প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)
কয়েক দিন আগেও বিদ্যুৎ ও সোলারের আলোয় আলোকিত ছিল তিস্তা নদী বেষ্টিত নয়ারহাট বাজার। চারদিকে ছিল সবুজে ঘেরা গাছপালা ও ফসলের খেত। চরাঞ্চলের মানুষের চিকিৎসা সেবায় ছিল শিবদেব ক্লিনিক। এ ক্লিনিক থেকেই চরের মানুষজন চিকিৎসা সেবা নিতেন। কিন্তু চোখের সামনেই তিস্তার ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেল গরিবের চিকিৎসালয় শিবদেব ক্লিনিকটি। আশে পাশে যে ঘনবসতি ছিল তাও বিলীন। এ ছাড়া নয়ারহাট বাজারের বেশির ভাগ অংশও চলে গেছে তিস্তার পেটে।
রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের শিবদেব গ্রামের শেষ অংশে নয়ারহাট বাজার। যার আশে পাশে ছিল ঘনবসতি, দ্বিতল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চিকিৎসা সেবায় ক্লিনিক। আর চারদিকে সবুজে ঘেরা গাছপালা ও ফসলের খেত। এখন কিছুই নেই। সব নদীগর্ভে বিলীন। ৫ বছর আগে তিস্তা পেটে চলে গেছে দ্বিতল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। এরপর একে একে গালপালা, ফসলি জমি চলে যায়। পাশেই নয়ারহাট বাজারে চলছিল বিদ্যালয়ের কাজ। সেটিও সরিয়ে নিয়ে যায় হয়েছে অনেক দূরে।
চরাঞ্চলের গরিব-অসহায় মানুষের চিকিৎসা সেবায় থাকা শিবদেব ক্লিনিকটিও গত রোববার চলে গেছে রাক্ষসী তিস্তা পেটে। নিভে গেছে গরিবের বাতিঘর। এক সময়ের মানচিত্রে থাকা গ্রামটি এখন শুধুই স্মৃতি। শিবদেব-নয়ারহাট এলাকার নদী ভাঙনের শিকার শতাধিক পরিবার এখন আশ্রয় নিয়েছে বিভিন্ন স্থানে। অনেকে ভাড়াটে জমি খুঁজছে আশেপাশে। নদীগর্ভে বিলীন শিবদেব ক্লিনিকের সব আসবাবপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে আশ্রয়ণ কেন্দ্রে। যা নয়ারহাট এলাকা থেকে ২ কিলোমিটার দূরে। ফলে চিকিৎসা সেবা পেতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই এলাকার মানুষজনদের।
নদী পাড়ের জয়নাল মিয়া, জসিম উদ্দিন, আকলিমা বেগম বলেন, নদীতেই তাঁদের সব শেষ। একে একে সব খেয়ে ফেলেছে তিস্তা নদী। বারবার নদীর পানি বৃদ্ধি ও কমায় নদীর ভাঙন তীব্র হচ্ছে। তাঁদের চিকিৎসা সেবায় ভাটা পড়েছে। অনেক দূরে ক্লিনিকের কাজ চলায় তাঁরা তেমন সেবা পাচ্ছেন না। স্বাস্থ্যকর্মীরাও তাঁদের খোঁজ নিচ্ছে না।
শিবদেব ক্লিনিকের দায়িত্বে থাকা ফরহাদ হোসেন বলেন, ভাঙনের কবলে পড়ার আগেই ক্লিনিকের সব মালামাল সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আমরা এখন আশ্রয় কেন্দ্রে ক্লিনিকের কার্যক্রম চালাচ্ছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আবু আল হাজ্জাজ বলেন, বিকল্প হিসেবে আশ্রয়ণ কেন্দ্রে কার্যক্রম চলছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ক্লিনিকের জন্য নতুন জায়গা খোঁজা হচ্ছে।
কয়েক দিন আগেও বিদ্যুৎ ও সোলারের আলোয় আলোকিত ছিল তিস্তা নদী বেষ্টিত নয়ারহাট বাজার। চারদিকে ছিল সবুজে ঘেরা গাছপালা ও ফসলের খেত। চরাঞ্চলের মানুষের চিকিৎসা সেবায় ছিল শিবদেব ক্লিনিক। এ ক্লিনিক থেকেই চরের মানুষজন চিকিৎসা সেবা নিতেন। কিন্তু চোখের সামনেই তিস্তার ভাঙনে নদীগর্ভে চলে গেল গরিবের চিকিৎসালয় শিবদেব ক্লিনিকটি। আশে পাশে যে ঘনবসতি ছিল তাও বিলীন। এ ছাড়া নয়ারহাট বাজারের বেশির ভাগ অংশও চলে গেছে তিস্তার পেটে।
রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের শিবদেব গ্রামের শেষ অংশে নয়ারহাট বাজার। যার আশে পাশে ছিল ঘনবসতি, দ্বিতল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চিকিৎসা সেবায় ক্লিনিক। আর চারদিকে সবুজে ঘেরা গাছপালা ও ফসলের খেত। এখন কিছুই নেই। সব নদীগর্ভে বিলীন। ৫ বছর আগে তিস্তা পেটে চলে গেছে দ্বিতল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। এরপর একে একে গালপালা, ফসলি জমি চলে যায়। পাশেই নয়ারহাট বাজারে চলছিল বিদ্যালয়ের কাজ। সেটিও সরিয়ে নিয়ে যায় হয়েছে অনেক দূরে।
চরাঞ্চলের গরিব-অসহায় মানুষের চিকিৎসা সেবায় থাকা শিবদেব ক্লিনিকটিও গত রোববার চলে গেছে রাক্ষসী তিস্তা পেটে। নিভে গেছে গরিবের বাতিঘর। এক সময়ের মানচিত্রে থাকা গ্রামটি এখন শুধুই স্মৃতি। শিবদেব-নয়ারহাট এলাকার নদী ভাঙনের শিকার শতাধিক পরিবার এখন আশ্রয় নিয়েছে বিভিন্ন স্থানে। অনেকে ভাড়াটে জমি খুঁজছে আশেপাশে। নদীগর্ভে বিলীন শিবদেব ক্লিনিকের সব আসবাবপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে আশ্রয়ণ কেন্দ্রে। যা নয়ারহাট এলাকা থেকে ২ কিলোমিটার দূরে। ফলে চিকিৎসা সেবা পেতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই এলাকার মানুষজনদের।
নদী পাড়ের জয়নাল মিয়া, জসিম উদ্দিন, আকলিমা বেগম বলেন, নদীতেই তাঁদের সব শেষ। একে একে সব খেয়ে ফেলেছে তিস্তা নদী। বারবার নদীর পানি বৃদ্ধি ও কমায় নদীর ভাঙন তীব্র হচ্ছে। তাঁদের চিকিৎসা সেবায় ভাটা পড়েছে। অনেক দূরে ক্লিনিকের কাজ চলায় তাঁরা তেমন সেবা পাচ্ছেন না। স্বাস্থ্যকর্মীরাও তাঁদের খোঁজ নিচ্ছে না।
শিবদেব ক্লিনিকের দায়িত্বে থাকা ফরহাদ হোসেন বলেন, ভাঙনের কবলে পড়ার আগেই ক্লিনিকের সব মালামাল সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আমরা এখন আশ্রয় কেন্দ্রে ক্লিনিকের কার্যক্রম চালাচ্ছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আবু আল হাজ্জাজ বলেন, বিকল্প হিসেবে আশ্রয়ণ কেন্দ্রে কার্যক্রম চলছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ক্লিনিকের জন্য নতুন জায়গা খোঁজা হচ্ছে।
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের সঙ্গে ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষের ঘটনায় কেউ নিহত হয়নি। তবে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। বিকেলে গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীর জামালখানে তাঁর অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন।
২৬ মিনিট আগেঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য উত্তরা দিয়াবাড়ীতে নির্মিত পুনর্বাসন ভিলেজে লটারির মাধ্যমে প্রথম ধাপে ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে এই লটারি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় পুলিশের গুলিভর্তি ম্যাগাজিন চুরি ও এপিসি গাড়িতে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের অজ্ঞাতনামা আট হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।
৪৪ মিনিট আগে