ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে যৌতুকের দাবিতে আরিফা বেগম (২৮) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামী ও শাশুড়িকে আটক করেছে থানা-পুলিশ।
নিহত আরিফা বেগম ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চকচক (ডাঙ্গা) গ্রামের সাইদুল ইসলামের স্ত্রী ও চিরিরবন্দর থানার আমবাড়ী কেশবপুর গ্রামের ছাইদুল ইসলামের মেয়ে।
এ ঘটনায় আজ শনিবার সকালে নিহতের বাবা ছাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বামী, শাশুড়ি ও ভগ্নীপতিকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর ওইদিনই ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার চকচকা (ডাঙ্গা) গ্রামে নিজ বাড়ী থেকে স্বামী সাইদুল ইসলাম (৩৬) ও শাশুড়ি জাহেদা বেগম (৫৭) কে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গৃহবধূ আরিফা বেগমের মৃত্যু হয়।
এর আগে গত ১২ জুন ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার চকচক (ডাঙ্গা) গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে মারপিটের ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ৭ বছর পূর্বে ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার চকচক (ডাঙ্গা) গ্রামের মৃত মইজ উদ্দিনের ছেলে সাইদুল ইসলামের সঙ্গে চিরিরবন্দর থানার আমবাড়ী কেশবপুর গ্রামের ছাইদুল ইসলামের মেয়ে আরিফা বেগমের বিয়ে হয়। এরপর সংসার জীবনে তাদের এক ছেলে ও এক কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহণ করে।
বিয়ের পর থেকে প্রায় সময় যৌতুকের জন্য চাপ সৃষ্টি করে আরিফাকে কারণে অকারণে মারপিটসহ মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করে আসছিল স্বামী সাইদুল। ঠিকমত ভরণপোষণও দিত না। ইতিপূর্বেও যৌতুকের জন্য তাকে মারপিট করে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছিল।
পরবর্তীতে গ্রামের স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতিতে যৌতুকের জন্য আর মারপিট করিবে না মর্মে অঙ্গীকার করে আরিফাকে আবারও বাড়িতে নিয়ে আসে। এরই মধ্যে গত ১২ জুন আবারও আরিফাকে তার স্বামী সাইদুল যৌতুকের জন্য মারপিট করে। এতে গুরুতর জখম হন আরিফা।
মারপিটের বিষয়টি আরিফা তার বাবা ছাইদুল ইসলামকে মোবাইল ফোনে জানালে তার মা সাহিদা খাতুনসহ মেয়েকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ওই দিন রাতেই চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে আরিফা বেগমের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আজ শনিবার সকালে নিহতের বাবা ছাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বামী সাইদুল ইসলাম (৩৬) ও শাশুড়ি জাহেদা বেগম (৫৭) ও ভগ্নীপতি সোহেলকে আসামি করে ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করলে পুলিশ দুজনকে আটক করে।
ফুলবাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম বলেন, গৃহবধূ আরিফা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল থেকে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের বাবা ছাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। দুজনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে যৌতুকের দাবিতে আরিফা বেগম (২৮) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামী ও শাশুড়িকে আটক করেছে থানা-পুলিশ।
নিহত আরিফা বেগম ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চকচক (ডাঙ্গা) গ্রামের সাইদুল ইসলামের স্ত্রী ও চিরিরবন্দর থানার আমবাড়ী কেশবপুর গ্রামের ছাইদুল ইসলামের মেয়ে।
এ ঘটনায় আজ শনিবার সকালে নিহতের বাবা ছাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বামী, শাশুড়ি ও ভগ্নীপতিকে আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর ওইদিনই ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার চকচকা (ডাঙ্গা) গ্রামে নিজ বাড়ী থেকে স্বামী সাইদুল ইসলাম (৩৬) ও শাশুড়ি জাহেদা বেগম (৫৭) কে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গৃহবধূ আরিফা বেগমের মৃত্যু হয়।
এর আগে গত ১২ জুন ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার চকচক (ডাঙ্গা) গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে মারপিটের ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ৭ বছর পূর্বে ফুলবাড়ী পৌর এলাকারার চকচক (ডাঙ্গা) গ্রামের মৃত মইজ উদ্দিনের ছেলে সাইদুল ইসলামের সঙ্গে চিরিরবন্দর থানার আমবাড়ী কেশবপুর গ্রামের ছাইদুল ইসলামের মেয়ে আরিফা বেগমের বিয়ে হয়। এরপর সংসার জীবনে তাদের এক ছেলে ও এক কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহণ করে।
বিয়ের পর থেকে প্রায় সময় যৌতুকের জন্য চাপ সৃষ্টি করে আরিফাকে কারণে অকারণে মারপিটসহ মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করে আসছিল স্বামী সাইদুল। ঠিকমত ভরণপোষণও দিত না। ইতিপূর্বেও যৌতুকের জন্য তাকে মারপিট করে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছিল।
পরবর্তীতে গ্রামের স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতিতে যৌতুকের জন্য আর মারপিট করিবে না মর্মে অঙ্গীকার করে আরিফাকে আবারও বাড়িতে নিয়ে আসে। এরই মধ্যে গত ১২ জুন আবারও আরিফাকে তার স্বামী সাইদুল যৌতুকের জন্য মারপিট করে। এতে গুরুতর জখম হন আরিফা।
মারপিটের বিষয়টি আরিফা তার বাবা ছাইদুল ইসলামকে মোবাইল ফোনে জানালে তার মা সাহিদা খাতুনসহ মেয়েকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে ওই দিন রাতেই চিকিৎসার জন্য দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে আরিফা বেগমের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আজ শনিবার সকালে নিহতের বাবা ছাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বামী সাইদুল ইসলাম (৩৬) ও শাশুড়ি জাহেদা বেগম (৫৭) ও ভগ্নীপতি সোহেলকে আসামি করে ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করলে পুলিশ দুজনকে আটক করে।
ফুলবাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম বলেন, গৃহবধূ আরিফা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল থেকে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের বাবা ছাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। দুজনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে