নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
জাল দলিলের মামলায় দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও তাঁর বাবাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দিনাজপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ এ আদেশ দেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন নবাবগঞ্জ উপজেলার ৬ নম্বর ভাদুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. বাবুল আহসানুল কবীর শামীম এবং তাঁর বাবা মো. মতিয়ার রহমান। শামীম গত ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. একরামুল আমিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল রোববার বিবাদীর জামিনের জন্য আদালতে শুনানির দিন ধার্য ছিল, কিন্তু তাঁরা আজ (সোমবার) আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন।
আদালতের বিজ্ঞ বিচারক দীর্ঘক্ষণ শুনানির শেষে তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে বিবাদী মো. বাবুল আহসানুল কবীর ও তাঁর বাবা মতিয়ার রহমানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার শাল্টি মুরাদপুর মৌজার ১ একর ৩৭ শতক পুকুরে মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়। পরে একাধিকবার থানায় সালিস বৈঠকে বিষয়টি সুরাহা না হওয়ায় মামলা দায়ের করেন বাদী মো. এমদাদুল হক। পরে আদালতের নির্দেশে গত বছরের ১১ জুন তদন্তের দায়িত্ব পায় জেলা সিবিআই। তদন্ত শেষে জাল দলিলের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে আদালতের কাছে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয় পিবিআই।
জাল দলিলের মামলায় দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ও তাঁর বাবাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দিনাজপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ এ আদেশ দেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন নবাবগঞ্জ উপজেলার ৬ নম্বর ভাদুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. বাবুল আহসানুল কবীর শামীম এবং তাঁর বাবা মো. মতিয়ার রহমান। শামীম গত ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. একরামুল আমিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল রোববার বিবাদীর জামিনের জন্য আদালতে শুনানির দিন ধার্য ছিল, কিন্তু তাঁরা আজ (সোমবার) আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন।
আদালতের বিজ্ঞ বিচারক দীর্ঘক্ষণ শুনানির শেষে তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে বিবাদী মো. বাবুল আহসানুল কবীর ও তাঁর বাবা মতিয়ার রহমানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার শাল্টি মুরাদপুর মৌজার ১ একর ৩৭ শতক পুকুরে মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়। পরে একাধিকবার থানায় সালিস বৈঠকে বিষয়টি সুরাহা না হওয়ায় মামলা দায়ের করেন বাদী মো. এমদাদুল হক। পরে আদালতের নির্দেশে গত বছরের ১১ জুন তদন্তের দায়িত্ব পায় জেলা সিবিআই। তদন্ত শেষে জাল দলিলের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে আদালতের কাছে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয় পিবিআই।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২০ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে