ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে হলে সরকারের পদত্যাগসহ সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার শহরের মির্জা রুহুল আমিন মিলনায়তনে সদর উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব মন্তব্য করেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পাতানো দলীয় সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করতে হলে এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ ভেঙে দিয়ে নিরপেক্ষ সরকার, তথা নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। দেশের মানুষ যেন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে পরিবেশ তৈরি করতে হবে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকার বিভিন্ন রকম আইন করেছে, যাতে কেউ কথা বলতে না পারে। সবাই যেন ভয়ে চুপ থাকে সে কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি আইন তৈরি করেছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ, তাঁর নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। শত-শত নেতা কর্মীকে গুম করে ফেলা হয়েছে। তাদের কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। যাতে কেউ ভয়ে কথা বলতে না পারে, সে জন্য মিথ্যা মামলা দিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশের মানুষকে তারা একটা অন্ধকার, অস্থির, শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে নিয়ে গেছে। সরকারের সমালোচনা করা যাবে না। যখন পৃথিবীর সকল উন্নত দেশ বলছে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল করতে হবে, তখন আমাদের দেশের আইনমন্ত্রী গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে বলছেন-এই আইন বাতিল হবে না। কারণ তিনি জানেন, এই সমস্ত আইন বাতিল হলে তারা জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে না। এই সরকার খুব পরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বিচার বিভাগ থেকে শুরু করে মিডিয়া, গণমাধ্যম, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সকলকে দলীয়করণ করে দেশে একটা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।’
অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর করিমের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন-জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈমুর রহমান, সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, সুলতানুল ফেরদৌস নম্র চৌধুরী প্রমুখ।
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে হলে সরকারের পদত্যাগসহ সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার শহরের মির্জা রুহুল আমিন মিলনায়তনে সদর উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব মন্তব্য করেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পাতানো দলীয় সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ করতে হলে এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ ভেঙে দিয়ে নিরপেক্ষ সরকার, তথা নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। দেশের মানুষ যেন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে পরিবেশ তৈরি করতে হবে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকার বিভিন্ন রকম আইন করেছে, যাতে কেউ কথা বলতে না পারে। সবাই যেন ভয়ে চুপ থাকে সে কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি আইন তৈরি করেছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ, তাঁর নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। শত-শত নেতা কর্মীকে গুম করে ফেলা হয়েছে। তাদের কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। যাতে কেউ ভয়ে কথা বলতে না পারে, সে জন্য মিথ্যা মামলা দিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশের মানুষকে তারা একটা অন্ধকার, অস্থির, শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে নিয়ে গেছে। সরকারের সমালোচনা করা যাবে না। যখন পৃথিবীর সকল উন্নত দেশ বলছে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল করতে হবে, তখন আমাদের দেশের আইনমন্ত্রী গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে বলছেন-এই আইন বাতিল হবে না। কারণ তিনি জানেন, এই সমস্ত আইন বাতিল হলে তারা জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে না। এই সরকার খুব পরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রের সকল প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বিচার বিভাগ থেকে শুরু করে মিডিয়া, গণমাধ্যম, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সকলকে দলীয়করণ করে দেশে একটা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।’
অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর করিমের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন-জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈমুর রহমান, সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, সুলতানুল ফেরদৌস নম্র চৌধুরী প্রমুখ।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
৭ মিনিট আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীর। আজ সোমবার দুপুরে তিনি এই দায়িত্ব বুঝে নেন। তিনি হাসপাতালের ৬৮তম পরিচালক।
১৩ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলায় গাজীপুরের শ্রীপুরে যুবলীগ নেতা মো. আব্দুস সাত্তার সরকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বাউনী বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেবগুড়ায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহত আব্দুল মান্নানের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে সদর উপজেলার এরুলিয়া বানদিঘী পূর্বপাড়া গ্রামের কবরস্থান থেকে লাশ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
২৬ মিনিট আগে