সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ৫৯ জন শিক্ষার্থী এবার বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। এর মধ্যে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৩৯ জন ও ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০ জন।
গত মঙ্গলবার মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল হয়। রেকর্ড সংখ্যক শিক্ষার্থীর চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় প্রতিষ্ঠান দুটির শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে।
জানা যায়, এ বছর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে ২৬৮ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। এর মধ্যে ২৪৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। আর ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে দেশের বিভিন্ন ও মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ৩৯ জন।
অন্যদিকে এইচএসসিতে সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৪৬২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পান ৩৭২ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৪৭ জনের মধ্য জিপিএ-৫ পান ৩১৪ জন। আর মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ২০ জন।
সরকারি বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থী আদুরি তাসফিন ফারজানার বাড়ি দিনাজপুরের রানিরবন্দরে। বাবা মারা যান ছোটকালেই। আদুরি এ বছর ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজে। তিনি বলেন, ‘বাবার স্বপ্ন ছিল আমি একদিন ডাক্তার হবো। আজ সেই স্বপ্ন বাস্তব রূপ নিতে চলেছে। সাফল্যের প্রতিটি ধাপে শিক্ষকদের কঠোর শ্রম রয়েছে। পড়াশোনা শেষ করে আমি একজন মানবিক চিকিৎসক হতে চাই।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ইসলাম অনন্যা ও আসিফ বাবু নামে দুজন শিক্ষার্থী বলেন, করোনাকালে কলেজ অনেকদিন বন্ধ থাকলেও শিক্ষকরা ফোনে আমাদের সার্বিক সহযোগিতা করেছেন। নিয়মিত অনলাইন ক্লাস নিয়ে আমাদের সিলেবাস পূর্ণ করেছেন। আমাদের শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশটা ব্যতিক্রম।
সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ (কলেজ) আক্কাস আলী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের শিখন পদ্ধতিটা ব্যতিক্রম। শিক্ষার্থীদের শ্রেণির পড়া শ্রেণিতেই করানো হয়। এছাড়া শিক্ষার্থীদের কয়েকটি দলে বিভক্ত করে পাঠদান করানো হয়। এতে করে একদিকে যেমন তাঁদের মধ্যে প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনোভাব গড়ে ওঠে তেমনি একজনের সঙ্গে অন্য জনের অনেক বিষয়ে শেয়ারিং হয়।’
সরকারি কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজে পাঠদান চলে গ্রিন, ক্লিন, এনজয়েবল ক্লাসরুম লার্নিং পদ্ধতিতে। এ কারণেই আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব ও মননশীলতা দিন দিন বাড়ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ কলেজে ভর্তি পরীক্ষা অত্যন্ত স্বচ্ছ। মেধাবী শিক্ষার্থীরাই এ কলেজে পড়ার সুযোগ পায়। কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আমরা একধরনের সেতুবন্ধন তৈরি করি। ক্লাসরুমেই পাঠদান সম্পন্ন করা হয়। এর ওপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীদের যাবতীয় প্রয়োজনীয়তা মাথায় রাখা হয়। তবে এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি কোনো চাপ রাখা হয় না।’
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ৫৯ জন শিক্ষার্থী এবার বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। এর মধ্যে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ৩৯ জন ও ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০ জন।
গত মঙ্গলবার মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল হয়। রেকর্ড সংখ্যক শিক্ষার্থীর চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় প্রতিষ্ঠান দুটির শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে।
জানা যায়, এ বছর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে ২৬৮ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। এর মধ্যে ২৪৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। আর ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে দেশের বিভিন্ন ও মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ৩৯ জন।
অন্যদিকে এইচএসসিতে সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৪৬২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পান ৩৭২ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩৪৭ জনের মধ্য জিপিএ-৫ পান ৩১৪ জন। আর মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ২০ জন।
সরকারি বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থী আদুরি তাসফিন ফারজানার বাড়ি দিনাজপুরের রানিরবন্দরে। বাবা মারা যান ছোটকালেই। আদুরি এ বছর ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজে। তিনি বলেন, ‘বাবার স্বপ্ন ছিল আমি একদিন ডাক্তার হবো। আজ সেই স্বপ্ন বাস্তব রূপ নিতে চলেছে। সাফল্যের প্রতিটি ধাপে শিক্ষকদের কঠোর শ্রম রয়েছে। পড়াশোনা শেষ করে আমি একজন মানবিক চিকিৎসক হতে চাই।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়া ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ইসলাম অনন্যা ও আসিফ বাবু নামে দুজন শিক্ষার্থী বলেন, করোনাকালে কলেজ অনেকদিন বন্ধ থাকলেও শিক্ষকরা ফোনে আমাদের সার্বিক সহযোগিতা করেছেন। নিয়মিত অনলাইন ক্লাস নিয়ে আমাদের সিলেবাস পূর্ণ করেছেন। আমাদের শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশটা ব্যতিক্রম।
সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ (কলেজ) আক্কাস আলী সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের শিখন পদ্ধতিটা ব্যতিক্রম। শিক্ষার্থীদের শ্রেণির পড়া শ্রেণিতেই করানো হয়। এছাড়া শিক্ষার্থীদের কয়েকটি দলে বিভক্ত করে পাঠদান করানো হয়। এতে করে একদিকে যেমন তাঁদের মধ্যে প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনোভাব গড়ে ওঠে তেমনি একজনের সঙ্গে অন্য জনের অনেক বিষয়ে শেয়ারিং হয়।’
সরকারি কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম আহমেদ ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজে পাঠদান চলে গ্রিন, ক্লিন, এনজয়েবল ক্লাসরুম লার্নিং পদ্ধতিতে। এ কারণেই আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব ও মননশীলতা দিন দিন বাড়ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ কলেজে ভর্তি পরীক্ষা অত্যন্ত স্বচ্ছ। মেধাবী শিক্ষার্থীরাই এ কলেজে পড়ার সুযোগ পায়। কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আমরা একধরনের সেতুবন্ধন তৈরি করি। ক্লাসরুমেই পাঠদান সম্পন্ন করা হয়। এর ওপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীদের যাবতীয় প্রয়োজনীয়তা মাথায় রাখা হয়। তবে এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি কোনো চাপ রাখা হয় না।’
সুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করে সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করতে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব দাবি জানান তারা...
৮ মিনিট আগেনিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৩০ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
৪০ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগে