রংপুর ও বদরগঞ্জ প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সেই প্রধান শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। খালি গায়ে স্কুলে যাতায়াতসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে গতকাল রোববার তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। শিক্ষা অধিদপ্তর রংপুরের বিভাগীয় উপপরিচালক (ডিডি) মো. মুজাহিদুল ইসলাম এই তথ্য জানিয়েছেন।
মো. মুজাহিদুল ইসলাম আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গঙ্গাচড়ার উত্তর খলেয়া পণ্ডিতপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরিমল কুমার সরকারকে শুধু বরখাস্ত নয়, তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ ছাড়া তাঁর বদলির জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে গায়ে পোশাক ছাড়াই নিয়মিত স্কুলে যাতায়াত, স্কুলের অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পেয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পাঠান। সেই আলোকে তাঁর বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাময়িক বরখাস্ত করার পর প্রধান শিক্ষক পরিমল কুমার আজ সোমবার স্কুলে যাননি বলে জানা গেছে। গত ৯ মে আজকের পত্রিকায় ‘অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
গত ২১ মার্চ ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মনিরুল ইসলাম নামে এলাকার এক অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ জানান। ওই অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক গায়ে পোশাক ছাড়াই স্কুলে যাতায়াত করেন। স্কুলমাঠে ধান কাটা ও মাড়াই করে ধান শ্রেণিকক্ষে রাখেন। ভুয়া ভাউচারে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাৎ করেন। তিনি স্কুলের ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বাড়িতে ভাড়া দেন। তাঁর বিরুদ্ধে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতেও অভিযোগ করা হয়।
এ ঘটনায় ২৭ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্নার নির্দেশে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাগমা শিলভীয়া খান। উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নাজমুল হুদা ও উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আলী ইমরানকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। কমিটি তদন্ত করে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে বেশির ভাগেরই সত্যতা পায়।
রংপুরের গঙ্গাচড়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সেই প্রধান শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। খালি গায়ে স্কুলে যাতায়াতসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে গতকাল রোববার তাঁকে বরখাস্ত করা হয়। শিক্ষা অধিদপ্তর রংপুরের বিভাগীয় উপপরিচালক (ডিডি) মো. মুজাহিদুল ইসলাম এই তথ্য জানিয়েছেন।
মো. মুজাহিদুল ইসলাম আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গঙ্গাচড়ার উত্তর খলেয়া পণ্ডিতপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরিমল কুমার সরকারকে শুধু বরখাস্ত নয়, তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ ছাড়া তাঁর বদলির জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে গায়ে পোশাক ছাড়াই নিয়মিত স্কুলে যাতায়াত, স্কুলের অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পেয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পাঠান। সেই আলোকে তাঁর বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাময়িক বরখাস্ত করার পর প্রধান শিক্ষক পরিমল কুমার আজ সোমবার স্কুলে যাননি বলে জানা গেছে। গত ৯ মে আজকের পত্রিকায় ‘অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
গত ২১ মার্চ ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মনিরুল ইসলাম নামে এলাকার এক অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ জানান। ওই অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক গায়ে পোশাক ছাড়াই স্কুলে যাতায়াত করেন। স্কুলমাঠে ধান কাটা ও মাড়াই করে ধান শ্রেণিকক্ষে রাখেন। ভুয়া ভাউচারে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাৎ করেন। তিনি স্কুলের ল্যাপটপ ও প্রজেক্টর বাড়িতে ভাড়া দেন। তাঁর বিরুদ্ধে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতেও অভিযোগ করা হয়।
এ ঘটনায় ২৭ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্নার নির্দেশে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাগমা শিলভীয়া খান। উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নাজমুল হুদা ও উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আলী ইমরানকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। কমিটি তদন্ত করে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে বেশির ভাগেরই সত্যতা পায়।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২০ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে