলেছিলাম যে এই বিপ্লবের ফার্স্ট অ্যান্ড লাস্ট স্টেকহোল্ডার হচ্ছে আমাদের যুবসমাজ। সুতরাং, তাদের সঙ্গে কথা বলে আগামীর দিকনির্দেশনা নিতে হবে। আমরা ধন্যবাদ জানাই, রাষ্ট্রপতি সেটা করেছেন।’
এর আগে সকাল ১০টায় হেলিকপ্টারে পীরগঞ্জের বাবনপুর জাফরপাড়া বহুমুখী কামিল মাদ্রাসা মাঠে আসেন জামায়াতের আমির। পরে সেখানে একটি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে আবু সাঈদের বাড়ি যান তিনি। সেখানে আবু সাঈদের কবর জিয়ারত শেষে তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় সাঈদের স্বজনদের হাতে এক লাখ টাকা এবং আজীবন তাঁদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, রংপুর জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক গোলাম রব্বানী, মহানগর জামায়াতের আমির এ টি এম আজম খান, সেক্রেটারি আবু ওবায়দুল্লাহ সালাফি, মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি গোলাম জাকারিয়া, সেক্রেটারি নুরুল হুদা প্রমুখ।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৩৮ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৩৮ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৩৮ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪৩ মিনিট আগে