শিপুল ইসলাম, রংপুর
চিকিৎসক দেখাতে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকে অসুস্থ মেয়েকে নিয়ে মঙ্গলবার ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে পৌঁছান কৃষক আয়নাল হোসেন (৪৫)। বহির্বিভাগে টিকিট কেটে চিকিৎসক দেখাবেন। কিন্তু ভোর থেকে সকাল হয়। টিকিট নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসকের চেম্বারে সামনে দাঁড়ান আয়নাল। বেলা বাড়ে, রোগীর ভিড় বাড়ে। কিন্তু চিকিৎসকের দেখা মেলে না। একপর্যায়ে দুপুর ১২টায় হাসপাতালের বারান্দায় বসে পড়েন।
কথা হলে আক্ষেপ করে আয়নাল হোসেন বলেন, ‘জীবন বাঁচার জন্য দেরিতে আসলে সিরিয়াল পাওয়া যায় না, ফেরত যেতে হয়। এ জন্য মেয়েটাক নিয়ে রাতে রওনা দিয়ে ভোরে হাসপাতালে আসছি। সকাল ৯টায় ডাক্টার বসার কথা থাকলেও ১২টা বাজে এখনও ডাক্টার নাই। শুনছি ডাক্তারদের নাকি ধর্মঘট চলছে। চিকিৎসা বন্ধ থুইয়া ধর্মঘট করলে রোগী বাঁচপে কেমন করি।’
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর মাথায় ঘা, তাই রমেক হাসপাতালে চিকিৎসক দেখাতে এসেছেন তারাগঞ্জের গণি মিয়া। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে অপেক্ষা করার পরও চিকিৎসক দেখাতে পারেনি। ৪ ঘণ্টা অপেক্ষার পর ভিড়ে অসুস্থ স্ত্রী আরও অবনতি হয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি।
গণি মিয়া আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার স্ত্রী খুব অসুস্থ রাত থেকে একটু ঘুমাতে পারিনি। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক দেখাব জন্য রাত থেকে অপেক্ষা করছি। এখানে এসে এখন যেটা মনে হচ্ছে, রাতে যে কষ্টটা হইছে দিনে তাঁর থেকে দ্বিগুণ কষ্ট হচ্ছে। চিকিৎসা বাদ দিয়া আন্দোলন করছে। ডাক্তারা যদি আন্দোলনের জন্য চিকিৎসা বন্ধ রাখে তাহলে আমাদের মতো মানুষ যাবে কোথায়? আন্দোলন, ধর্মঘটের তো আরও অনেক পথ আছে।’
তেঁতুলিয়ার আয়নাল হোসেন ও তারাগঞ্জের গণি মিয়াই নয়। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা নিতে আসা বহির্বিভাগ ও ভর্তি রোগীদের আজ মঙ্গলবার দুর্ভোগে পড়তে হয়। রংপুর মেডিকেল কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ ডা. মাহফুজার রহমানের পদত্যাগের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী পূর্ব ঘোষিত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করলে এমন দুর্ভোগে পড়েন তাঁরা।
সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতির ফলে এ সময় চিকিৎসকদের হাসপাতালের চেম্বারে বসতে দেখা যায়নি। এতে দুর্ভোগে পড়ে বিভাগের বিভিন্ন জেলা উপজেলা গ্রাম থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা। বাড়তে থাকে রোগীর ভিড়।
তবে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীর কলেজ ক্যাম্পাসে অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানের পদত্যাগ দাবিতে সপ্তম দিনের মতো বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় বুধবারে দেওয়া কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার করেন। অধ্যক্ষকে অপসারণ করা না হলে আগামী রোববার থেকে কমপ্লিট শাটডাউনের ঘোষণা দেন চিকিৎসকেরা। তবে দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে বলে জানা গেছে।
রমেকের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, কর্মচারী, ছাত্র-জনতার মুখপাত্র শরিফুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানের অপসারণের দাবিতে আমরা যারা আন্দোলনের আছি, সবাই চিকিৎসা বান্ধব, রোগী বান্ধব। রোগীদের স্বার্থ বিবেচনা করে আমাদের শাটডাউন কর্মসূচিকে আমরা পিছিয়ে নিচ্ছি। আমরা আশা করব প্রশাসনের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, আমাদের দাবি মেনে নিয়ে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের দোসর মাহফুজারকে অধ্যক্ষ পদ থেকে থেকে প্রত্যাহার করে এই ক্যাম্পাসে শান্তি বজায় রাখার জন্য আমাদেরকে সাহায্য করবেন। তা না হলে বুধবার ও বৃহস্পতিবার কর্মবিরতি চলবে, রোববার কমপ্লিট শাটডাউন হবে।’
রমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, এক হাজার শয্যার হাসপাতালটির ৪২টি ওয়ার্ডে প্রতিদিন ভর্তি রোগীর সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। এ ছাড়া বহির্বিভাগে দুই হাজার রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকে। কর্মবিরতি চলায় এসব রোগী চিকিৎসা সেবা নিতে এসে ভোগান্তিতে পড়ছে।
মেডিসিন ওয়ার্ডে বারান্দায় কথা হয় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে লাল চান মিয়ার সঙ্গে। অসুস্থ বাবাকে নিয়ে হাসপাতাল ছাড়ছেন তিনি। আক্ষেপ করে লাল চান বলেন, ‘সকাল থেকে কোনো ডাক্তার দেখে নাই। বাবার অবস্থা খুবই খারাপ, এই বুঝি জীবন যায়। ওই জন্য ক্লিনিক নিয়া যাওছি। সরকারি হাসপাতালে থাকলে বাবার জীবন বাঁচির নেয়।’
তবে সকাল ১০টার পর থেকেই চিকিৎসকেরা রোগী দেখছেন দাবি করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক আ ম আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরাই হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেন। তাদের কর্মসূচি চলায় সাময়িক সমস্যা হচ্ছে। এ সংকট খুব দ্রুত কেটে যাবে। সকাল ১০টার পর থেকেই চিকিৎসকেরা রোগী দেখছেন।
২৯ অক্টোবর অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান রংপুর মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মাহফুজার রহমান। এরপর দিন থেকেই তাঁকে অব্যাহতির দাবিতে আন্দোলনে নামে বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, কর্মচারী ও ছাত্র-জনতা। অধ্যক্ষের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে অপসারণের ব্যানার টাঙিয়ে দেন।
চিকিৎসক দেখাতে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকে অসুস্থ মেয়েকে নিয়ে মঙ্গলবার ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে পৌঁছান কৃষক আয়নাল হোসেন (৪৫)। বহির্বিভাগে টিকিট কেটে চিকিৎসক দেখাবেন। কিন্তু ভোর থেকে সকাল হয়। টিকিট নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসকের চেম্বারে সামনে দাঁড়ান আয়নাল। বেলা বাড়ে, রোগীর ভিড় বাড়ে। কিন্তু চিকিৎসকের দেখা মেলে না। একপর্যায়ে দুপুর ১২টায় হাসপাতালের বারান্দায় বসে পড়েন।
কথা হলে আক্ষেপ করে আয়নাল হোসেন বলেন, ‘জীবন বাঁচার জন্য দেরিতে আসলে সিরিয়াল পাওয়া যায় না, ফেরত যেতে হয়। এ জন্য মেয়েটাক নিয়ে রাতে রওনা দিয়ে ভোরে হাসপাতালে আসছি। সকাল ৯টায় ডাক্টার বসার কথা থাকলেও ১২টা বাজে এখনও ডাক্টার নাই। শুনছি ডাক্তারদের নাকি ধর্মঘট চলছে। চিকিৎসা বন্ধ থুইয়া ধর্মঘট করলে রোগী বাঁচপে কেমন করি।’
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর মাথায় ঘা, তাই রমেক হাসপাতালে চিকিৎসক দেখাতে এসেছেন তারাগঞ্জের গণি মিয়া। কিন্তু সকাল ৮টা থেকে অপেক্ষা করার পরও চিকিৎসক দেখাতে পারেনি। ৪ ঘণ্টা অপেক্ষার পর ভিড়ে অসুস্থ স্ত্রী আরও অবনতি হয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি।
গণি মিয়া আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার স্ত্রী খুব অসুস্থ রাত থেকে একটু ঘুমাতে পারিনি। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক দেখাব জন্য রাত থেকে অপেক্ষা করছি। এখানে এসে এখন যেটা মনে হচ্ছে, রাতে যে কষ্টটা হইছে দিনে তাঁর থেকে দ্বিগুণ কষ্ট হচ্ছে। চিকিৎসা বাদ দিয়া আন্দোলন করছে। ডাক্তারা যদি আন্দোলনের জন্য চিকিৎসা বন্ধ রাখে তাহলে আমাদের মতো মানুষ যাবে কোথায়? আন্দোলন, ধর্মঘটের তো আরও অনেক পথ আছে।’
তেঁতুলিয়ার আয়নাল হোসেন ও তারাগঞ্জের গণি মিয়াই নয়। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা নিতে আসা বহির্বিভাগ ও ভর্তি রোগীদের আজ মঙ্গলবার দুর্ভোগে পড়তে হয়। রংপুর মেডিকেল কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ ডা. মাহফুজার রহমানের পদত্যাগের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী পূর্ব ঘোষিত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করলে এমন দুর্ভোগে পড়েন তাঁরা।
সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টার কর্মবিরতির ফলে এ সময় চিকিৎসকদের হাসপাতালের চেম্বারে বসতে দেখা যায়নি। এতে দুর্ভোগে পড়ে বিভাগের বিভিন্ন জেলা উপজেলা গ্রাম থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা। বাড়তে থাকে রোগীর ভিড়।
তবে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীর কলেজ ক্যাম্পাসে অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানের পদত্যাগ দাবিতে সপ্তম দিনের মতো বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় বুধবারে দেওয়া কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার করেন। অধ্যক্ষকে অপসারণ করা না হলে আগামী রোববার থেকে কমপ্লিট শাটডাউনের ঘোষণা দেন চিকিৎসকেরা। তবে দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে বলে জানা গেছে।
রমেকের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, কর্মচারী, ছাত্র-জনতার মুখপাত্র শরিফুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানের অপসারণের দাবিতে আমরা যারা আন্দোলনের আছি, সবাই চিকিৎসা বান্ধব, রোগী বান্ধব। রোগীদের স্বার্থ বিবেচনা করে আমাদের শাটডাউন কর্মসূচিকে আমরা পিছিয়ে নিচ্ছি। আমরা আশা করব প্রশাসনের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, আমাদের দাবি মেনে নিয়ে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের দোসর মাহফুজারকে অধ্যক্ষ পদ থেকে থেকে প্রত্যাহার করে এই ক্যাম্পাসে শান্তি বজায় রাখার জন্য আমাদেরকে সাহায্য করবেন। তা না হলে বুধবার ও বৃহস্পতিবার কর্মবিরতি চলবে, রোববার কমপ্লিট শাটডাউন হবে।’
রমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, এক হাজার শয্যার হাসপাতালটির ৪২টি ওয়ার্ডে প্রতিদিন ভর্তি রোগীর সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। এ ছাড়া বহির্বিভাগে দুই হাজার রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকে। কর্মবিরতি চলায় এসব রোগী চিকিৎসা সেবা নিতে এসে ভোগান্তিতে পড়ছে।
মেডিসিন ওয়ার্ডে বারান্দায় কথা হয় নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে লাল চান মিয়ার সঙ্গে। অসুস্থ বাবাকে নিয়ে হাসপাতাল ছাড়ছেন তিনি। আক্ষেপ করে লাল চান বলেন, ‘সকাল থেকে কোনো ডাক্তার দেখে নাই। বাবার অবস্থা খুবই খারাপ, এই বুঝি জীবন যায়। ওই জন্য ক্লিনিক নিয়া যাওছি। সরকারি হাসপাতালে থাকলে বাবার জীবন বাঁচির নেয়।’
তবে সকাল ১০টার পর থেকেই চিকিৎসকেরা রোগী দেখছেন দাবি করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক আ ম আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরাই হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দেন। তাদের কর্মসূচি চলায় সাময়িক সমস্যা হচ্ছে। এ সংকট খুব দ্রুত কেটে যাবে। সকাল ১০টার পর থেকেই চিকিৎসকেরা রোগী দেখছেন।
২৯ অক্টোবর অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান রংপুর মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মাহফুজার রহমান। এরপর দিন থেকেই তাঁকে অব্যাহতির দাবিতে আন্দোলনে নামে বৈষম্যবিরোধী চিকিৎসক, কর্মচারী ও ছাত্র-জনতা। অধ্যক্ষের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে অপসারণের ব্যানার টাঙিয়ে দেন।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩১ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে