নীলফামারী প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশার কারণে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে বিমানবন্দর এলাকায় দৃষ্টিসীমা ছিল মাত্র ৫০ মিটার। তাই সকাল ৮টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ সকাল ৭টার দিকে বিমানবন্দর এলাকায় দৃষ্টিসীমা ছিল মাত্র ৫০ মিটার। সকাল ৮টার দিকে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬০ মিটার। সাধারণত ২ হাজার মিটার দৃষ্টিসীমা থাকলে রানওয়েতে বিমান ওঠানামা করতে পারে। তাই কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। শুধু তাই নয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড ২০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, দৃষ্টিসীমা কম থাকায় আজ সকাল থেকে ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের দুটি ফ্লাইট সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি। এতে ওই দুটি ফ্লাইটের ঢাকাগামী শতাধিক যাত্রী সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন। উড়োজাহাজ চলাচলের সময়সূচি অনুযায়ী সকাল ৭টা ২০ মিনিটে নভোএয়ার ও সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট দুটি ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করত।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ম্যানেজার সুপ্লব কুমার ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে আজ বিমানবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। শীতকালের বৈরী আবহাওয়ার কারণে প্রায় দিনই এখানে উড়োজাহাজ চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এ জন্য শীতকালে এয়ারলাইনসের ফ্লাইটগুলো আলাদা শিডিউলে চলাচল করে। আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে নতুন শিডিউল কার্যকর হবে।
জানা গেছে, ঘন কুয়াশা কারণে আজ এ অঞ্চলের দৃষ্টিসীমা ১০০ মিটারে নিচে অবস্থান করছে। উত্তরাঞ্চলে আকাশ ও সড়কপথে যানচলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। ঘন কুয়াশার কারণে ভোর থেকে হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে বিভিন্ন যানবাহন। এতে দূরপাল্লার যানবাহনগুলো নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না। ফলে অফিসগামী ও শ্রমজীবী মানুষ বিপাকে পড়েছেন।
ঘন কুয়াশার কারণে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে বিমানবন্দর এলাকায় দৃষ্টিসীমা ছিল মাত্র ৫০ মিটার। তাই সকাল ৮টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ সকাল ৭টার দিকে বিমানবন্দর এলাকায় দৃষ্টিসীমা ছিল মাত্র ৫০ মিটার। সকাল ৮টার দিকে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬০ মিটার। সাধারণত ২ হাজার মিটার দৃষ্টিসীমা থাকলে রানওয়েতে বিমান ওঠানামা করতে পারে। তাই কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি। শুধু তাই নয়, গত ২৪ ঘণ্টায় এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড ২০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানান, দৃষ্টিসীমা কম থাকায় আজ সকাল থেকে ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের দুটি ফ্লাইট সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি। এতে ওই দুটি ফ্লাইটের ঢাকাগামী শতাধিক যাত্রী সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন। উড়োজাহাজ চলাচলের সময়সূচি অনুযায়ী সকাল ৭টা ২০ মিনিটে নভোএয়ার ও সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ফ্লাইট দুটি ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করত।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ম্যানেজার সুপ্লব কুমার ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে আজ বিমানবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। শীতকালের বৈরী আবহাওয়ার কারণে প্রায় দিনই এখানে উড়োজাহাজ চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এ জন্য শীতকালে এয়ারলাইনসের ফ্লাইটগুলো আলাদা শিডিউলে চলাচল করে। আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে নতুন শিডিউল কার্যকর হবে।
জানা গেছে, ঘন কুয়াশা কারণে আজ এ অঞ্চলের দৃষ্টিসীমা ১০০ মিটারে নিচে অবস্থান করছে। উত্তরাঞ্চলে আকাশ ও সড়কপথে যানচলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। ঘন কুয়াশার কারণে ভোর থেকে হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে বিভিন্ন যানবাহন। এতে দূরপাল্লার যানবাহনগুলো নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না। ফলে অফিসগামী ও শ্রমজীবী মানুষ বিপাকে পড়েছেন।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
৩৬ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে