গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবির) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ডিআইজি আব্দুল বাতেনসহ ১৪ আসামির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন মামলার প্যানেল আইনজীবী মো. রোকনুজ্জামান রোকন।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর আবু সাঈদ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রংপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) পুলিশ সুপার এ বি এম জাকির হোসেন আবেদন করলে আদালত শুনানি শেষে গতকাল বুধবার রংপুর মহানগর আমলি আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন।
বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া আসামিরা হলেন রংপুর রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আব্দুল বাতেন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরপিএমপি) সাবেক কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার আবু মারুফ হোসেন, সহকারী কমিশনার আরিফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইমরান হোসেন, বেরোবি শিক্ষক মশিউর রহমান ও আসাদুজ্জামান মণ্ডল, এসআই বিভূতি ভূষণ, তাজহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম, বেরোবি ছাত্রলীগ সভাপতি পামেল বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক শামীম মাহফুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক ধনঞ্জয় কুমার টগর, বাবুল হোসেন ও বেরোবি কর্মকর্তা রাফিউর হাসান।
মামলার প্যানেল আইনজীবী রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের মাথার আঘাতের চিহ্ন সুস্পষ্ট। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুলির ক্ষত। সবকিছু মিলে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন প্রমাণ করে এটি হত্যাকাণ্ড। ফলে এ হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের কেউ ছাড়া পাবে না।
তিনি আরও বলেন, এজাহারনামীয় বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া আসামিরা এখনো গ্রেপ্তার হননি। তাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা প্রয়োজন। এ মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন অন্য মামলায় গ্রেপ্তার আছেন ঢাকায়। এ ছাড়া আবু সাঈদ হত্যার ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্য এএসআই সৈয়দ আমির আলী ও সুজন চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পিবিআই রংপুর পুলিশ সুপার এ বি এম জাকির হোসেন বলেন, ‘আসামিদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা তদন্তেরই একটি অংশ। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। একই সঙ্গে মামলার অন্যান্য যে নথিপত্র ও আলামত সংগ্রহ করছি; সরকারি কর্মকর্তা গ্রেপ্তারে অনুমতির প্রয়োজন, সে জন্য বিজ্ঞ আদালতকে সব বিষয়ে জানিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। তিনি বেরোবির ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং এই ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন।
১৮ আগস্ট আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বড় ভাই রমজান আলী মহানগর তাজহাট আমলি আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৩০-৩৫ জনকে আসামি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবির) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ডিআইজি আব্দুল বাতেনসহ ১৪ আসামির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন মামলার প্যানেল আইনজীবী মো. রোকনুজ্জামান রোকন।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর আবু সাঈদ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রংপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) পুলিশ সুপার এ বি এম জাকির হোসেন আবেদন করলে আদালত শুনানি শেষে গতকাল বুধবার রংপুর মহানগর আমলি আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন।
বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া আসামিরা হলেন রংপুর রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আব্দুল বাতেন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরপিএমপি) সাবেক কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, উপপুলিশ কমিশনার আবু মারুফ হোসেন, সহকারী কমিশনার আরিফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইমরান হোসেন, বেরোবি শিক্ষক মশিউর রহমান ও আসাদুজ্জামান মণ্ডল, এসআই বিভূতি ভূষণ, তাজহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম, বেরোবি ছাত্রলীগ সভাপতি পামেল বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক শামীম মাহফুজ, সাংগঠনিক সম্পাদক ধনঞ্জয় কুমার টগর, বাবুল হোসেন ও বেরোবি কর্মকর্তা রাফিউর হাসান।
মামলার প্যানেল আইনজীবী রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের মাথার আঘাতের চিহ্ন সুস্পষ্ট। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুলির ক্ষত। সবকিছু মিলে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন প্রমাণ করে এটি হত্যাকাণ্ড। ফলে এ হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের কেউ ছাড়া পাবে না।
তিনি আরও বলেন, এজাহারনামীয় বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া আসামিরা এখনো গ্রেপ্তার হননি। তাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা প্রয়োজন। এ মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন অন্য মামলায় গ্রেপ্তার আছেন ঢাকায়। এ ছাড়া আবু সাঈদ হত্যার ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্য এএসআই সৈয়দ আমির আলী ও সুজন চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পিবিআই রংপুর পুলিশ সুপার এ বি এম জাকির হোসেন বলেন, ‘আসামিদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা তদন্তেরই একটি অংশ। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। একই সঙ্গে মামলার অন্যান্য যে নথিপত্র ও আলামত সংগ্রহ করছি; সরকারি কর্মকর্তা গ্রেপ্তারে অনুমতির প্রয়োজন, সে জন্য বিজ্ঞ আদালতকে সব বিষয়ে জানিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। তিনি বেরোবির ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং এই ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন।
১৮ আগস্ট আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বড় ভাই রমজান আলী মহানগর তাজহাট আমলি আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৩০-৩৫ জনকে আসামি করা হয়।
চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী মো. সাজ্জাদ হোসেন প্রকাশ ছোট সাজ্জাদের (২৫) তথ্য ও গ্রেপ্তারে সহায়তাকারীর জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ পক্ষ থেকে...
২৭ মিনিট আগেবিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অগ্নিনিরাপত্তা ও প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। ২৪ ঘণ্টা সেবা পেতে মোবাইল নম্বর চালুসহ খোলা হয়েছে অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণকক্ষ। পুরো ইজতেমা ময়দান অগ্নিনিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৩৭৪ জনের জনবল। তাঁদের মধ্যে তাৎক্ষণিক অগ্নি দুর্ঘটনা মো
২৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের কোনো পরিকল্পনা এখনো করেননি নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ এ কথা বলেন। রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য উপদেষ্টার পদ থেকে তাদের পদত্যাগের পরিকল্পনার বিষয়ে একটি
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ক্যাম্পাসে কলেজছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার ‘অজ্ঞাত’ সহকারী প্রক্টরসহ ১০-১৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন নিহতের বাবা মো. জামাল উদ্দিন। এজাহারে কলেজছাত্র শিমুলকে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে